বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
২৩ এপ্রিল ১৯৯২। বাংলা গানের গতিপথ বদলের তারিখ। ওই দিন প্রকাশ পায় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। পেটকাটি চাঁদিয়াল, কখনো সময় আসে, হাল ছেড়ো না বন্ধু, চেনা দুঃখ চেনা সুখ, মন খারাপ করা বিকেল, তোমাকে চাইসহ ১২টি গান ছিল ওই অ্যালবামে। এত বছর পরেও গানগুলো সমান জনপ্রিয়, সমান প্রাসঙ্গিক। এ বছর তোমাকে চাই অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্ণ হয়েছে। এই উপলক্ষ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে ৩০ সেপ্টেম্বর কলকাতার কলামন্দিরে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে গাইবেন সুমন।
বাংলাদেশেও কবীর সুমনের গানের ভক্তের সংখ্যা কম নয়। গতকাল সকালে সেই ভক্তদের জন্য উড়ে এল সুসংবাদ। ৩০ বছর পূর্তির এই উপলক্ষ ছুঁয়ে যাবে বাংলাদেশের শ্রোতাদেরও। জানা গেছে, দীর্ঘ ১৩ বছর পর বাংলাদেশে গান শোনাতে আসবেন সুমন। একটি-দুটি নয়, তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে হবে এই অনুষ্ঠান। আগামী ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গান শোনাবেন গানওয়ালা।
১৫ ও ২১ অক্টোবরের অনুষ্ঠানে তিনি গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বাংলা খেয়ালের জন্য। কয়েক বছর ধরে কবীর সুমন বাংলা খেয়াল নিয়ে কাজ করছেন। তাঁর বিশেষ আগ্রহেই খেয়ালের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোলের ইশতিয়াক খান।
ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা তিনজন মিলে এ আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের তিনি নিজের সন্তানের মতো জানেন। আমরা যখন অ্যাপ্রোচ করি, উনি প্রথমে শারীরিক অবস্থার কারণে নিমরাজি ছিলেন। আমাদের এক প্রকার জোরাজুরিতে অবশেষে রাজি হয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে। বাংলাদেশের প্রতি তাঁর আগে থেকেই একটা ভালোবাসা আছে, এ বিষয়টিও কাজ করেছে।’
ইশতিয়াক জানিয়েছেন, এখন তাঁরা অনুষ্ঠানের স্পনসর জোগাড়ের চেষ্টা করছেন। সপ্তাহখানেকের মধ্যে টিকিটসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানাবেন। তিনি বলেন, ‘আমরা তো এ ধরনের অনুষ্ঠান প্রফেশনালি করি না। ওনার গান ভালোবাসি। সে ভালোবাসা থেকেই এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। স্পনসর পেয়ে গেলেই টিকিটের দাম কত হবে, টিকিট কোথায় পাওয়া যাবে—এসব বিষয় জানাতে পারব। কেউ যদি কোনো কারণে অনুষ্ঠানে আসতে না-ও পারেন, তাঁরাও টিকিট কেটে লাইভ টেলিকাস্ট দেখতে পারবেন। আমরা তিনটি ক্যামেরা দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে পৌঁছে দেব অনুষ্ঠানগুলো।’
কবীর সুমন ঢাকায় পা রাখবেন ১৩ অথবা ১৪ অক্টোবর। থাকবেন এক সপ্তাহ। নিজের ফেসবুক ওয়ালে গতকাল ঢাকা সফরের বিষয়টি জানিয়েছেন সুমন। এর আগে ১৯৯৬ ও ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে দুটি সংগীত সফর করেন। এরপর ২০০৮ সালের ২৩ মে জাতীয় জাদুঘরের একটি অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশে গান করেন ২০০৯ সালের ১৬ অক্টোবর।
২৩ এপ্রিল ১৯৯২। বাংলা গানের গতিপথ বদলের তারিখ। ওই দিন প্রকাশ পায় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। পেটকাটি চাঁদিয়াল, কখনো সময় আসে, হাল ছেড়ো না বন্ধু, চেনা দুঃখ চেনা সুখ, মন খারাপ করা বিকেল, তোমাকে চাইসহ ১২টি গান ছিল ওই অ্যালবামে। এত বছর পরেও গানগুলো সমান জনপ্রিয়, সমান প্রাসঙ্গিক। এ বছর তোমাকে চাই অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্ণ হয়েছে। এই উপলক্ষ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে ৩০ সেপ্টেম্বর কলকাতার কলামন্দিরে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে গাইবেন সুমন।
বাংলাদেশেও কবীর সুমনের গানের ভক্তের সংখ্যা কম নয়। গতকাল সকালে সেই ভক্তদের জন্য উড়ে এল সুসংবাদ। ৩০ বছর পূর্তির এই উপলক্ষ ছুঁয়ে যাবে বাংলাদেশের শ্রোতাদেরও। জানা গেছে, দীর্ঘ ১৩ বছর পর বাংলাদেশে গান শোনাতে আসবেন সুমন। একটি-দুটি নয়, তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে হবে এই অনুষ্ঠান। আগামী ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গান শোনাবেন গানওয়ালা।
১৫ ও ২১ অক্টোবরের অনুষ্ঠানে তিনি গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বাংলা খেয়ালের জন্য। কয়েক বছর ধরে কবীর সুমন বাংলা খেয়াল নিয়ে কাজ করছেন। তাঁর বিশেষ আগ্রহেই খেয়ালের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোলের ইশতিয়াক খান।
ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা তিনজন মিলে এ আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের তিনি নিজের সন্তানের মতো জানেন। আমরা যখন অ্যাপ্রোচ করি, উনি প্রথমে শারীরিক অবস্থার কারণে নিমরাজি ছিলেন। আমাদের এক প্রকার জোরাজুরিতে অবশেষে রাজি হয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে। বাংলাদেশের প্রতি তাঁর আগে থেকেই একটা ভালোবাসা আছে, এ বিষয়টিও কাজ করেছে।’
ইশতিয়াক জানিয়েছেন, এখন তাঁরা অনুষ্ঠানের স্পনসর জোগাড়ের চেষ্টা করছেন। সপ্তাহখানেকের মধ্যে টিকিটসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানাবেন। তিনি বলেন, ‘আমরা তো এ ধরনের অনুষ্ঠান প্রফেশনালি করি না। ওনার গান ভালোবাসি। সে ভালোবাসা থেকেই এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। স্পনসর পেয়ে গেলেই টিকিটের দাম কত হবে, টিকিট কোথায় পাওয়া যাবে—এসব বিষয় জানাতে পারব। কেউ যদি কোনো কারণে অনুষ্ঠানে আসতে না-ও পারেন, তাঁরাও টিকিট কেটে লাইভ টেলিকাস্ট দেখতে পারবেন। আমরা তিনটি ক্যামেরা দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে পৌঁছে দেব অনুষ্ঠানগুলো।’
কবীর সুমন ঢাকায় পা রাখবেন ১৩ অথবা ১৪ অক্টোবর। থাকবেন এক সপ্তাহ। নিজের ফেসবুক ওয়ালে গতকাল ঢাকা সফরের বিষয়টি জানিয়েছেন সুমন। এর আগে ১৯৯৬ ও ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে দুটি সংগীত সফর করেন। এরপর ২০০৮ সালের ২৩ মে জাতীয় জাদুঘরের একটি অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশে গান করেন ২০০৯ সালের ১৬ অক্টোবর।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪