জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা সদরের নলজুর নদীর ওপর নির্মিত ডাকবাংলো সেতু দেবে গেছে। এতে সেতু দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনদুর্ভোগ বেড়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে সেতুটির উভয় মুখে বেড়া দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে সেতুটি দেবে গিয়ে ফাটল দেখা দেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, জগন্নাথপুর উপজেলার সদরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নলজুর নদীর ওপর নির্মিত ডাকবাংলো সেতুর মধ্যভাগের তিনটি পিলার নিচের দিকে দেবে গেছে। সেতুর অধিকাংশ রেলিংয়ে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। সেতুটির দুই পাশের বেশ কয়েকটি রেলিং ভেঙে গেছে।
সেতুর পাশের দোকানদার আফু মিয়া জানান, এ সেতু দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিতে ছিল। ঝুঁকি নিয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের যানবাহন চলাচল করে আসছিল। সম্প্রতি নলজুর নদীর খননকালে সেতুর নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করায় সেতুটি দেবে গেছে।
আরেক ব্যবসায়ী সুহেল আহমদ বলেন, এ সেতু দিয়ে সদরের পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে আসছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি দেবে যাওয়ায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই প্রবেশমুখে বেড়া দিয়ে যান চলাচল বন্ধের পাশাপাশি লোকজনের চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দুর্ঘটনা এড়াতে আমরা সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছি। নদীর ওপর খাদ্যগুদামের সেতু দিয়ে সদরের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় তিন দিন আগেই আমরা যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছি।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা সদরের নলজুর নদীর ওপর নির্মিত ডাকবাংলো সেতু দেবে গেছে। এতে সেতু দিয়ে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনদুর্ভোগ বেড়েছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে সেতুটির উভয় মুখে বেড়া দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থেকে সেতুটি দেবে গিয়ে ফাটল দেখা দেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, জগন্নাথপুর উপজেলার সদরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নলজুর নদীর ওপর নির্মিত ডাকবাংলো সেতুর মধ্যভাগের তিনটি পিলার নিচের দিকে দেবে গেছে। সেতুর অধিকাংশ রেলিংয়ে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। সেতুটির দুই পাশের বেশ কয়েকটি রেলিং ভেঙে গেছে।
সেতুর পাশের দোকানদার আফু মিয়া জানান, এ সেতু দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিতে ছিল। ঝুঁকি নিয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের যানবাহন চলাচল করে আসছিল। সম্প্রতি নলজুর নদীর খননকালে সেতুর নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করায় সেতুটি দেবে গেছে।
আরেক ব্যবসায়ী সুহেল আহমদ বলেন, এ সেতু দিয়ে সদরের পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে আসছিলেন। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি দেবে যাওয়ায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই প্রবেশমুখে বেড়া দিয়ে যান চলাচল বন্ধের পাশাপাশি লোকজনের চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) সোহরাব হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দুর্ঘটনা এড়াতে আমরা সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছি। নদীর ওপর খাদ্যগুদামের সেতু দিয়ে সদরের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজেদুল ইসলাম বলেন, সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় তিন দিন আগেই আমরা যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪