বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানের পাহাড়ি ফুলঝাড়ু যাচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। এই ফুল সংগ্রহ ও ঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করে পরিবার চালাচ্ছেন পাহাড়ি-বাঙালি হাজারো মানুষ। অনেকের জীবিকা হয়ে উঠেছে ফুলঝাড়ু বিক্রি। বন বিভাগ জানিয়েছে, বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকায় এক মৌসুমে অন্তত পাঁচ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়।
পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্মে শক্ত ডাঁটাওয়ালা ফুল। দেখতে অনেকটা কাশফুলের ডাঁটার মতো। শীতে এসব গাছে ফুল আসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে জুমচাষের জন্য পাহাড়ে আগুন দেওয়ার আগেই ফুল কেটে সংগ্রহ করা হয়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংগ্রহ করা ফুল শুকানোর পর ঝাড়ু বানিয়ে বাজারে বিক্রি করেন। স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করেন পাইকারেরা। ব্যবহারের সুবিধার কারণে নারকেলের শলাকার বদলে ফুলঝাড়ুর চাহিদা বেশি বলে জানা গেছে।
ফুলঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করা আবুল হোসেন বলেন, ১ হাজার পিস ফুল ৬০০ টাকায় কিনে ঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করেন। এই ফুল দিয়ে কমপক্ষে ২৫০টি ঝাড়ু তৈরি হয়। এর পাইকারি দর ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এতে প্রায় দেড় হাজার টাকা বিক্রি হয়। এভাবে দৈনিক ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় সম্ভব। তবে নিজেরা খুচরা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করলে এই আয় বেড়ে যায়।
বান্দরবান বাজার ছাড়াও বালাঘাটা, রেইচা, সুয়ালক এলাকায় ফুলঝাড়ু পাইকারি বিক্রি হয়। লোকজন বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করে এসব স্থানে মজুত করেন। পরে এসব কিনে ট্রাকে, জিপে করে বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যান বিভিন্ন পাইকারেরা।
আরেক ঝাড়ু বিক্রেতা হারুন মিয়া বলেন, বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণত ফুল কিনে বড় আঁটি করে চট্টগ্রামে বিক্রি করেন। ১ হাজার ফুল তিনি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় কিনে দেড় হাজার টাকার বেশি বিক্রি করেন। গত কয়েক বছরে এভাবে প্রতি মৌসুমে ৭০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা আয় করেন।
তারাছা রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির উদ্দিন খান বলেন, “প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া ফুল একসময় অনেকটা ‘ফেলনা’ মনে হতো, এখন ভালো দামে বিক্রি হওয়ায় ঝাড়ুর জন্য এই ফুলের চাহিদা রয়েছে। বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকা থেকে এক মৌসুমে অন্তত পাঁচ কোটি টাকার ফুলঝাড়ু বিক্রি হয়।”
বান্দরবানের পাহাড়ি ফুলঝাড়ু যাচ্ছে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। এই ফুল সংগ্রহ ও ঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করে পরিবার চালাচ্ছেন পাহাড়ি-বাঙালি হাজারো মানুষ। অনেকের জীবিকা হয়ে উঠেছে ফুলঝাড়ু বিক্রি। বন বিভাগ জানিয়েছে, বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকায় এক মৌসুমে অন্তত পাঁচ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়।
পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্মে শক্ত ডাঁটাওয়ালা ফুল। দেখতে অনেকটা কাশফুলের ডাঁটার মতো। শীতে এসব গাছে ফুল আসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে জুমচাষের জন্য পাহাড়ে আগুন দেওয়ার আগেই ফুল কেটে সংগ্রহ করা হয়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংগ্রহ করা ফুল শুকানোর পর ঝাড়ু বানিয়ে বাজারে বিক্রি করেন। স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করেন পাইকারেরা। ব্যবহারের সুবিধার কারণে নারকেলের শলাকার বদলে ফুলঝাড়ুর চাহিদা বেশি বলে জানা গেছে।
ফুলঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করা আবুল হোসেন বলেন, ১ হাজার পিস ফুল ৬০০ টাকায় কিনে ঝাড়ু বানিয়ে বিক্রি করেন। এই ফুল দিয়ে কমপক্ষে ২৫০টি ঝাড়ু তৈরি হয়। এর পাইকারি দর ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। এতে প্রায় দেড় হাজার টাকা বিক্রি হয়। এভাবে দৈনিক ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা আয় সম্ভব। তবে নিজেরা খুচরা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করলে এই আয় বেড়ে যায়।
বান্দরবান বাজার ছাড়াও বালাঘাটা, রেইচা, সুয়ালক এলাকায় ফুলঝাড়ু পাইকারি বিক্রি হয়। লোকজন বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করে এসব স্থানে মজুত করেন। পরে এসব কিনে ট্রাকে, জিপে করে বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যান বিভিন্ন পাইকারেরা।
আরেক ঝাড়ু বিক্রেতা হারুন মিয়া বলেন, বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণত ফুল কিনে বড় আঁটি করে চট্টগ্রামে বিক্রি করেন। ১ হাজার ফুল তিনি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় কিনে দেড় হাজার টাকার বেশি বিক্রি করেন। গত কয়েক বছরে এভাবে প্রতি মৌসুমে ৭০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা আয় করেন।
তারাছা রেঞ্জ কর্মকর্তা বশির উদ্দিন খান বলেন, “প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া ফুল একসময় অনেকটা ‘ফেলনা’ মনে হতো, এখন ভালো দামে বিক্রি হওয়ায় ঝাড়ুর জন্য এই ফুলের চাহিদা রয়েছে। বান্দরবানের বিভিন্ন এলাকা থেকে এক মৌসুমে অন্তত পাঁচ কোটি টাকার ফুলঝাড়ু বিক্রি হয়।”
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫