মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
মতলব উত্তর উপজেলার মানবসেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি নুরুল ইসলাম প্রধানের বিরুদ্ধে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নুরুল ইসলাম প্রধান এখন লাপাত্তা। লগ্নি করা টাকা ফেরত পেতে ভুক্তভোগীরা সমবায় সমিতির কর্মীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণসহ টাকা ফেরতের দাবি ভুক্তভোগী গ্রাহকদের।
উপজেলার গজরা গ্রামের মো. ওয়ালী উল্লাহ বাদী হয়ে জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে মতলব উত্তরে সমিতির সভাপতি নুরুল ইসলাম প্রধান ও ক্যাশিয়ার সুরাইয়া বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
জানা গেছে, মতলব উত্তর উপজেলার গজরা গ্রামের নুরুল ইসলাম প্রধান ২০১৩ সালে গজরা বাজারে মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামের একটি সংস্থা চালু করে। যার সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৫৪/১৩। ১ লাখ টাকায় প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা লাভ দেওয়া হবে এমন প্রতিশ্রুতিতে গ্রামের মানুষের স্বপ্ন পুঁজি করেছিল এ সমিতি।
মাসিক কিংবা বার্ষিক কিস্তিতে কেউ ১ লাখ, কেউ ৫ লাখ, আবার কেউ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় হিসাবে রেখেছিল এ সংস্থায়। কেউ মেয়ের বিয়ে দেওয়ার জন্য, কেউ গবাদিপশু গরু-ছাগল বিক্রি করে, আবার কেউ কষ্টে উপার্জিত টাকা রেখেছিলেন সমিতিতে।
গজরা গ্রামের মো. ওয়ালী উল্লাহ মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর মাসে ৪ হাজার টাকা মুনাফার আশায় ২ লক্ষ টাকা জমা রাখেন। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহকের টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যান নুরুল ইসলাম প্রধান। এ এলাকার দুই শতাধিক নারী-পুরুষের কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যান তিনি।
সমবায়ের নামে অর্থ আত্মসাতের মূল হোতা সমিতির পরিচালক নুরুল ইসলাম প্রধান এখন আত্মগোপনে। অন্য স্টাফরা গা ঢাকা দিয়েছেন। গ্রাহকেরা অফিসে ভিড় করে কাউকে পাচ্ছেন না। লগ্নিকৃত টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধনও করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। এদিকে মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডের মাঠকর্মীদের দাবি, তাঁরা এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
মতলব উত্তর উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারুক আলম বলেন, গ্রাহকদের টাকা নিয়ে একটি সমবায় সমিতি পালিয়ে গেছে বলে শুনেছেন। সমবায় আইনে কোনো সমবায় সমিতি এফডিআর করতে পারে না। গ্রাহকেরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে এ ধরনের ঘটনা কোনো সংস্থা করলে তাদের সমবায় লাইসেন্স বাতিল হবে বলে জানান তিনি।
মতলব উত্তর উপজেলার মানবসেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি নুরুল ইসলাম প্রধানের বিরুদ্ধে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। নুরুল ইসলাম প্রধান এখন লাপাত্তা। লগ্নি করা টাকা ফেরত পেতে ভুক্তভোগীরা সমবায় সমিতির কর্মীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণসহ টাকা ফেরতের দাবি ভুক্তভোগী গ্রাহকদের।
উপজেলার গজরা গ্রামের মো. ওয়ালী উল্লাহ বাদী হয়ে জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে মতলব উত্তরে সমিতির সভাপতি নুরুল ইসলাম প্রধান ও ক্যাশিয়ার সুরাইয়া বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
জানা গেছে, মতলব উত্তর উপজেলার গজরা গ্রামের নুরুল ইসলাম প্রধান ২০১৩ সালে গজরা বাজারে মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামের একটি সংস্থা চালু করে। যার সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন নম্বর ৫৪/১৩। ১ লাখ টাকায় প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা লাভ দেওয়া হবে এমন প্রতিশ্রুতিতে গ্রামের মানুষের স্বপ্ন পুঁজি করেছিল এ সমিতি।
মাসিক কিংবা বার্ষিক কিস্তিতে কেউ ১ লাখ, কেউ ৫ লাখ, আবার কেউ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয় হিসাবে রেখেছিল এ সংস্থায়। কেউ মেয়ের বিয়ে দেওয়ার জন্য, কেউ গবাদিপশু গরু-ছাগল বিক্রি করে, আবার কেউ কষ্টে উপার্জিত টাকা রেখেছিলেন সমিতিতে।
গজরা গ্রামের মো. ওয়ালী উল্লাহ মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর মাসে ৪ হাজার টাকা মুনাফার আশায় ২ লক্ষ টাকা জমা রাখেন। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রাহকের টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যান নুরুল ইসলাম প্রধান। এ এলাকার দুই শতাধিক নারী-পুরুষের কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যান তিনি।
সমবায়ের নামে অর্থ আত্মসাতের মূল হোতা সমিতির পরিচালক নুরুল ইসলাম প্রধান এখন আত্মগোপনে। অন্য স্টাফরা গা ঢাকা দিয়েছেন। গ্রাহকেরা অফিসে ভিড় করে কাউকে পাচ্ছেন না। লগ্নিকৃত টাকা ফেরতের দাবিতে মানববন্ধনও করেছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। এদিকে মানব সেবা সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেডের মাঠকর্মীদের দাবি, তাঁরা এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
মতলব উত্তর উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফারুক আলম বলেন, গ্রাহকদের টাকা নিয়ে একটি সমবায় সমিতি পালিয়ে গেছে বলে শুনেছেন। সমবায় আইনে কোনো সমবায় সমিতি এফডিআর করতে পারে না। গ্রাহকেরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে এ ধরনের ঘটনা কোনো সংস্থা করলে তাদের সমবায় লাইসেন্স বাতিল হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪