সিফাত খান, দোহা থেকে
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ দেখতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন দোহায়। নগরীর পথঘাট এবং অলিগলি পরিণত হয়েছে নানা দেশের, নানা বর্ণের ফুটবলপ্রেমী মানুষের বর্ণিল মিলনমেলায়।
বিভিন্ন দেশ থেকে আসা দর্শকের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক দর্শকের দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে কাতার কর্তৃপক্ষ। প্রকাশিত তালিকায় দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি দর্শক এসেছেন কাতারের সঙ্গে একমাত্র সীমান্ত লাগোয়া দেশ সৌদি আরব থেকে।
এরপরে আছে ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, মিসর, ইরান, মরক্কো এবং সুদান। দোহার মুশাইরিব ডাউনটাউনের হোস্ট কান্ট্রি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কাতার ট্যুরিজমের চিফ অপারেটিং অফিসার বার্থহোল্ড ট্রেঙ্কেল এ বিষয়ে আরও অনেক তথ্য জানান। ট্রেঙ্কেল বলেছেন, এই ১০ দেশ থেকে কাতারে এসেছেন বিশ্বকাপের ৫৫ শতাংশ দর্শক। এর মধ্যে ১১ শতাংশ এসেছেন সৌদি আরব থেকে, ৯ শতাংশ ভারত থেকে, ৭ শতাংশ এসেছেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং মেক্সিকো ও যুক্তরাজ্য থেকে এসেছেন ৬ শতাংশ দর্শক।
এবারের বিশ্বকাপে কাতারে ৪ শতাংশ দর্শক এসেছেন আর্জেন্টিনা থেকে। মিসর, ইরান, মরক্কো ও সুদান—এই চার দেশের প্রতিটি দেশ থেকে এসেছেন ৩ শতাংশ করে। তবে বাংলাদেশ থেকেও এসেছেন অনেকে। যদিও সেটি উল্লিখিত দেশগুলোর তুলনায় খুব একটা বলার মতো নয়।
বিশ্বকাপের সৌজন্যে কাতারের পর্যটন ও দর্শকদের আগমনের হার বর্তমানে ঊর্ধ্বমুখী। আরও ১০ লাখের বেশি দর্শনার্থী খুব শিগগির বিশ্বকাপে যোগ দিতে কাতারে আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই বিশ্বকাপে কাতারের যে লাভটা হচ্ছে, আঞ্চলিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে কাতার প্রতিবেশী দেশগুলোকে দারুণভাবে কাছে টানছে। এর প্রমাণ মেলে উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে আসা দর্শকের পরিসংখ্যান দেখলে। বিশ্বকাপ উপলক্ষে কাতারে আসা দর্শকের এক-তৃতীয়াংশ এসেছেন উপসাগরীয় বাকি পাঁচ দেশ থেকে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে এসেছেন সবচেয়ে বেশি। এর পরের অবস্থানে আছে ওমান, আরব আমিরাত ও কুয়েত।
কাতার মনে করে, বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে আগত দর্শকেরা বিশ্বকাপের পর কাতারে সেভাবে আর না এলেও আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে সারা বছরই আসবেন ভ্রমণপিপাসুরা। এই আসরে আঞ্চলিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে কাতার নিজেকে প্রমাণ করতে বেশ মরিয়া।
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ দেখতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন দোহায়। নগরীর পথঘাট এবং অলিগলি পরিণত হয়েছে নানা দেশের, নানা বর্ণের ফুটবলপ্রেমী মানুষের বর্ণিল মিলনমেলায়।
বিভিন্ন দেশ থেকে আসা দর্শকের মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক দর্শকের দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে কাতার কর্তৃপক্ষ। প্রকাশিত তালিকায় দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি দর্শক এসেছেন কাতারের সঙ্গে একমাত্র সীমান্ত লাগোয়া দেশ সৌদি আরব থেকে।
এরপরে আছে ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, মিসর, ইরান, মরক্কো এবং সুদান। দোহার মুশাইরিব ডাউনটাউনের হোস্ট কান্ট্রি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কাতার ট্যুরিজমের চিফ অপারেটিং অফিসার বার্থহোল্ড ট্রেঙ্কেল এ বিষয়ে আরও অনেক তথ্য জানান। ট্রেঙ্কেল বলেছেন, এই ১০ দেশ থেকে কাতারে এসেছেন বিশ্বকাপের ৫৫ শতাংশ দর্শক। এর মধ্যে ১১ শতাংশ এসেছেন সৌদি আরব থেকে, ৯ শতাংশ ভারত থেকে, ৭ শতাংশ এসেছেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং মেক্সিকো ও যুক্তরাজ্য থেকে এসেছেন ৬ শতাংশ দর্শক।
এবারের বিশ্বকাপে কাতারে ৪ শতাংশ দর্শক এসেছেন আর্জেন্টিনা থেকে। মিসর, ইরান, মরক্কো ও সুদান—এই চার দেশের প্রতিটি দেশ থেকে এসেছেন ৩ শতাংশ করে। তবে বাংলাদেশ থেকেও এসেছেন অনেকে। যদিও সেটি উল্লিখিত দেশগুলোর তুলনায় খুব একটা বলার মতো নয়।
বিশ্বকাপের সৌজন্যে কাতারের পর্যটন ও দর্শকদের আগমনের হার বর্তমানে ঊর্ধ্বমুখী। আরও ১০ লাখের বেশি দর্শনার্থী খুব শিগগির বিশ্বকাপে যোগ দিতে কাতারে আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই বিশ্বকাপে কাতারের যে লাভটা হচ্ছে, আঞ্চলিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে কাতার প্রতিবেশী দেশগুলোকে দারুণভাবে কাছে টানছে। এর প্রমাণ মেলে উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে আসা দর্শকের পরিসংখ্যান দেখলে। বিশ্বকাপ উপলক্ষে কাতারে আসা দর্শকের এক-তৃতীয়াংশ এসেছেন উপসাগরীয় বাকি পাঁচ দেশ থেকে। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে এসেছেন সবচেয়ে বেশি। এর পরের অবস্থানে আছে ওমান, আরব আমিরাত ও কুয়েত।
কাতার মনে করে, বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে আগত দর্শকেরা বিশ্বকাপের পর কাতারে সেভাবে আর না এলেও আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে সারা বছরই আসবেন ভ্রমণপিপাসুরা। এই আসরে আঞ্চলিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবে কাতার নিজেকে প্রমাণ করতে বেশ মরিয়া।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪