ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
নতুন বছরের বাকি আর মাত্র এক দিন। এর পরেই শুরু হবে ২০২৩ সাল। নতুন বছরের ১ জানুয়ারি বই উৎসব সামনে রেখে প্রত্যাশিত নতুন বই এখনো পৌঁছায়নি ময়মনসিংহে। এতে বই উৎসবে ভাটার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন শিক্ষকেরা। বই ছাপার মান নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিম্নমানের ছাপা এবং যথাসময়ে বই না পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রভাব পড়বে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছে, প্রাক্-প্রাথমিকে শতভাগ বই পেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। আর প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সাড়ে ২৮ শতাংশ বই প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছানো হয়েছে। জেলায় ১ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ জন প্রাক্-প্রাথমিকের শিক্ষার্থী রয়েছে। প্রত্যেকের জন্য একটি করে বই ও খাতা পৌঁছানো হয়েছে স্কুলগুলোয়।
জেলায় মোট প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৪ হাজার ৭১৯টি। এতে মোট শিক্ষার্থী ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৪৪০ জন। নতুন বইয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৭ লাখ ৭২ হাজার। এর মধ্যে ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৫১০টি বই এসেছে। শতকরা হিসেবে সাড়ে ২৮ শতাংশ।
মাধ্যমিকে ৫০ শতাংশ বই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছানো হয়েছে। জেলায় মাধ্যমিকে ৯৯৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩৮৬টি মাদ্রাসা এবং ৬১২টি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৮ লাখ বই বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
সূর্যসেনা মডেল স্কুলের সহকারী শিক্ষক তরিকুল ইসলাম জিহান বলেন, ‘বই হাতে নিতেই রং উঠে আসছে। ভেতরের প্রত্যেকটা পাতা ঘোলাটে। একেবারেই মানহীন। যাইহোক শিক্ষার্থীদের পড়াতে পারলেই হলো। তবে কাঙ্ক্ষিত বই না পাওয়ায় আমাদের বণ্টনে সমস্যা হবে।’
জ্ঞানদীপ মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক তোফায়েল আলম বলেন, ‘প্রত্যেক শ্রেণির এক-দুইটা করে বই আমরা হাতে পেয়েছি। এতে ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা মন খারাপ করে বাড়ি ফিরবে। বইয়ের মলাট ও ভেতরের পাতাগুলোও নিম্নমানের ছাপানো হয়েছে। কিছুদিন গেলেই নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা চাই, দ্রুত সব বই দেওয়া হোক।’
উৎসবের আগেই প্রত্যাশী বই পাওয়ার কথা জানিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিউল হক বলেন, ‘বই উৎসবের জন্য সারা দেশের মতো আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি। ৩০ ও ৩১ তারিখের মধ্যে আশা করছি, প্রত্যাশিত বই পেয়ে যাব। জেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বই উৎসবকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ৫০ শতাংশ বই আমরা পেয়েছি। আশা করছি, নির্ধারিত সময়ের আগেই বাকি বইগুলো পেয়ে যাব। আমরা উৎসবের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
নতুন বছরের বাকি আর মাত্র এক দিন। এর পরেই শুরু হবে ২০২৩ সাল। নতুন বছরের ১ জানুয়ারি বই উৎসব সামনে রেখে প্রত্যাশিত নতুন বই এখনো পৌঁছায়নি ময়মনসিংহে। এতে বই উৎসবে ভাটার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন শিক্ষকেরা। বই ছাপার মান নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিম্নমানের ছাপা এবং যথাসময়ে বই না পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রভাব পড়বে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস বলছে, প্রাক্-প্রাথমিকে শতভাগ বই পেয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। আর প্রথম শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সাড়ে ২৮ শতাংশ বই প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছানো হয়েছে। জেলায় ১ লাখ ৩২ হাজার ৯৫ জন প্রাক্-প্রাথমিকের শিক্ষার্থী রয়েছে। প্রত্যেকের জন্য একটি করে বই ও খাতা পৌঁছানো হয়েছে স্কুলগুলোয়।
জেলায় মোট প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৪ হাজার ৭১৯টি। এতে মোট শিক্ষার্থী ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৪৪০ জন। নতুন বইয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৭ লাখ ৭২ হাজার। এর মধ্যে ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৫১০টি বই এসেছে। শতকরা হিসেবে সাড়ে ২৮ শতাংশ।
মাধ্যমিকে ৫০ শতাংশ বই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছানো হয়েছে। জেলায় মাধ্যমিকে ৯৯৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩৮৬টি মাদ্রাসা এবং ৬১২টি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৮ লাখ বই বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
সূর্যসেনা মডেল স্কুলের সহকারী শিক্ষক তরিকুল ইসলাম জিহান বলেন, ‘বই হাতে নিতেই রং উঠে আসছে। ভেতরের প্রত্যেকটা পাতা ঘোলাটে। একেবারেই মানহীন। যাইহোক শিক্ষার্থীদের পড়াতে পারলেই হলো। তবে কাঙ্ক্ষিত বই না পাওয়ায় আমাদের বণ্টনে সমস্যা হবে।’
জ্ঞানদীপ মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক তোফায়েল আলম বলেন, ‘প্রত্যেক শ্রেণির এক-দুইটা করে বই আমরা হাতে পেয়েছি। এতে ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা মন খারাপ করে বাড়ি ফিরবে। বইয়ের মলাট ও ভেতরের পাতাগুলোও নিম্নমানের ছাপানো হয়েছে। কিছুদিন গেলেই নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা চাই, দ্রুত সব বই দেওয়া হোক।’
উৎসবের আগেই প্রত্যাশী বই পাওয়ার কথা জানিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিউল হক বলেন, ‘বই উৎসবের জন্য সারা দেশের মতো আমরাও প্রস্তুতি নিচ্ছি। ৩০ ও ৩১ তারিখের মধ্যে আশা করছি, প্রত্যাশিত বই পেয়ে যাব। জেলা শিক্ষা অফিসার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বই উৎসবকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ৫০ শতাংশ বই আমরা পেয়েছি। আশা করছি, নির্ধারিত সময়ের আগেই বাকি বইগুলো পেয়ে যাব। আমরা উৎসবের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪