সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় অ্যাম্বুলেন্সে শিশু আফসানা (৯) মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার হানিফ খান (৪০) ও ইমরান হোসেন (২৫) নামে দুজন দুদিনের রিমান্ড শেষে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের বিচারক মো. মনিরুজ্জমান সিকাদারের আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন তাঁরা। সিএমএম আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার হানিফ খান টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার দোপাকান্দী গ্রামের আব্দুর রহমান খানের ছেলে, মো. ইমরান খুপিবাড়ি গ্রামের মৃত সুরুজ মণ্ডলের ছেলে। তাঁরা দুজনই আশুলিয়ার বাইপাইলে ভাড়া থেকে রেন্ট-এ-কারের গাড়ির চালক হিসেবে কাজ করতেন। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে আশুলিয়ার কাইচাবাড়ি ও পলাশবাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার এসআই সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার দুপুরে গ্রেপ্তার হানিফ ও ইমরানকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠালে আদালত তাঁদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে তাঁরা শুক্রবার ঘটনার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
এসআই বলেন, এ মামলায় গত বুধবার সন্ধ্যায় সাভার সিঅ্যান্ডবি বাসস্ট্যান্ড থেকে মামলার প্রধান আসামি নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাঁর ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বর্তমানে নজরুল ইসলাম আশুলিয়া থানায় রিমান্ডে রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ওভারটেক করার সময় সাইড না দেওয়াকে কেন্দ্র করে অ্যাম্বুলেন্সের চালক ও মাইক্রোবাসের চালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। পরে আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটিকে আটকে এর চালককে মারধর করে অ্যাম্বুলেন্সের চাবি নিয়ে যান মাইক্রোবাসচালক ও তাঁর সহযোগীরা।
এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে থাকা শিশু আফসানা মারা যায়। ৪ মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত আফসানা ঢাকার জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাবা-মার সঙ্গে তাদের বাড়ি গাইবান্ধায় ফিরছিল সে।
এ ঘননায় আফসানার বাবা আলম মিয়া আশুলিয়া থানায় ৭ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলা প্রথমে হানিফ ও ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর গ্রেপ্তার করা হয় নজরুলকে।
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় অ্যাম্বুলেন্সে শিশু আফসানা (৯) মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার হানিফ খান (৪০) ও ইমরান হোসেন (২৫) নামে দুজন দুদিনের রিমান্ড শেষে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের বিচারক মো. মনিরুজ্জমান সিকাদারের আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন তাঁরা। সিএমএম আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার হানিফ খান টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার দোপাকান্দী গ্রামের আব্দুর রহমান খানের ছেলে, মো. ইমরান খুপিবাড়ি গ্রামের মৃত সুরুজ মণ্ডলের ছেলে। তাঁরা দুজনই আশুলিয়ার বাইপাইলে ভাড়া থেকে রেন্ট-এ-কারের গাড়ির চালক হিসেবে কাজ করতেন। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে আশুলিয়ার কাইচাবাড়ি ও পলাশবাড়ি থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার এসআই সামিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার দুপুরে গ্রেপ্তার হানিফ ও ইমরানকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠালে আদালত তাঁদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে তাঁরা শুক্রবার ঘটনার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
এসআই বলেন, এ মামলায় গত বুধবার সন্ধ্যায় সাভার সিঅ্যান্ডবি বাসস্ট্যান্ড থেকে মামলার প্রধান আসামি নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাঁর ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বর্তমানে নজরুল ইসলাম আশুলিয়া থানায় রিমান্ডে রয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ওভারটেক করার সময় সাইড না দেওয়াকে কেন্দ্র করে অ্যাম্বুলেন্সের চালক ও মাইক্রোবাসের চালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। পরে আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সটিকে আটকে এর চালককে মারধর করে অ্যাম্বুলেন্সের চাবি নিয়ে যান মাইক্রোবাসচালক ও তাঁর সহযোগীরা।
এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে থাকা শিশু আফসানা মারা যায়। ৪ মাস ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত আফসানা ঢাকার জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বাবা-মার সঙ্গে তাদের বাড়ি গাইবান্ধায় ফিরছিল সে।
এ ঘননায় আফসানার বাবা আলম মিয়া আশুলিয়া থানায় ৭ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলা প্রথমে হানিফ ও ইমরানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর গ্রেপ্তার করা হয় নজরুলকে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪