মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মিঠাপুকুরের ১৭ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন গত বুধবার মহড়া দিয়েছেন প্রার্থীরা। তাঁরা নির্বাচনী বিধি ভেঙে বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক সঙ্গে নিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে জড়ো হন। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির এই সময়ে এমন গণজমায়েতে অধিকাংশের মুখে ছিল না মাস্ক। আর সামাজিক দূরত্ব মানার বালাই ছিল উধাও।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন। উপজেলা পরিষদ চত্বর পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। বিশেষ করে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিশাল বিশাল মিছিল নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয়ে আসেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন দুর্গাপুরের সাইদুর রহমান তালুকদার ও রবিউল ইসলাম, চেংমারীর রেজাউল কবীর টুটুল, রানীপুকুরের শফিকুল ইসলাম রাঙ্গা, ইমাদপুরের অনিল কুমার গাংগুলী, লতিবপুরের নেয়ামুল হক মণ্ডল, গোপালপুরের আতিয়ার রহমান, পায়রাবন্দের মনোয়ারা বেগম মলিসহ আরও অনেক চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থী।
মহামারিকালে প্রার্থী ও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের এমন জনসমাগম করা উচিত হয়নি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা এম এ হালিম লাবলু বলেন, প্রার্থীদের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ জনসমাগমে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে দুর্গাপুর ও বড়হযরতপুর ইউপি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অফিস কক্ষে বসে মনোনয়নপত্র নিয়েছি। বাইরে কী হয়েছে জানি না।’
অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হান্নান বলেন, ‘রুম থেকে শো-ডাউন হয়েছে কি না বোঝা যায়নি এবং কেউ অভিযোগ করেননি। তবে সব প্রার্থীকে আগেই সতর্ক করা হয়েছে এবং মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নিয়মকানুনের নির্দেশনাপত্র দেওয়া হয়েছে।’
ইউপি নির্বাচনের সপ্তম ধাপে মিঠাপুকুরে ভোট হবে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মোট ১ হাজার ২৪৪ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৫৬, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২৯৩ ও সাধারণ সদস্য পদে ৭৯৫ জন ভোটের মাঠে আছেন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হান্নানের কাছ থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মিঠাপুকুরের ১৭ ইউপির মোট ২২১টি পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ১ হাজার ২৪৪ জন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হান্নান জানান, আগামীকাল শনিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই এবং ৭ ফেব্রুয়ারি ভোট নেওয়া হবে।
মিঠাপুকুরের ১৭ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন গত বুধবার মহড়া দিয়েছেন প্রার্থীরা। তাঁরা নির্বাচনী বিধি ভেঙে বিপুলসংখ্যক কর্মী-সমর্থক সঙ্গে নিয়ে উপজেলা পরিষদ চত্বরে জড়ো হন। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির এই সময়ে এমন গণজমায়েতে অধিকাংশের মুখে ছিল না মাস্ক। আর সামাজিক দূরত্ব মানার বালাই ছিল উধাও।
সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন। উপজেলা পরিষদ চত্বর পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। বিশেষ করে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিশাল বিশাল মিছিল নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয়ে আসেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন দুর্গাপুরের সাইদুর রহমান তালুকদার ও রবিউল ইসলাম, চেংমারীর রেজাউল কবীর টুটুল, রানীপুকুরের শফিকুল ইসলাম রাঙ্গা, ইমাদপুরের অনিল কুমার গাংগুলী, লতিবপুরের নেয়ামুল হক মণ্ডল, গোপালপুরের আতিয়ার রহমান, পায়রাবন্দের মনোয়ারা বেগম মলিসহ আরও অনেক চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থী।
মহামারিকালে প্রার্থী ও তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের এমন জনসমাগম করা উচিত হয়নি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা এম এ হালিম লাবলু বলেন, প্রার্থীদের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ জনসমাগমে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে দুর্গাপুর ও বড়হযরতপুর ইউপি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অফিস কক্ষে বসে মনোনয়নপত্র নিয়েছি। বাইরে কী হয়েছে জানি না।’
অন্যদিকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল হান্নান বলেন, ‘রুম থেকে শো-ডাউন হয়েছে কি না বোঝা যায়নি এবং কেউ অভিযোগ করেননি। তবে সব প্রার্থীকে আগেই সতর্ক করা হয়েছে এবং মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নিয়মকানুনের নির্দেশনাপত্র দেওয়া হয়েছে।’
ইউপি নির্বাচনের সপ্তম ধাপে মিঠাপুকুরে ভোট হবে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য মোট ১ হাজার ২৪৪ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৫৬, সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২৯৩ ও সাধারণ সদস্য পদে ৭৯৫ জন ভোটের মাঠে আছেন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হান্নানের কাছ থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
মিঠাপুকুরের ১৭ ইউপির মোট ২২১টি পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ১ হাজার ২৪৪ জন। উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হান্নান জানান, আগামীকাল শনিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই এবং ৭ ফেব্রুয়ারি ভোট নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪