সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে বিস্তীর্ণ কৃষকের মাঠজুড়ে এক সময় ব্যাপক তিল চাষ করা হতো। তিলের তেলের চাহিদাও ছিল অনেক। কয়েক বছর আগেও উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ব্যাপক চাষ হলেও এখন নানা কারণে তিল চাষে কৃষকের আগ্রহ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, ফলন কম এবং খরচ বেশি হওয়ায় তিল চাষ থেকে সরে এসে অন্য ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। এর ফলে এ উপজেলা কমেছে তিলের চাষ।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা বয়রাগাদী ইউনিয়নের গোবরদী গ্রামের একটি জমিতে তিল চাষ করা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ইছাপুরা, মালখানগর, মধ্যপাড়া, লতব্দীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে তিল চাষ হয়েছে। তবে এখন বেশির ভাগ জমিতে বোরো ধান এবং ভুট্টা চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে তিল চাষ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, তিল এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তা ছাড়া, ফলন কম হওয়ায় কৃষকদের তিল চাষে আগ্রহ নেই। ফলে ঐতিহ্য ধরে রাখতে কৃষক পর্যায়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া দরকার। এ ফসলটি স্বল্প খরচ, সহজ চাষ পদ্ধতি ও পানি সাশ্রয়ী হওয়ার পরও কৃষকেরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এর ফলে ফসলটি আজ বিলুপ্তির পথে। এবার এ উপজেলায় মাত্র ৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আর গত বছর ৬০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল। গত বছরের তুলনায় এবার ৩০ হেক্টর জমিতে কম চাষ হয়েছে।
গোবরদী গ্রামের কৃষক মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘তিল চাষে কৃষকেরা লাভের মুখ দেখতে পান না। এর কারণে আখ, বোরো ধান ও ভুট্টার চাষ বেশি হচ্ছে। এর ফলে তিলের চাষ কমতে শুরু করেছে। আমার হঠাৎ মনে চাইল, তাই তিল চাষ করছি। দেখি ফলন কেমন হয়। আশা করছি, ফসল ভালো হবে।’
আরেক কৃষক আওয়াল শেখ বলেন, এক বিঘা জমিতে তিল চাষ করলে পৌনে ৪ মণ ফলন পাওয়া যায়। বাজারে এখন আর আগের মতো তিলের তেলের চাহিদাও নেই। তিলের তেলের পরিবর্তে মানুষ সরিষা ও সয়াবিন তেল ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। বিগত বছরগুলোয় বোরো ধান এবং ভুট্টায় ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় তিল চাষ করতে চায় না।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘তেলজাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে বিস্তীর্ণ কৃষকের মাঠজুড়ে এক সময় ব্যাপক তিল চাষ করা হতো। তিলের তেলের চাহিদাও ছিল অনেক। কয়েক বছর আগেও উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে ব্যাপক চাষ হলেও এখন নানা কারণে তিল চাষে কৃষকের আগ্রহ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, ফলন কম এবং খরচ বেশি হওয়ায় তিল চাষ থেকে সরে এসে অন্য ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। এর ফলে এ উপজেলা কমেছে তিলের চাষ।
সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা বয়রাগাদী ইউনিয়নের গোবরদী গ্রামের একটি জমিতে তিল চাষ করা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ইছাপুরা, মালখানগর, মধ্যপাড়া, লতব্দীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে তিল চাষ হয়েছে। তবে এখন বেশির ভাগ জমিতে বোরো ধান এবং ভুট্টা চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে তিল চাষ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, তিল এখন অভিজাত ফসল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তা ছাড়া, ফলন কম হওয়ায় কৃষকদের তিল চাষে আগ্রহ নেই। ফলে ঐতিহ্য ধরে রাখতে কৃষক পর্যায়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া দরকার। এ ফসলটি স্বল্প খরচ, সহজ চাষ পদ্ধতি ও পানি সাশ্রয়ী হওয়ার পরও কৃষকেরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এর ফলে ফসলটি আজ বিলুপ্তির পথে। এবার এ উপজেলায় মাত্র ৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আর গত বছর ৬০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছিল। গত বছরের তুলনায় এবার ৩০ হেক্টর জমিতে কম চাষ হয়েছে।
গোবরদী গ্রামের কৃষক মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘তিল চাষে কৃষকেরা লাভের মুখ দেখতে পান না। এর কারণে আখ, বোরো ধান ও ভুট্টার চাষ বেশি হচ্ছে। এর ফলে তিলের চাষ কমতে শুরু করেছে। আমার হঠাৎ মনে চাইল, তাই তিল চাষ করছি। দেখি ফলন কেমন হয়। আশা করছি, ফসল ভালো হবে।’
আরেক কৃষক আওয়াল শেখ বলেন, এক বিঘা জমিতে তিল চাষ করলে পৌনে ৪ মণ ফলন পাওয়া যায়। বাজারে এখন আর আগের মতো তিলের তেলের চাহিদাও নেই। তিলের তেলের পরিবর্তে মানুষ সরিষা ও সয়াবিন তেল ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন। বিগত বছরগুলোয় বোরো ধান এবং ভুট্টায় ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় তিল চাষ করতে চায় না।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘তেলজাতীয় ফসলের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪