আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়ায় একটি সেতুর সংস্কার করা হয়নি আট বছর। সংস্কারের অভাবে জীর্ণ হয়ে পড়েছে সেতুটি। কিছুদিন আগে ওই সেতুর রেলিং ভেঙে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েন শত শত শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী।
উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের উত্তর শিহিপাশা গ্রামের ব্যাপারী বাড়িসংলগ্ন খালের ওপর নির্মিত সেতুটি আট বছর ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।
সেতুর এক পাশের রেলিং ধসে যাওয়ায় সেতুটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, যেকোনো মুহূর্তে সেতুটিতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ঝুঁকিপূর্ণ বিধ্বস্ত এই সেতুর বিকল অবস্থার কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসার শত শত শিক্ষার্থী। যাতায়াতের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও সেতুটি দিয়ে পার হচ্ছেন গ্রামবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মোটরসাইকেল ও ভ্যান। প্রতিদিনই সেতু পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ছেন এলাকাবাসী। রাতে সেতুটি পার হওয়া আরও ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানান স্থানীয় ভুক্তভোগীরা।
সেতুর রেলিং ধসে পড়ার পরও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তেমন কোনো তৎপরতা না থাকায় এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিন্তু যোগাযোগের তাগিদে প্রতিনিয়ত এই সেতু দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে তাঁদের।
উত্তর শিহিপাশা গ্রামের বাসিন্দা বাদল হোসেন ফড়িয়া বলেন, এই সেতুর ওপর দিয়ে উপজেলার নবযুগ, চাঁদশী, গৈলা, উত্তর শিহিপাশা, মধ্য শিহিপাশা, রাংতাসহ বিভিন্ন এলাকার অন্তত কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মামুন মিয়া বলেন, মোটরসাইকেল নিয়ে সেতুর ওপর উঠলেই এটি দুলতে থাকে। যেকোনো সময় এটি ভেঙে পড়তে পারে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শামীম ফড়িয়া বলেন, ‘সেতুটিতে মানুষ উঠলে সব সময় আতঙ্কে থাকেন। সেতুটি যাতে দ্রুত মেরামত করা যায়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
গৈলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম টিটু তালুকদার বলেন, ‘উত্তর শিহিপাশা গ্রামের ব্যাপারী বাড়িসংলগ্ন খালের পাশে অবস্থিত এই সেতু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অচিরেই এ সমস্যার সমাধান করব। সেতুটি সংস্কার করা হলে এই এলাকার মানুষ অনেক উপকৃত হবেন।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী শিপলু কর্মকার বলেন, সেতুটি নির্মাণের জন্য প্রকল্প তৈরি করা হচ্ছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
আগৈলঝাড়ায় একটি সেতুর সংস্কার করা হয়নি আট বছর। সংস্কারের অভাবে জীর্ণ হয়ে পড়েছে সেতুটি। কিছুদিন আগে ওই সেতুর রেলিং ভেঙে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েন শত শত শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী।
উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের উত্তর শিহিপাশা গ্রামের ব্যাপারী বাড়িসংলগ্ন খালের ওপর নির্মিত সেতুটি আট বছর ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।
সেতুর এক পাশের রেলিং ধসে যাওয়ায় সেতুটি এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, যেকোনো মুহূর্তে সেতুটিতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ঝুঁকিপূর্ণ বিধ্বস্ত এই সেতুর বিকল অবস্থার কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসার শত শত শিক্ষার্থী। যাতায়াতের বিকল্প কোনো পথ না থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও সেতুটি দিয়ে পার হচ্ছেন গ্রামবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, সেতুর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মোটরসাইকেল ও ভ্যান। প্রতিদিনই সেতু পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ছেন এলাকাবাসী। রাতে সেতুটি পার হওয়া আরও ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানান স্থানীয় ভুক্তভোগীরা।
সেতুর রেলিং ধসে পড়ার পরও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তেমন কোনো তৎপরতা না থাকায় এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করেন। কিন্তু যোগাযোগের তাগিদে প্রতিনিয়ত এই সেতু দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে তাঁদের।
উত্তর শিহিপাশা গ্রামের বাসিন্দা বাদল হোসেন ফড়িয়া বলেন, এই সেতুর ওপর দিয়ে উপজেলার নবযুগ, চাঁদশী, গৈলা, উত্তর শিহিপাশা, মধ্য শিহিপাশা, রাংতাসহ বিভিন্ন এলাকার অন্তত কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মামুন মিয়া বলেন, মোটরসাইকেল নিয়ে সেতুর ওপর উঠলেই এটি দুলতে থাকে। যেকোনো সময় এটি ভেঙে পড়তে পারে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শামীম ফড়িয়া বলেন, ‘সেতুটিতে মানুষ উঠলে সব সময় আতঙ্কে থাকেন। সেতুটি যাতে দ্রুত মেরামত করা যায়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
গৈলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম টিটু তালুকদার বলেন, ‘উত্তর শিহিপাশা গ্রামের ব্যাপারী বাড়িসংলগ্ন খালের পাশে অবস্থিত এই সেতু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অচিরেই এ সমস্যার সমাধান করব। সেতুটি সংস্কার করা হলে এই এলাকার মানুষ অনেক উপকৃত হবেন।’
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী শিপলু কর্মকার বলেন, সেতুটি নির্মাণের জন্য প্রকল্প তৈরি করা হচ্ছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৪০ মিনিট আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪