ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
মরমি কবি পাঞ্জু শাহের জন্মস্থান ঝিনাইদহের শৈলকুপায়। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের এই মৌসুমে এই মরমি কবির শান্তির বার্তা আর অধ্যাত্মবাদের কোনো ছিটেফোঁটাও যেন আর অবশিষ্ট নেই এখানে। পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলা-সহিংসতায় শৈলকুপার দুই ইউনিয়নেই এ পর্যন্ত পাঁচজন খুন হয়েছেন। আতঙ্কে অনেকেই ভিটেমাটি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে গেছেন। পুলিশ অবশ্য বলছে, শৈলকুপা হঠাৎ করে সহিংস হয়ে ওঠেনি। এই উপজেলার প্রায় প্রতিটি গ্রামে সামাজিক বিভিন্ন দল রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। এর সঙ্গে এখন যোগ হয়েছে ইউপি নির্বাচন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র বলেছে, পঞ্চম ধাপে ৫ জানুয়ারি উপজেলার ১২টি ইউপিতে ভোট হয়। নির্বাচনের আগে-পরে সহিংসতায় শৈলকুপায় পাঁচজন নিহত হওয়া ছাড়াও আহত হয়েছেন শতাধিক। নিহত ব্যক্তিদের চারজনই সারুটিয়া ইউনিয়নের। একজন বগুড়া ইউনিয়নের।
শৈলকুপায় এ পর্যন্ত নির্বাচনী সহিংসতায় খুন হওয়া পাঁচজন হলেন সারুটিয়া ইউনিয়নের একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা অখিল সরকার ও হারান আলী, ভাটবাড়িয়া গ্রামের জসিম উদ্দীন (৩৫), কৃষ্ণনগর গ্রামের আব্দুর রহিম ও বগুড়া ইউনিয়নের কল্লোল হোসেন (৩৫)।
ওই পাঁচজনের মধ্যে সর্বশেষ ৮ জানুয়ারি খুন হন বগুড়া ইউনিয়নের কল্লোল। এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে শৈলকুপার হাটফাজিলপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক তৌফিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন কল্লোলসহ কয়েকজন মাঠে পেঁয়াজখেতে কাজ করছিলেন। এ সময় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলামের লোকজন তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে। কল্লোল সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ও পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী নজরুল ইসলামের সমর্থক ছিলেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র বলেছে, সারুটিয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন চারজন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান। তাঁর সঙ্গে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কায়সারের সঙ্গে। নির্বাচনের পাঁচ দিন আগে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনিয়নের কাতলাগাড়ি বাজারে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন অখিল সরকার ও হারান আলী। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান হারান, ৫ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অখিল।
১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় সারুটিয়ার ভাটবাড়িয়া গ্রামে জসিম উদ্দীনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। তিনি পেশায় পোশাকশ্রমিক। দীর্ঘদিন পরিবার নিয়ে ঢাকায় বসবাস করেছেন। ঘটনার আগের রাতে বাড়ি যান। স্থানীয় সূত্র বলেছে, আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এই সমর্থক নির্বাচন সামনে রেখেই বাড়ি গেছেন মনে করে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর ইউনিয়নের কাতলাগাড়ি বাজারে মাহমুদুল হাসানের সমর্থক আব্দুর রহিমকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। ৮ জানুয়ারি তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। এ ছাড়া সারুটিয়ার কাঁচেরকোল বাজারের পাশের গ্রামগুলোয় আরও কিছু সহিংসতায় কয়েকজন আহত হয়ে রাজশাহীতে ও কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ বিষয়ে সারুটিয়া ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচন বানচাল করতে সন্ত্রাসের মাধ্যমে বিজয় অর্জন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু জনগণ সেটা হতে দেয়নি।’ তবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কায়সার দাবি করেন, ‘ঘটনাগুলোর সঙ্গে তাঁদের জড়িত করা হচ্ছে। এগুলো একধরনের চক্রান্ত।’
বিষয়টি নিয়ে শৈলকুপার আমেনা খাতুন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মানবাধিকারকর্মী আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শৈলকুপায় আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার প্রবণতা একটু বেশি। এ জন্য তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এককথায় বলা যায়, শৈলকুপার অধিবাসীদের মধ্যে সহনশীলতা একটু কম। আবার কিছু লোক আছেন, যাঁরা হানাহানি জিইয়ে রাখতে পছন্দ করেন।
ঝিনাইদহ পুলিশের অতিরিক্ত সুপার মো. আনোয়ার সাঈদ বলেন, শৈলকুপার প্রায় প্রতিটি গ্রামে সামাজিক বিভিন্ন দল রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। তুচ্ছ ঘটনায়ও শত শত মানুষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এটা যেন এখানকার সংস্কৃতি। এর সঙ্গে এখন যোগ হয়েছে ইউপি নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘হানাহানি বন্ধ করতে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। বিভিন্ন সময় দুই পক্ষকে ডেকে আমরা কথা বলেছি। অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছি। মামলা হচ্ছে, আসামিও গ্রেপ্তার হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ তৎপরতা রয়েছে।’
মরমি কবি পাঞ্জু শাহের জন্মস্থান ঝিনাইদহের শৈলকুপায়। ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের এই মৌসুমে এই মরমি কবির শান্তির বার্তা আর অধ্যাত্মবাদের কোনো ছিটেফোঁটাও যেন আর অবশিষ্ট নেই এখানে। পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলা-সহিংসতায় শৈলকুপার দুই ইউনিয়নেই এ পর্যন্ত পাঁচজন খুন হয়েছেন। আতঙ্কে অনেকেই ভিটেমাটি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে গেছেন। পুলিশ অবশ্য বলছে, শৈলকুপা হঠাৎ করে সহিংস হয়ে ওঠেনি। এই উপজেলার প্রায় প্রতিটি গ্রামে সামাজিক বিভিন্ন দল রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। এর সঙ্গে এখন যোগ হয়েছে ইউপি নির্বাচন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র বলেছে, পঞ্চম ধাপে ৫ জানুয়ারি উপজেলার ১২টি ইউপিতে ভোট হয়। নির্বাচনের আগে-পরে সহিংসতায় শৈলকুপায় পাঁচজন নিহত হওয়া ছাড়াও আহত হয়েছেন শতাধিক। নিহত ব্যক্তিদের চারজনই সারুটিয়া ইউনিয়নের। একজন বগুড়া ইউনিয়নের।
শৈলকুপায় এ পর্যন্ত নির্বাচনী সহিংসতায় খুন হওয়া পাঁচজন হলেন সারুটিয়া ইউনিয়নের একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা অখিল সরকার ও হারান আলী, ভাটবাড়িয়া গ্রামের জসিম উদ্দীন (৩৫), কৃষ্ণনগর গ্রামের আব্দুর রহিম ও বগুড়া ইউনিয়নের কল্লোল হোসেন (৩৫)।
ওই পাঁচজনের মধ্যে সর্বশেষ ৮ জানুয়ারি খুন হন বগুড়া ইউনিয়নের কল্লোল। এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে শৈলকুপার হাটফাজিলপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপপরিদর্শক তৌফিক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার দিন কল্লোলসহ কয়েকজন মাঠে পেঁয়াজখেতে কাজ করছিলেন। এ সময় নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলামের লোকজন তাঁকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে। কল্লোল সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ও পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী নজরুল ইসলামের সমর্থক ছিলেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র বলেছে, সারুটিয়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন চারজন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান। তাঁর সঙ্গে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কায়সারের সঙ্গে। নির্বাচনের পাঁচ দিন আগে গত ৩১ ডিসেম্বর ইউনিয়নের কাতলাগাড়ি বাজারে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর নির্বাচনী ক্যাম্পে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হন অখিল সরকার ও হারান আলী। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান হারান, ৫ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান অখিল।
১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় সারুটিয়ার ভাটবাড়িয়া গ্রামে জসিম উদ্দীনকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। তিনি পেশায় পোশাকশ্রমিক। দীর্ঘদিন পরিবার নিয়ে ঢাকায় বসবাস করেছেন। ঘটনার আগের রাতে বাড়ি যান। স্থানীয় সূত্র বলেছে, আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এই সমর্থক নির্বাচন সামনে রেখেই বাড়ি গেছেন মনে করে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর ইউনিয়নের কাতলাগাড়ি বাজারে মাহমুদুল হাসানের সমর্থক আব্দুর রহিমকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে প্রতিপক্ষের লোকজন। ৮ জানুয়ারি তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। এ ছাড়া সারুটিয়ার কাঁচেরকোল বাজারের পাশের গ্রামগুলোয় আরও কিছু সহিংসতায় কয়েকজন আহত হয়ে রাজশাহীতে ও কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ বিষয়ে সারুটিয়া ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচন বানচাল করতে সন্ত্রাসের মাধ্যমে বিজয় অর্জন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু জনগণ সেটা হতে দেয়নি।’ তবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কায়সার দাবি করেন, ‘ঘটনাগুলোর সঙ্গে তাঁদের জড়িত করা হচ্ছে। এগুলো একধরনের চক্রান্ত।’
বিষয়টি নিয়ে শৈলকুপার আমেনা খাতুন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মানবাধিকারকর্মী আমিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শৈলকুপায় আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টার প্রবণতা একটু বেশি। এ জন্য তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এককথায় বলা যায়, শৈলকুপার অধিবাসীদের মধ্যে সহনশীলতা একটু কম। আবার কিছু লোক আছেন, যাঁরা হানাহানি জিইয়ে রাখতে পছন্দ করেন।
ঝিনাইদহ পুলিশের অতিরিক্ত সুপার মো. আনোয়ার সাঈদ বলেন, শৈলকুপার প্রায় প্রতিটি গ্রামে সামাজিক বিভিন্ন দল রয়েছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এসব দলের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকে। তুচ্ছ ঘটনায়ও শত শত মানুষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এটা যেন এখানকার সংস্কৃতি। এর সঙ্গে এখন যোগ হয়েছে ইউপি নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘হানাহানি বন্ধ করতে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। বিভিন্ন সময় দুই পক্ষকে ডেকে আমরা কথা বলেছি। অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছি। মামলা হচ্ছে, আসামিও গ্রেপ্তার হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ তৎপরতা রয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪