রাঙামাটি প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপে রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন তিন প্রার্থী। দুজন স্বতন্ত্র, একজন আওয়ামী লীগ প্রার্থী। সুষ্ঠু ভোট হলে নিজেদের জয় নিয়ে শতভাগ আশাবাদী তিন প্রার্থী।
দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকায় জয় নিয়ে চিন্তিত নন নৌকার প্রার্থীর নাজিম উদ্দিন। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী তিনি। এদিকে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী জগদীশ চাকমা (ঘোড়া) এবং সুভাষ চাকমাও (আনারস) জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
স্থানীয় সূত্র বলছে, এ ইউপিতে জয়-পরাজয়ের প্রধান উপকরণ পাহাড়ি বাসিন্দাদের ভোট। এসব ভোট যাঁর ব্যালটে পড়বে, তিনিই হবেন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে বাঙালিদের সব ভোট একজন প্রার্থী পেলেও তিনি নির্বাচিত হবেন না তা অনেকটা নিশ্চিত। এক কথায় বাঙালি ভোটগুলো হবে বোনাস ভোট। বিজয়ী প্রার্থীকে বাঙালি ভোটের পাশাপাশি পাহাড়িদের ভোট পেতে হবে।
বিগত ইউপি নির্বাচনে সাড়ে পাঁচ হাজারের অধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন জগদীশ চাকমা। সেবার জগদীশ ছাড়াও আরও তিন প্রার্থী ছিলেন। বিএনপি থেকে সেবার নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়া হয়।
নৌকা প্রার্থী নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘বর্তমানে শান্তিপূর্ণভাবে আমার প্রচার-প্রচারণা চলছে। কারোর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। এ পরিবেশ ধারাবাহিক থাকলে আমার বিজয় নিশ্চিত। চলমান এ সুন্দর পরিবেশ নির্বাচন পর্যন্ত বজায় থাকলে পরাজয় হলেও আমি হাসি-খুশিতে মেনে নেব।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী সুভাষ চাকমা বলেন, ‘কাউখালীর অন্য দুই ইউপির (কলমপতি ও বেতবুনিয়ায়) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছেন প্রার্থীরা। এসব ইউপিতে নির্বাচন না হওয়ায় ওই এলাকার লোকজন এসে ঝামেলা তৈরি করতে পারে। ঝামেলা করলে আমি নির্বাচনে হারব। যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, তবে আমার জয় নিশ্চিত।’
আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী জগদীশ চাকমা বলেন, ‘আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। ভোটকেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেওয়া হলে আমাদের কিছুই করার থাকবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে শুরু থেকে আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়ে আসছি। এ দাবি শেষ পর্যন্ত জানিয়ে যাব।’
জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, রাঙামাটিতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও সুষ্ঠু হবে। এ ধাপে রাঙামাটির রাজস্থলী, কাপ্তাই ও কাউখালীতে হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় হয়েছে। উপজেলাগুলোতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যা যা করণীয় তা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে ঘাগড়া ইউপিতে ১১টি কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ১৮ হাজার ১০টি।
তৃতীয় ধাপে রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন তিন প্রার্থী। দুজন স্বতন্ত্র, একজন আওয়ামী লীগ প্রার্থী। সুষ্ঠু ভোট হলে নিজেদের জয় নিয়ে শতভাগ আশাবাদী তিন প্রার্থী।
দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকায় জয় নিয়ে চিন্তিত নন নৌকার প্রার্থীর নাজিম উদ্দিন। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী তিনি। এদিকে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী জগদীশ চাকমা (ঘোড়া) এবং সুভাষ চাকমাও (আনারস) জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
স্থানীয় সূত্র বলছে, এ ইউপিতে জয়-পরাজয়ের প্রধান উপকরণ পাহাড়ি বাসিন্দাদের ভোট। এসব ভোট যাঁর ব্যালটে পড়বে, তিনিই হবেন চেয়ারম্যান। অন্যদিকে বাঙালিদের সব ভোট একজন প্রার্থী পেলেও তিনি নির্বাচিত হবেন না তা অনেকটা নিশ্চিত। এক কথায় বাঙালি ভোটগুলো হবে বোনাস ভোট। বিজয়ী প্রার্থীকে বাঙালি ভোটের পাশাপাশি পাহাড়িদের ভোট পেতে হবে।
বিগত ইউপি নির্বাচনে সাড়ে পাঁচ হাজারের অধিক ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন জগদীশ চাকমা। সেবার জগদীশ ছাড়াও আরও তিন প্রার্থী ছিলেন। বিএনপি থেকে সেবার নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়া হয়।
নৌকা প্রার্থী নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘বর্তমানে শান্তিপূর্ণভাবে আমার প্রচার-প্রচারণা চলছে। কারোর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। এ পরিবেশ ধারাবাহিক থাকলে আমার বিজয় নিশ্চিত। চলমান এ সুন্দর পরিবেশ নির্বাচন পর্যন্ত বজায় থাকলে পরাজয় হলেও আমি হাসি-খুশিতে মেনে নেব।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী সুভাষ চাকমা বলেন, ‘কাউখালীর অন্য দুই ইউপির (কলমপতি ও বেতবুনিয়ায়) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছেন প্রার্থীরা। এসব ইউপিতে নির্বাচন না হওয়ায় ওই এলাকার লোকজন এসে ঝামেলা তৈরি করতে পারে। ঝামেলা করলে আমি নির্বাচনে হারব। যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, তবে আমার জয় নিশ্চিত।’
আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী জগদীশ চাকমা বলেন, ‘আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। ভোটকেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেওয়া হলে আমাদের কিছুই করার থাকবে না। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে শুরু থেকে আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়ে আসছি। এ দাবি শেষ পর্যন্ত জানিয়ে যাব।’
জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, রাঙামাটিতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আশা করা হচ্ছে তৃতীয় ধাপের নির্বাচনও সুষ্ঠু হবে। এ ধাপে রাঙামাটির রাজস্থলী, কাপ্তাই ও কাউখালীতে হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় হয়েছে। উপজেলাগুলোতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে যা যা করণীয় তা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্যমতে ঘাগড়া ইউপিতে ১১টি কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ১৮ হাজার ১০টি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪