বাসব রায়
বিএনপি নামের দলটি অন্য নামে থাকলেও থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বা খালেদা জিয়ার বিএনপি বলে আর কিছু থাকবে কি না, সন্দেহ থেকে যায়। জিয়াউর রহমানের সৃষ্ট বিএনপি দলটির উৎপত্তি সামরিক শাসনের ছাউনির ভেতর, এই দলটির দ্বারা বহু মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসারকে হত্যা করার বিষয় এখনো হরহামেশা আলোচনার বিষয়।
অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার চেতনাকে মুক্তিযুদ্ধের বিপরীত চেতনায় নিতে যা যা করণীয়, তার সবই জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই শুরু হয়; অথচ তিনিও একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বেতারে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাও পাঠ করেছিলেন।
নামমাত্র জাতীয়তাবাদের স্লোগান তুলে সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশটিতে চরম অরাজকতার সূচনা করে পাকিস্তানি চেতনায় দেশকে পেছনের দিকে নেওয়ার এক প্রাণপণ প্রচেষ্টা জিয়াউর রহমান করে গেছেন। অতঃপর অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে পরবর্তী সময়ে উচ্চাভিলাষী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দলটি সংগঠিত হয় এবং রাজাকার-আলবদরদের সঙ্গে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় বসেন। এর মাঝখানের সময়টায় দীর্ঘসময় স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতায় থাকেন এবং গণবিক্ষোভের ফলে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কেয়ারটেকার সরকারের বিধান সংবিধানে যুক্ত হয়। ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি ক্ষমতায় আসে।
পরে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয় লাভ করে। বিস্তর আন্দোলন-সংগ্রাম শেষে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় বসে; জাতির পিতার হত্যার বিচার শুরুসহ সাংবিধানিক সংকটকে সংশোধন করে পাঁচ বছর অতিক্রম করে। পরে আবারও বিএনপি সরকার গঠন করে চরম বিপর্যয়ের মুখে দেশকে ফেলে দেয়। জঙ্গিবাদের উত্থান, একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান এবং নানা রকমের দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয় দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।
এরপর মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকার প্রায় দুই বছর শাসন করে। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হয়। একটানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ চলে এবং টানা চতুর্থবার একটানাসহ মোট পঞ্চমবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা নির্বাচিত হন। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে, আমেরিকা-ইউরোপের হুমকি-ধমকিকে পাত্তা না দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ বিশ্বনেতার আসনে অধিষ্ঠিত।
বিএনপি চায় সরাসরি সরকার গঠন করতে এবং চায় তারেক জিয়া হবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। এমন চাওয়ায় দোষের কিছু নেই। কিন্তু শীর্ষ নেতৃত্ব যখন ব্যাপক সংকট থেকে উঠতে পারেন না, তখন এমন প্রত্যাশা পুরোপুরি হঠকারিতামূলক। বিদেশে নির্বাসিত হয়ে দেশের রাজনীতির নেতৃত্ব দেওয়া খুবই কঠিন। দলীয় স্বৈরাচার মনোবৃত্তি দলকে বারবার পিছিয়ে দিতে পারে। প্রবীণ এবং গুরুত্বপূর্ণ নেতারা এই দলে মূল্যহীন। তরুণ নেতৃত্ব দিকনির্দেশনাহীন। ছাত্র নেতৃত্ব কোণঠাসা।
যুব নেতৃত্বসহ অন্য নেতারা নানাভাবে মামলা-মোকদ্দমার সম্মুখীন। বিএনপির আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হয়ে গেছে জ্বালাও-পোড়াওসহ মানুষ হত্যা, সমাবেশ বা মহাসমাবেশের নামে পরিকল্পিত তাণ্ডবের সৃষ্টি করা, জনগণকে জিম্মি করে দাবি আদায়ের ভ্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া ইত্যাদি। এর কোনোটাই গণতান্ত্রিক ধারার নয়। ফলে দিন দিন বিএনপি নামের দলটির অস্তিত্ব টিকে থাকা নিয়ে ব্যাপক সংশয় দেখা দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই তৃণমূল বিএনপি নামে একটি দল যেটি দালাল-শ্রেণির মতো আবির্ভূব হয়েছে, যদিও এটি ভয়ানক অস্তিত্বহীন দল এবং সুবিধাবাদী হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে নেতাকর্মীদের সরকারের রোষানলে ফেলে দিয়ে নেতা থাকেন লন্ডনে নিরাপদে। তবুও জনগণের একটা ব্যাপক অংশ বিএনপিকে ভালোবাসে। এমন গভীর ভালোবাসা ও মর্যাদা গ্রহণ করার মতো অবস্থায় বিএনপি নেই। আগামী পাঁচ বছর বিএনপি নিজেদের মধ্যেই নিজেরা সংকট সৃষ্টি করবে এবং দলটি ভাঙনের মুখে পড়তে বলে আমার ধারণা।
পাকিস্তানি ভাবধারা থেকে বের হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে বিএনপিকে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এবং যাবতীয় জঙ্গিবাদ, খাম্বা তৈরির রেকর্ডসহ অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে যেসব অপবাদ আছে তা ঘোচাতে হবে। নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তার দলটিকে আপাতত শুধু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গভীর মনোনিবেশ করতে হবে। বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক উচ্ছৃঙ্খল মানসিকতা থেকে বের হয়ে বিশুদ্ধ রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
তবে রাজনীতিতেও শেষ বলে কোনো কথা নেই। আজ একজনের উত্থান তো আগামীকালই আরেকজনের আবির্ভাব আর এভাবেই ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার একটা সুযোগ তৈরি হয়। বিএনপি নিজেদের গোছাতে থাকুক আর যেকোনো মূল্যে নির্মোহ মানসিকতায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সরকারে যাওয়ার পথটাকে সুগম করুক।
লেখক: কবি
বিএনপি নামের দলটি অন্য নামে থাকলেও থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বা খালেদা জিয়ার বিএনপি বলে আর কিছু থাকবে কি না, সন্দেহ থেকে যায়। জিয়াউর রহমানের সৃষ্ট বিএনপি দলটির উৎপত্তি সামরিক শাসনের ছাউনির ভেতর, এই দলটির দ্বারা বহু মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসারকে হত্যা করার বিষয় এখনো হরহামেশা আলোচনার বিষয়।
অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার চেতনাকে মুক্তিযুদ্ধের বিপরীত চেতনায় নিতে যা যা করণীয়, তার সবই জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই শুরু হয়; অথচ তিনিও একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুর পক্ষে বেতারে স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাও পাঠ করেছিলেন।
নামমাত্র জাতীয়তাবাদের স্লোগান তুলে সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশটিতে চরম অরাজকতার সূচনা করে পাকিস্তানি চেতনায় দেশকে পেছনের দিকে নেওয়ার এক প্রাণপণ প্রচেষ্টা জিয়াউর রহমান করে গেছেন। অতঃপর অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে পরবর্তী সময়ে উচ্চাভিলাষী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দলটি সংগঠিত হয় এবং রাজাকার-আলবদরদের সঙ্গে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় বসেন। এর মাঝখানের সময়টায় দীর্ঘসময় স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতায় থাকেন এবং গণবিক্ষোভের ফলে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কেয়ারটেকার সরকারের বিধান সংবিধানে যুক্ত হয়। ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি ক্ষমতায় আসে।
পরে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয় লাভ করে। বিস্তর আন্দোলন-সংগ্রাম শেষে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় বসে; জাতির পিতার হত্যার বিচার শুরুসহ সাংবিধানিক সংকটকে সংশোধন করে পাঁচ বছর অতিক্রম করে। পরে আবারও বিএনপি সরকার গঠন করে চরম বিপর্যয়ের মুখে দেশকে ফেলে দেয়। জঙ্গিবাদের উত্থান, একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলাসহ ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান এবং নানা রকমের দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয় দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।
এরপর মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকার প্রায় দুই বছর শাসন করে। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হয়। একটানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ চলে এবং টানা চতুর্থবার একটানাসহ মোট পঞ্চমবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা নির্বাচিত হন। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে, আমেরিকা-ইউরোপের হুমকি-ধমকিকে পাত্তা না দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ বিশ্বনেতার আসনে অধিষ্ঠিত।
বিএনপি চায় সরাসরি সরকার গঠন করতে এবং চায় তারেক জিয়া হবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। এমন চাওয়ায় দোষের কিছু নেই। কিন্তু শীর্ষ নেতৃত্ব যখন ব্যাপক সংকট থেকে উঠতে পারেন না, তখন এমন প্রত্যাশা পুরোপুরি হঠকারিতামূলক। বিদেশে নির্বাসিত হয়ে দেশের রাজনীতির নেতৃত্ব দেওয়া খুবই কঠিন। দলীয় স্বৈরাচার মনোবৃত্তি দলকে বারবার পিছিয়ে দিতে পারে। প্রবীণ এবং গুরুত্বপূর্ণ নেতারা এই দলে মূল্যহীন। তরুণ নেতৃত্ব দিকনির্দেশনাহীন। ছাত্র নেতৃত্ব কোণঠাসা।
যুব নেতৃত্বসহ অন্য নেতারা নানাভাবে মামলা-মোকদ্দমার সম্মুখীন। বিএনপির আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য হয়ে গেছে জ্বালাও-পোড়াওসহ মানুষ হত্যা, সমাবেশ বা মহাসমাবেশের নামে পরিকল্পিত তাণ্ডবের সৃষ্টি করা, জনগণকে জিম্মি করে দাবি আদায়ের ভ্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া ইত্যাদি। এর কোনোটাই গণতান্ত্রিক ধারার নয়। ফলে দিন দিন বিএনপি নামের দলটির অস্তিত্ব টিকে থাকা নিয়ে ব্যাপক সংশয় দেখা দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই তৃণমূল বিএনপি নামে একটি দল যেটি দালাল-শ্রেণির মতো আবির্ভূব হয়েছে, যদিও এটি ভয়ানক অস্তিত্বহীন দল এবং সুবিধাবাদী হিসেবে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়েছে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে নেতাকর্মীদের সরকারের রোষানলে ফেলে দিয়ে নেতা থাকেন লন্ডনে নিরাপদে। তবুও জনগণের একটা ব্যাপক অংশ বিএনপিকে ভালোবাসে। এমন গভীর ভালোবাসা ও মর্যাদা গ্রহণ করার মতো অবস্থায় বিএনপি নেই। আগামী পাঁচ বছর বিএনপি নিজেদের মধ্যেই নিজেরা সংকট সৃষ্টি করবে এবং দলটি ভাঙনের মুখে পড়তে বলে আমার ধারণা।
পাকিস্তানি ভাবধারা থেকে বের হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে বিএনপিকে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এবং যাবতীয় জঙ্গিবাদ, খাম্বা তৈরির রেকর্ডসহ অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে যেসব অপবাদ আছে তা ঘোচাতে হবে। নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তার দলটিকে আপাতত শুধু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় গভীর মনোনিবেশ করতে হবে। বিএনপিকে সাম্প্রদায়িক উচ্ছৃঙ্খল মানসিকতা থেকে বের হয়ে বিশুদ্ধ রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
তবে রাজনীতিতেও শেষ বলে কোনো কথা নেই। আজ একজনের উত্থান তো আগামীকালই আরেকজনের আবির্ভাব আর এভাবেই ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার একটা সুযোগ তৈরি হয়। বিএনপি নিজেদের গোছাতে থাকুক আর যেকোনো মূল্যে নির্মোহ মানসিকতায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সরকারে যাওয়ার পথটাকে সুগম করুক।
লেখক: কবি
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪