হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় উৎপাদন করছেন ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, ভার্মি কম্পোস্ট একটি জৈব কীটনাশক। এই সার ব্যবহার করলে জমির উর্বরতা বাড়ে, ফসলও বিষমুক্ত হয়। তাই কৃষকদের এই সার উৎপাদন ও ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। কৃষকেরা বলছেন, এই সার উৎপাদন করে নিজেরা যেমন জমিতে ব্যবহার করছেন, তেমনি অন্যদের কাছে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
ভার্মি কম্পোস্ট হলো, বিশেষ প্রজাতির কেঁচো ব্যবহার করে কোনো উদ্ভিদ বা প্রাণীর বর্জ্য ও দেহাবশেষকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি সার।
সরেজমিনে উপজেলার পুমদী ইউনিয়নে দেখা যায়, জগদল ব্লকের কৃষক শুকুর মামুদ নিজ হাতে ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করছেন। বাড়ির উঠানের এক পাশে সারি সারি গোল রিং সাজানো। ওই রিংয়েই প্রক্রিয়াজাত করা হয় সার।
ডাহরা গ্রামের কৃষক কামাল মিয়া বলেন, ‘জমিতে এই সার ব্যবহার করে ভালো ফলন পেয়েছি। তা ছাড়া কৃষি অফিস সূত্রে জেনেছি এই সারে ফসলের ১৬টি পুষ্টি উপাদানের ১০টিই থাকে। তাই এই সার ব্যবহারে আগ্রহী হই এবং কৃষি অফিসের সহায়তায় নিজ বাড়িতে তৈরি শুরু করি।’
রায়পুরা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই সার তৈরি করে নিজের জমিতে ব্যবহারের পাশাপাশি অন্যদের কাছে বিক্রিও করছি। এতে আমার জমিতে যেমন ফসলের ভালো ফলন পাচ্ছি, তেমনি সার বিক্রি করে কিছু বাড়তি আয়ও হচ্ছে।’
ফরিদ উদ্দিন নামের আরেক কৃষক বলেন, ‘আট থেকে নয় মাস আগে এই সার তৈরি শুরু করি। এই সার ব্যবহার করে ফসলের ভালো ফলন পাচ্ছি। এটি সম্পূর্ণ জৈব সার। তাই ফসল বিষমুক্ত থাকে।
জগদল ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মুদাসিল হায়দার আলমগীর জানান, কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহার করলে দিন দিন মাটির উর্বরতা কমতে থাকে। আর ভার্মি কম্পোস্ট একটি জৈব সার। এই সার জমির উর্বরতা বাড়ায়। তাই কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে স্থানীয় কৃষকদের এই সার উৎপাদনে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরুল কায়েস বলেন, মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভার্মি কম্পোস্ট সার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জমিতে প্রচুর পরিমাণে জৈব সার প্রয়োগ করা হলে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতিনিয়ত এই উপজেলার কৃষকদের এই সার ব্যবহার ও উৎপাদনে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় উৎপাদন করছেন ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, ভার্মি কম্পোস্ট একটি জৈব কীটনাশক। এই সার ব্যবহার করলে জমির উর্বরতা বাড়ে, ফসলও বিষমুক্ত হয়। তাই কৃষকদের এই সার উৎপাদন ও ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে। কৃষকেরা বলছেন, এই সার উৎপাদন করে নিজেরা যেমন জমিতে ব্যবহার করছেন, তেমনি অন্যদের কাছে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
ভার্মি কম্পোস্ট হলো, বিশেষ প্রজাতির কেঁচো ব্যবহার করে কোনো উদ্ভিদ বা প্রাণীর বর্জ্য ও দেহাবশেষকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি সার।
সরেজমিনে উপজেলার পুমদী ইউনিয়নে দেখা যায়, জগদল ব্লকের কৃষক শুকুর মামুদ নিজ হাতে ভার্মি কম্পোস্ট সার তৈরি করছেন। বাড়ির উঠানের এক পাশে সারি সারি গোল রিং সাজানো। ওই রিংয়েই প্রক্রিয়াজাত করা হয় সার।
ডাহরা গ্রামের কৃষক কামাল মিয়া বলেন, ‘জমিতে এই সার ব্যবহার করে ভালো ফলন পেয়েছি। তা ছাড়া কৃষি অফিস সূত্রে জেনেছি এই সারে ফসলের ১৬টি পুষ্টি উপাদানের ১০টিই থাকে। তাই এই সার ব্যবহারে আগ্রহী হই এবং কৃষি অফিসের সহায়তায় নিজ বাড়িতে তৈরি শুরু করি।’
রায়পুরা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই সার তৈরি করে নিজের জমিতে ব্যবহারের পাশাপাশি অন্যদের কাছে বিক্রিও করছি। এতে আমার জমিতে যেমন ফসলের ভালো ফলন পাচ্ছি, তেমনি সার বিক্রি করে কিছু বাড়তি আয়ও হচ্ছে।’
ফরিদ উদ্দিন নামের আরেক কৃষক বলেন, ‘আট থেকে নয় মাস আগে এই সার তৈরি শুরু করি। এই সার ব্যবহার করে ফসলের ভালো ফলন পাচ্ছি। এটি সম্পূর্ণ জৈব সার। তাই ফসল বিষমুক্ত থাকে।
জগদল ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মুদাসিল হায়দার আলমগীর জানান, কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহার করলে দিন দিন মাটির উর্বরতা কমতে থাকে। আর ভার্মি কম্পোস্ট একটি জৈব সার। এই সার জমির উর্বরতা বাড়ায়। তাই কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে স্থানীয় কৃষকদের এই সার উৎপাদনে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরুল কায়েস বলেন, মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভার্মি কম্পোস্ট সার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জমিতে প্রচুর পরিমাণে জৈব সার প্রয়োগ করা হলে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতিনিয়ত এই উপজেলার কৃষকদের এই সার ব্যবহার ও উৎপাদনে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪