আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন এবং মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘আমদানি-রপ্তানি আইন, ২০২২’ করতে যাচ্ছে সরকার। ১৯৫০ সালের ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট (নিয়ন্ত্রণ) আইনের আলোকে আইনটি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রণয়ন করা হয়েছে এর খসড়া। এই আইন লঙ্ঘন করলে এক বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
খসড়ায় আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের পরিবর্তে মহাপরিচালকের কার্যালয় করা হয়েছে। প্রধান নিয়ন্ত্রকের পরিবর্তে পদটির নাম হবে মহাপরিচালক। যেকোনো নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা (আমদানি বা রপ্তানি) অনিয়ন্ত্রিত বা নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা থাকবে সরকারের হাতে। নিষিদ্ধ পণ্য বোঝাতে ১৯৬৯ সালের কাস্টমস আইনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষের দেওয়া নিবন্ধন সনদ বা অনুমতিপত্রের শর্ত না মানলে কোনো পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করা যাবে না। অনুমোদন ছাড়া আমদানি, রপ্তানি ও ইনডেন্টিং নিবন্ধন সনদ, অনুমতিপত্র বা সনদ বিক্রয় বা হস্তান্তর ও নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করা যাবে না। সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক, ব্যাংক, বিমা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অথবা যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার কাছে আমদানি ও রপ্তানিবিষয়ক যেকোনো তথ্য কর্তৃপক্ষ চাইলে দিতে হবে।
ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা যথাযথ বিবেচনা করলে আমদানিকারক, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অথবা অন্য কোনো সরকারি বা বেসরকারি কর্তৃপক্ষের দপ্তরে সংরক্ষিত রেকর্ড বা নথি অথবা আমদানি করা পণ্যের মজুত সরেজমিনে পরীক্ষা করতে পারবেন।
আইনের ১২ ধারায় অপরাধ ও শাস্তির বিষয়ে বলা আছে। এতে বলা হয়, যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই আইনের কোনো বিধান অথবা কোনো আদেশ বা বিধি বা শর্ত পালন না করে আমদানি বা রপ্তানি বা ইনডেন্টিং নিবন্ধন সনদ বা অনুমতিপত্র বা সনদ ব্যবহার করে আমদানি করেন, তাহলে এক বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। অপরাধ করলে কর্তৃপক্ষের লিখিত অভিযোগ ছাড়া ফৌজদারি আদালত কোনো মামলা গ্রহণ করতে পারবেন না।
আমদানি-রপ্তানিকারকদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আইন করার দাবি জানিয়েছেন ইনডেন্টিং প্রতিষ্ঠান সি বার্ড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী রতন সাহা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সরকারের কাছে সংরক্ষিত থাকে। পণ্য আমদানির সময় কেনা হচ্ছে ডলারে। সব তথ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকে রয়েছে। সরকার চাইলে যেকোনো তথ্য দিতে প্রস্তুত আছে ব্যাংক।
দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন এবং মানুষের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘আমদানি-রপ্তানি আইন, ২০২২’ করতে যাচ্ছে সরকার। ১৯৫০ সালের ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট (নিয়ন্ত্রণ) আইনের আলোকে আইনটি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রণয়ন করা হয়েছে এর খসড়া। এই আইন লঙ্ঘন করলে এক বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
খসড়ায় আমদানি-রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের পরিবর্তে মহাপরিচালকের কার্যালয় করা হয়েছে। প্রধান নিয়ন্ত্রকের পরিবর্তে পদটির নাম হবে মহাপরিচালক। যেকোনো নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা (আমদানি বা রপ্তানি) অনিয়ন্ত্রিত বা নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা থাকবে সরকারের হাতে। নিষিদ্ধ পণ্য বোঝাতে ১৯৬৯ সালের কাস্টমস আইনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষের দেওয়া নিবন্ধন সনদ বা অনুমতিপত্রের শর্ত না মানলে কোনো পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করা যাবে না। অনুমোদন ছাড়া আমদানি, রপ্তানি ও ইনডেন্টিং নিবন্ধন সনদ, অনুমতিপত্র বা সনদ বিক্রয় বা হস্তান্তর ও নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করা যাবে না। সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক, ব্যাংক, বিমা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অথবা যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার কাছে আমদানি ও রপ্তানিবিষয়ক যেকোনো তথ্য কর্তৃপক্ষ চাইলে দিতে হবে।
ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা যথাযথ বিবেচনা করলে আমদানিকারক, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অথবা অন্য কোনো সরকারি বা বেসরকারি কর্তৃপক্ষের দপ্তরে সংরক্ষিত রেকর্ড বা নথি অথবা আমদানি করা পণ্যের মজুত সরেজমিনে পরীক্ষা করতে পারবেন।
আইনের ১২ ধারায় অপরাধ ও শাস্তির বিষয়ে বলা আছে। এতে বলা হয়, যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই আইনের কোনো বিধান অথবা কোনো আদেশ বা বিধি বা শর্ত পালন না করে আমদানি বা রপ্তানি বা ইনডেন্টিং নিবন্ধন সনদ বা অনুমতিপত্র বা সনদ ব্যবহার করে আমদানি করেন, তাহলে এক বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। অপরাধ করলে কর্তৃপক্ষের লিখিত অভিযোগ ছাড়া ফৌজদারি আদালত কোনো মামলা গ্রহণ করতে পারবেন না।
আমদানি-রপ্তানিকারকদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আইন করার দাবি জানিয়েছেন ইনডেন্টিং প্রতিষ্ঠান সি বার্ড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী রতন সাহা।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সরকারের কাছে সংরক্ষিত থাকে। পণ্য আমদানির সময় কেনা হচ্ছে ডলারে। সব তথ্যই বাংলাদেশ ব্যাংকে রয়েছে। সরকার চাইলে যেকোনো তথ্য দিতে প্রস্তুত আছে ব্যাংক।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪