শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুরে বোরো ধান রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে অর্থকরী ফসল হিসেবে বোরোর চাষ বাড়লেও ধানের ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে সবাই রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যে জমির কাদা পানিতে নেমে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ধানের চারা রোপণ করছেন চাষিরা। কেউ চারা রোপণ উপযোগী জমি প্রস্তুতে ব্যস্ত। আবার কেউ বীজতলা থেকে চারা তুলছেন। কৃষকদের মধ্যে বিভিন্ন গল্প, গান আর হাসি ঠাট্টার মধ্য দিয়ে চলছে রোপণের কাজ। এ যেন বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে কৃষকদের এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
উপজেলার কচুবাড়িয়া গ্রামের কৃষক আকবর বিশ্বাস বলেন, রাতদিন পরিশ্রম করে আবাদ করি। চারা রোপণের পর থেকে নিয়মিত পরিচর্যাও করতে হয়। তেল-সার ও বীজের দাম বৃদ্ধিতে খরচ ও বেশি হচ্ছে। তারপরও যদি ন্যায্য দাম না পাই তাহলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই সরকারের কাছে বোরো আবাদে ভর্তুকি দেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছেন তিনি। প্রতি বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। তবে বর্গাচাষিদের ক্ষেত্রে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়। ভালো ফলন হলে প্রতি বিঘায় ২৫-৩০ মণ ধান হবে। দাম ভালো বেশি হলে সকল খরচ বাদ দিয়ে লাভ হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা বলেন, বোরো ধান চাষে কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রণোদনার আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে বিনা মূল্যে বোরো ধানের উফসি ও হাইব্রীড জাতের বীজ, সার বিতরণ করছি। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের আবাদ হবে।
মাগুরার শ্রীপুরে বোরো ধান রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। কৃষিপ্রধান এই অঞ্চলে অর্থকরী ফসল হিসেবে বোরোর চাষ বাড়লেও ধানের ন্যায্য দাম পাওয়া নিয়ে সবাই রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যে জমির কাদা পানিতে নেমে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ধানের চারা রোপণ করছেন চাষিরা। কেউ চারা রোপণ উপযোগী জমি প্রস্তুতে ব্যস্ত। আবার কেউ বীজতলা থেকে চারা তুলছেন। কৃষকদের মধ্যে বিভিন্ন গল্প, গান আর হাসি ঠাট্টার মধ্য দিয়ে চলছে রোপণের কাজ। এ যেন বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে কৃষকদের এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
উপজেলার কচুবাড়িয়া গ্রামের কৃষক আকবর বিশ্বাস বলেন, রাতদিন পরিশ্রম করে আবাদ করি। চারা রোপণের পর থেকে নিয়মিত পরিচর্যাও করতে হয়। তেল-সার ও বীজের দাম বৃদ্ধিতে খরচ ও বেশি হচ্ছে। তারপরও যদি ন্যায্য দাম না পাই তাহলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই সরকারের কাছে বোরো আবাদে ভর্তুকি দেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছেন তিনি। প্রতি বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। তবে বর্গাচাষিদের ক্ষেত্রে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়। ভালো ফলন হলে প্রতি বিঘায় ২৫-৩০ মণ ধান হবে। দাম ভালো বেশি হলে সকল খরচ বাদ দিয়ে লাভ হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সালমা জাহান নিপা বলেন, বোরো ধান চাষে কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রণোদনার আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে বিনা মূল্যে বোরো ধানের উফসি ও হাইব্রীড জাতের বীজ, সার বিতরণ করছি। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে বোরো ধানের আবাদ হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪