বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনের প্রচার জমে উঠেছে। এ পৌরসভায় আগামী ১৫ জুন প্রথমবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে। নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মো. আব্দুস শুকুরের জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন তিন বিদ্রোহী প্রার্থী।
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান মেয়র মো. আব্দুস শুকুর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুকুল হক, আব্দুল কুদ্দুছ টিটু ও আহবাব হোসেন সাজু। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় সহজেই পার পেয়ে যাওয়ার কথা মো. আব্দুস শুকুরের। কিন্তু তাঁর জয়ের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছেন আওয়ামী লীগের তিন বিদ্রোহী প্রার্থী। এ কারণে বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার পরেও পুরোপুরি স্বস্তিতে থাকতে পারছেন না নৌকার প্রার্থী।
বিদ্রোহী তিনজনের মধ্যে আব্দুল কুদ্দুছ টিটু উপজেলা আওয়ামী লীগের পদবিধারী নেতা ও ফারুকুল হক বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস। এ ছাড়া আহবাব হোসেন সাজু ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন তিনজনই। দলের মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল আওয়ামী লীগের অনেক কর্মী-সমর্থকই বিদ্রোহী প্রার্থীদের পক্ষে প্রকাশ্যে প্রচার চালাচ্ছেন।
এদিকে গত বুধবার সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শফিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলের শৃঙ্খলা না মেনে নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় তাঁদের বহিষ্কার করা হয় এবং তাঁদের সাধারণ সদস্য পদ বাতিলের বিষয়ে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক ও বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস টিটু বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের চাপে আমি এবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। আমাকে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতাদের কারসাজিতে আমাকে বারবার দলের মনোনয়ন বঞ্চিত করা হয়েছে। পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে সব সংস্থার রিপোর্ট আমার পক্ষে থাকার পরও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত আমার মনোনয়ন পৌঁছায়নি।’
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শুকুর বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ভোটাররা নৌকা প্রতীককেই বেছে নেবেন। আমি সব বিদ্রোহী প্রার্থীর বাড়ি গিয়ে নৌকার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি। দলের সিনিয়র নেতারাও অনেকে কথা বলেছেন। তবে তাঁরা কেউ সাড়া দেননি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা আমার সঙ্গে আছেন।’
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বলেন, প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের প্রতীকের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন। আগামী ১৫ জুন অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে বিয়ানীবাজার পৌরসভার ২৭ হাজার ৭৯৩ জন ভোটার প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনর (ইভিএম) ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
উল্লেখ্য, বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে ১০ জন অংশগ্রহণ করছেন। তাঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শুকুর নৌকা, স্বতন্ত্র প্রার্থী আহবাবুর রহমান সাজু কম্পিউটার, ফারুকুল হক চামচ, আব্দুল কুদ্দুছ টিটু হেলমেট, আব্দুস সামাদ আজাদ হ্যাঙ্গার, মোহাম্মদ অজি উদ্দিন নারিকেল গাছ, মোহাম্মদ আব্দুস সবুর মোবাইল ফোন, সাবেক পৌর প্রশাসক তফজ্জুল হোসেন জগ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সুনাম উদ্দিন লাঙল এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ আবুল কাশেম কাস্তে প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনের প্রচার জমে উঠেছে। এ পৌরসভায় আগামী ১৫ জুন প্রথমবার ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হবে। নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মো. আব্দুস শুকুরের জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন তিন বিদ্রোহী প্রার্থী।
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান মেয়র মো. আব্দুস শুকুর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুকুল হক, আব্দুল কুদ্দুছ টিটু ও আহবাব হোসেন সাজু। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় সহজেই পার পেয়ে যাওয়ার কথা মো. আব্দুস শুকুরের। কিন্তু তাঁর জয়ের পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছেন আওয়ামী লীগের তিন বিদ্রোহী প্রার্থী। এ কারণে বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার পরেও পুরোপুরি স্বস্তিতে থাকতে পারছেন না নৌকার প্রার্থী।
বিদ্রোহী তিনজনের মধ্যে আব্দুল কুদ্দুছ টিটু উপজেলা আওয়ামী লীগের পদবিধারী নেতা ও ফারুকুল হক বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস। এ ছাড়া আহবাব হোসেন সাজু ছাত্রলীগের সাবেক নেতা। আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন তিনজনই। দলের মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল আওয়ামী লীগের অনেক কর্মী-সমর্থকই বিদ্রোহী প্রার্থীদের পক্ষে প্রকাশ্যে প্রচার চালাচ্ছেন।
এদিকে গত বুধবার সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শফিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলের শৃঙ্খলা না মেনে নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় তাঁদের বহিষ্কার করা হয় এবং তাঁদের সাধারণ সদস্য পদ বাতিলের বিষয়ে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক ও বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুস টিটু বলেন, ‘নেতা-কর্মীদের চাপে আমি এবার নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি। আমাকে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতাদের কারসাজিতে আমাকে বারবার দলের মনোনয়ন বঞ্চিত করা হয়েছে। পৌরসভার প্রথম নির্বাচনে সব সংস্থার রিপোর্ট আমার পক্ষে থাকার পরও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পর্যন্ত আমার মনোনয়ন পৌঁছায়নি।’
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শুকুর বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ভোটাররা নৌকা প্রতীককেই বেছে নেবেন। আমি সব বিদ্রোহী প্রার্থীর বাড়ি গিয়ে নৌকার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছি। দলের সিনিয়র নেতারাও অনেকে কথা বলেছেন। তবে তাঁরা কেউ সাড়া দেননি। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা আমার সঙ্গে আছেন।’
বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন বলেন, প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের প্রতীকের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন। আগামী ১৫ জুন অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে বিয়ানীবাজার পৌরসভার ২৭ হাজার ৭৯৩ জন ভোটার প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনর (ইভিএম) ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
উল্লেখ্য, বিয়ানীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে ১০ জন অংশগ্রহণ করছেন। তাঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শুকুর নৌকা, স্বতন্ত্র প্রার্থী আহবাবুর রহমান সাজু কম্পিউটার, ফারুকুল হক চামচ, আব্দুল কুদ্দুছ টিটু হেলমেট, আব্দুস সামাদ আজাদ হ্যাঙ্গার, মোহাম্মদ অজি উদ্দিন নারিকেল গাছ, মোহাম্মদ আব্দুস সবুর মোবাইল ফোন, সাবেক পৌর প্রশাসক তফজ্জুল হোসেন জগ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সুনাম উদ্দিন লাঙল এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী মোহাম্মদ আবুল কাশেম কাস্তে প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪