আলীকদম (বান্দরবান) ও বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
বান্দরবানের বিভিন্ন স্থানে এখন পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়। ধারণক্ষমতার বেশি পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে নিরাপত্তা চরম উপেক্ষিত, বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে পরিবেশের ওপর। এ অবস্থা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার মারায়ংতং জাদি পাহাড়ে। পাহাড়ে তাঁবু গেড়ে থাকছেন দুই শতাধিক পর্যটক।
একইভাবে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে পাঁচ হাজার পর্যটকের ধারণক্ষমতা থাকলেও গত তিন দিনে সমাগম ঘটে কমপক্ষে ২০ হাজার। উপচে পড়া পর্যটকে ভরে গেছে ছোট-বড় শতাধিক রিসোর্ট ও কটেজ। রুম না পেয়ে প্রতিদিন ফিরে যাচ্ছেন কয়েক শ পর্যটক। এই সুযোগে কটেজগুলোতে বাড়তি ভাড়া আদায় ও অবস্থাপনার অভিযোগ করছেন পর্যটকেরা।
আলীকদম উপজেলা প্রতিনিধি জানান, টানা সরকারি ছুটিতে আলীকদমের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে বিপুল পর্যটকের আগমন হয়েছে। মারায়ংতং জাদি পাহাড়ের ধারণক্ষমতা অতিক্রম করে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে বিস্মিত স্থানীয় বাসিন্দারা। নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত গাইডদের দৌরাত্ম্যে পর্যটকদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে। গত শুক্রবার অনিবন্ধিত এক গাইডের ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন পর্যটক। পরে ওই গাইডের এক সহযোগীকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
মারায়ংতং পাহাড়ের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়-মেঘের ওপর থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা। অনেকে এখানে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে আসেন অবকাশ যাপনের জন্য। গতকাল শনিবার দেখা যায়, মারায়ংতং পাহাড়ে ২০০টির বেশি তাঁবু গেড়ে থাকছেন পর্যটকেরা। টানা ছুটিতে প্রতিদিন ৫০০ জনেরও বেশি পর্যটক আসছেন। এতে পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রাণীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কিন্তু দিন দিন পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়ে নিয়ন্ত্রণের দরকার বলে মনে করছেন পরিবেশকর্মীরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মেন ওয়াই ম্রো জানান, মারায়ংতং পাহাড়ে একসময় বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, গুইসাপ, শিয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রাণীর দেখা যেত, এখন আর চোখে পড়ে না।
এদিকে পুরো পাহাড় ঘুরে দেখা যায়, যেখানে-সেখানে পড়ে আছে প্লাস্টিকের প্যাকেট ও বোতল। শৌচাগারের ব্যবস্থা না থাকায় লতা-গুল্ম ও পাহাড়ের আড়ালেই প্রকৃতির ডাক সেরে ফেলছেন পর্যটকেরা। দৈনিক আসা পর্যটকদের জন্য শৌচাগার নির্মাণ আবশ্যক হয়ে পড়লেও তার ব্যবস্থা নেই। অন্যদিকে মারায়ংতং পাহাড় ঘিরে স্থানীয় শিশুরা শ্রমে জড়িয়ে পড়ছে। পর্যটকদের খাবার, ভারী ব্যাগ, পানির বোতলসহ নানা জিনিসপত্র শিশুরা বয়ে নিয়ে পাহাড়ে তুলতে দেখা যায়।
আলীকদম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম বলেন, মারায়ংতং জাদিকে ঘিরে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধাগুলো দেখা হচ্ছে। পাহাড়ের চূড়ায় পানির তেমন উৎস না থাকায় শৌচাগার নির্মাণ সহজ নয়। তবে শিগগির এর ব্যবস্থা করবেন বলে তিনি জানান।
উপজেলার যুবক পরিবেশ রক্ষা ও সমাজ উন্নয়নমূলক সংগঠনের (পর্বত) সভাপতি মু. জুলকার নাইন বলেন, আলীকদমে পর্যটক আসুক আমরা চাই, কিন্তু পর্যটকের চাপ সামলানো না গেলে মারায়ংতং পাহাড়ের পরিবেশ হুমকির মুখে পড়বে। ইতিমধ্যে স্থানীয় হোটেল, রিসোর্টে ব্যয় বেড়ে গেছে। পর্যটন মৌসুমকে কেন্দ্র করে দিন দিন স্থানীয় উৎপাদিত পণ্যের দাম বাড়ছে। ফলে অর্থনৈতিক অবস্থা অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে।
এদিকে বাঘাইছড়ি প্রতিনিধি জানান, রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক পর্যটন এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সতর্ক করে মাইকিং করলেও তা মানছেন না অনেক রিসোর্ট ও কটেজমালিক। পর্যটকদের বাড়তি চাপের সুযোগে বাড়তি ভাড়া আদায় করছেন কেউ কেউ। এ ছাড়া খোলা মাঠে সিংগেল একটি তাঁবুর জন্যও দু-তিন হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে।
সাজেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরী লুসাই বলেন, গত তিন দিনে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি পর্যটক সাজেকে এসেছেন। তাই রিসোর্টে জায়গা না পেয়ে বিকেলে ফিরে গেছেন ১৫০ থেকে ২০০ পর্যটক।
ঢাকা থেকে আসা একটি ট্রাভেল গ্রুপের মালিক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যাঁরা রুম পেয়েছেন, তারা ৩ থেকে ৪ মাস আগেই রিসোর্ট বুকিং দিয়েছেন। সব রিসোর্ট বুকিং হওয়ায় নতুন পর্যটকেরা কিছুটা বেকায়দায় পড়েছেন। গতকালও পর্যটকবাহী ২০০ গাড়ি সকালে এসে বিকেলে ফিরে গেছে।
রিসোর্ট মালিকেরা বলছেন, রিসোর্টের একটি কক্ষে ৩-৪ জন থাকার ব্যবস্থা থাকলেও ৫-৬ জন থাকতে চান। তবে রিসোর্ট মালিক সমিতির দেওয়া নির্ধারিত মূল্যেই ভাড়া আদায়ের দাবি তাঁদের।
সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করে পর্যটকেরা বলেন, তাঁদের কারণে সারা রাত সড়কে, হেলিপ্যাডে গান গেয়ে আড্ডা দিয়ে সময় পার করতে পারছেন পর্যটকেরা।
বান্দরবানের বিভিন্ন স্থানে এখন পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়। ধারণক্ষমতার বেশি পর্যটকের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে নিরাপত্তা চরম উপেক্ষিত, বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ছে পরিবেশের ওপর। এ অবস্থা বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার মারায়ংতং জাদি পাহাড়ে। পাহাড়ে তাঁবু গেড়ে থাকছেন দুই শতাধিক পর্যটক।
একইভাবে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে পাঁচ হাজার পর্যটকের ধারণক্ষমতা থাকলেও গত তিন দিনে সমাগম ঘটে কমপক্ষে ২০ হাজার। উপচে পড়া পর্যটকে ভরে গেছে ছোট-বড় শতাধিক রিসোর্ট ও কটেজ। রুম না পেয়ে প্রতিদিন ফিরে যাচ্ছেন কয়েক শ পর্যটক। এই সুযোগে কটেজগুলোতে বাড়তি ভাড়া আদায় ও অবস্থাপনার অভিযোগ করছেন পর্যটকেরা।
আলীকদম উপজেলা প্রতিনিধি জানান, টানা সরকারি ছুটিতে আলীকদমের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে বিপুল পর্যটকের আগমন হয়েছে। মারায়ংতং জাদি পাহাড়ের ধারণক্ষমতা অতিক্রম করে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতিতে বিস্মিত স্থানীয় বাসিন্দারা। নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত গাইডদের দৌরাত্ম্যে পর্যটকদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে। গত শুক্রবার অনিবন্ধিত এক গাইডের ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন পর্যটক। পরে ওই গাইডের এক সহযোগীকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।
মারায়ংতং পাহাড়ের অন্যতম আকর্ষণ পাহাড়-মেঘের ওপর থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা। অনেকে এখানে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে আসেন অবকাশ যাপনের জন্য। গতকাল শনিবার দেখা যায়, মারায়ংতং পাহাড়ে ২০০টির বেশি তাঁবু গেড়ে থাকছেন পর্যটকেরা। টানা ছুটিতে প্রতিদিন ৫০০ জনেরও বেশি পর্যটক আসছেন। এতে পাহাড়ের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রাণীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কিন্তু দিন দিন পর্যটকের উপচে পড়া ভিড়ে নিয়ন্ত্রণের দরকার বলে মনে করছেন পরিবেশকর্মীরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মেন ওয়াই ম্রো জানান, মারায়ংতং পাহাড়ে একসময় বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, গুইসাপ, শিয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রাণীর দেখা যেত, এখন আর চোখে পড়ে না।
এদিকে পুরো পাহাড় ঘুরে দেখা যায়, যেখানে-সেখানে পড়ে আছে প্লাস্টিকের প্যাকেট ও বোতল। শৌচাগারের ব্যবস্থা না থাকায় লতা-গুল্ম ও পাহাড়ের আড়ালেই প্রকৃতির ডাক সেরে ফেলছেন পর্যটকেরা। দৈনিক আসা পর্যটকদের জন্য শৌচাগার নির্মাণ আবশ্যক হয়ে পড়লেও তার ব্যবস্থা নেই। অন্যদিকে মারায়ংতং পাহাড় ঘিরে স্থানীয় শিশুরা শ্রমে জড়িয়ে পড়ছে। পর্যটকদের খাবার, ভারী ব্যাগ, পানির বোতলসহ নানা জিনিসপত্র শিশুরা বয়ে নিয়ে পাহাড়ে তুলতে দেখা যায়।
আলীকদম উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম বলেন, মারায়ংতং জাদিকে ঘিরে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে পর্যটকদের সুযোগ-সুবিধাগুলো দেখা হচ্ছে। পাহাড়ের চূড়ায় পানির তেমন উৎস না থাকায় শৌচাগার নির্মাণ সহজ নয়। তবে শিগগির এর ব্যবস্থা করবেন বলে তিনি জানান।
উপজেলার যুবক পরিবেশ রক্ষা ও সমাজ উন্নয়নমূলক সংগঠনের (পর্বত) সভাপতি মু. জুলকার নাইন বলেন, আলীকদমে পর্যটক আসুক আমরা চাই, কিন্তু পর্যটকের চাপ সামলানো না গেলে মারায়ংতং পাহাড়ের পরিবেশ হুমকির মুখে পড়বে। ইতিমধ্যে স্থানীয় হোটেল, রিসোর্টে ব্যয় বেড়ে গেছে। পর্যটন মৌসুমকে কেন্দ্র করে দিন দিন স্থানীয় উৎপাদিত পণ্যের দাম বাড়ছে। ফলে অর্থনৈতিক অবস্থা অস্থিতিশীল হয়ে পড়ছে।
এদিকে বাঘাইছড়ি প্রতিনিধি জানান, রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক পর্যটন এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায় ও স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে সতর্ক করে মাইকিং করলেও তা মানছেন না অনেক রিসোর্ট ও কটেজমালিক। পর্যটকদের বাড়তি চাপের সুযোগে বাড়তি ভাড়া আদায় করছেন কেউ কেউ। এ ছাড়া খোলা মাঠে সিংগেল একটি তাঁবুর জন্যও দু-তিন হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে।
সাজেক রিসোর্ট ও কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরী লুসাই বলেন, গত তিন দিনে ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি পর্যটক সাজেকে এসেছেন। তাই রিসোর্টে জায়গা না পেয়ে বিকেলে ফিরে গেছেন ১৫০ থেকে ২০০ পর্যটক।
ঢাকা থেকে আসা একটি ট্রাভেল গ্রুপের মালিক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, যাঁরা রুম পেয়েছেন, তারা ৩ থেকে ৪ মাস আগেই রিসোর্ট বুকিং দিয়েছেন। সব রিসোর্ট বুকিং হওয়ায় নতুন পর্যটকেরা কিছুটা বেকায়দায় পড়েছেন। গতকালও পর্যটকবাহী ২০০ গাড়ি সকালে এসে বিকেলে ফিরে গেছে।
রিসোর্ট মালিকেরা বলছেন, রিসোর্টের একটি কক্ষে ৩-৪ জন থাকার ব্যবস্থা থাকলেও ৫-৬ জন থাকতে চান। তবে রিসোর্ট মালিক সমিতির দেওয়া নির্ধারিত মূল্যেই ভাড়া আদায়ের দাবি তাঁদের।
সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করে পর্যটকেরা বলেন, তাঁদের কারণে সারা রাত সড়কে, হেলিপ্যাডে গান গেয়ে আড্ডা দিয়ে সময় পার করতে পারছেন পর্যটকেরা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪