তিতাস প্রতিনিধি
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়ন। বারামবাড়ি-নয়াচর সেতুর কাজ শুরু হয় প্রায় ১৮ বছর আগে। কিন্তু কাজটি শেষ হয়নি। এখনো সেখানে খালের ওপর সেতুর পিলার দাঁড়িয়ে আছে। পাশেই একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের জন্য এই বাঁশের সাঁকোই ভরসা।
নয়াচর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীরা পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে এই সাঁকো পার হয়। অনেক শিক্ষার্থী ওই সাঁকো পার হওয়ার ভয়ে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। তাই গ্রামবাসী ও শিশু শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে শিগগির সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বারাম বাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মিলন আক্তার বলেন, ‘আজ অনেক বছর ধরে খালের ওপর অসমাপ্ত ব্রিজটি এভাবেই পড়ে আছে। এটি আমাদের কোনো কাজেই আসছে না। সারা বছর আমরা বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে যাতায়াত করি। নারীদেরও পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পার হতে হয়। সবচেয়ে বেশি মুশকিল হয় ছোট ছেলে-মেয়েদের নিয়ে। তারা ওই সাঁকোর ভয়ে নয়াচর স্কুলে যেতে চায় না। আমরা চাই, আমাদের এই সমস্যা দূর করা হোক। ব্রিজটি শিগগির শেষ করা হোক।’
একই গ্রামের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘১৮ থেকে ২০ বছর আগে ব্রিজটির নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। তখন এলাকাবাসী অনেক খুশি হয়েছিল। কিন্তু ব্রিজটি আর শেষ করা হলো না। আধা কাজ হয়েছে। এই অবস্থায়ই এত দিন ব্রিজটি পড়ে আছে। আমাদের কোনো কাজ আসছে না। গত বছর শুনেছি, নতুন করে ব্রিজটি নির্মাণ করা হবে। কিন্তু এরপর আর কোনো কাজ হতে দেখিনি। আমাদের গ্রামবাসীর দাবি, ব্রিজটি যত দ্রুত সম্ভব নির্মাণ করা হোক। গ্রামবাসীর চলাচল এবং আমাদের ছোট ছেলে-মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার সমস্যা দূর করা হোক।’
নয়াচর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্র নুর নবী জানায়, সাঁকো দিয়ে স্কুল যেতে তার ভয় লাগে। এ জন্য সে স্কুলে যেতে চায় না।
গৃহবধূ ঝরনা বেগম বলেন, ‘আমাদের মতো নারীদেরও বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচলে ভয় হয়। আমরা পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে ওই সাঁকো পার হই। ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণ করার দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে নারান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আরিফুজ্জামান খোকা বলেন, ‘আমি মুরাদনগর মিটিংয়ে আছি।’
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আহসান উল্লাহ বলেন, ‘ওই ব্রিজটির গত বছর দরপত্র হয়েছিল। কিন্তু সেখানে নির্মাণসামগ্রী নেওয়ার মতো রাস্তা না থাকায় কাজটি করা সম্ভব হয়নি। এ বছর আবার নতুন করে প্রকল্প দিয়েছি। আশা করি, এ বছর ব্রিজটির নির্মাণকাজ শেষ করতে পারব।’
কুমিল্লার তিতাস উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়ন। বারামবাড়ি-নয়াচর সেতুর কাজ শুরু হয় প্রায় ১৮ বছর আগে। কিন্তু কাজটি শেষ হয়নি। এখনো সেখানে খালের ওপর সেতুর পিলার দাঁড়িয়ে আছে। পাশেই একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের জন্য এই বাঁশের সাঁকোই ভরসা।
নয়াচর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শিক্ষার্থীরা পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে এই সাঁকো পার হয়। অনেক শিক্ষার্থী ওই সাঁকো পার হওয়ার ভয়ে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না। তাই গ্রামবাসী ও শিশু শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে শিগগির সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বারাম বাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মিলন আক্তার বলেন, ‘আজ অনেক বছর ধরে খালের ওপর অসমাপ্ত ব্রিজটি এভাবেই পড়ে আছে। এটি আমাদের কোনো কাজেই আসছে না। সারা বছর আমরা বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে যাতায়াত করি। নারীদেরও পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পার হতে হয়। সবচেয়ে বেশি মুশকিল হয় ছোট ছেলে-মেয়েদের নিয়ে। তারা ওই সাঁকোর ভয়ে নয়াচর স্কুলে যেতে চায় না। আমরা চাই, আমাদের এই সমস্যা দূর করা হোক। ব্রিজটি শিগগির শেষ করা হোক।’
একই গ্রামের বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘১৮ থেকে ২০ বছর আগে ব্রিজটির নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। তখন এলাকাবাসী অনেক খুশি হয়েছিল। কিন্তু ব্রিজটি আর শেষ করা হলো না। আধা কাজ হয়েছে। এই অবস্থায়ই এত দিন ব্রিজটি পড়ে আছে। আমাদের কোনো কাজ আসছে না। গত বছর শুনেছি, নতুন করে ব্রিজটি নির্মাণ করা হবে। কিন্তু এরপর আর কোনো কাজ হতে দেখিনি। আমাদের গ্রামবাসীর দাবি, ব্রিজটি যত দ্রুত সম্ভব নির্মাণ করা হোক। গ্রামবাসীর চলাচল এবং আমাদের ছোট ছেলে-মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার সমস্যা দূর করা হোক।’
নয়াচর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্র নুর নবী জানায়, সাঁকো দিয়ে স্কুল যেতে তার ভয় লাগে। এ জন্য সে স্কুলে যেতে চায় না।
গৃহবধূ ঝরনা বেগম বলেন, ‘আমাদের মতো নারীদেরও বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচলে ভয় হয়। আমরা পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে ওই সাঁকো পার হই। ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণ করার দাবি জানাচ্ছি।’
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে নারান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আরিফুজ্জামান খোকা বলেন, ‘আমি মুরাদনগর মিটিংয়ে আছি।’
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) আহসান উল্লাহ বলেন, ‘ওই ব্রিজটির গত বছর দরপত্র হয়েছিল। কিন্তু সেখানে নির্মাণসামগ্রী নেওয়ার মতো রাস্তা না থাকায় কাজটি করা সম্ভব হয়নি। এ বছর আবার নতুন করে প্রকল্প দিয়েছি। আশা করি, এ বছর ব্রিজটির নির্মাণকাজ শেষ করতে পারব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪