পটুয়াখালী ও কলাপাড়া প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী সোমবার কলাপাড়া আসছেন। এদিন তিনি উদ্বোধন করবেন দেশের বৃহৎ পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এ উপলক্ষে ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদনের নির্মাণকাজ। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সাজানো হচ্ছে নতুন সাজে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে প্যান্ডেল সাজানোর কাজ।
এ কেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলে দেশের বিদ্যুতের ঘাটতি কিছুটা কমলে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু হলে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের জনগোষ্ঠী পাবে আধুনিক সুযোগ-সুবিধি। এ খবরে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের মধ্যে বইছে খুশির জোয়ার।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি চিন পিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নির্মাণাধীন পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রকল্পের প্রথম অংশে ৬৬০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট (মোট ১৩২০) মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে; যা সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মাণ হয়েছে কেন্দ্রটি। এ ছাড়া এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে অত্যাধুনিক ঢাকনাযুক্ত কোলডোম ব্যবহার করেছে, যার কারণে পরিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে না। পাশাপাশি প্রকল্পের দ্বিতীয় অংশে আরও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলমান; যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বর নাগাদ শেষ হবে বলে জানান প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা। এতে করে জাতীয় গ্রিডে পায়রা থেকে মোট ২ হাজার ৬৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে।
পটুয়াখালী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত ও গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই প্রধানমন্ত্রীকে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন হলে পটুয়াখালীর মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।’
পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দুই বছর প্রধানমন্ত্রীকে কোথাও তেমন যেতে দেখিনি। এর মধ্যে ২১ তারিখ প্রধানমন্ত্রী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে আসতে যাচ্ছেন। আসলে পটুয়াখালীতে নির্মিত তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ও মেগা প্রকল্পগুলো প্রধানমন্ত্রীর একক চেষ্টাই হয়েছে। তাই তাঁর এ আগমনকে স্বাগত জানাই।’
পটুয়াখালীর পায়রার বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক শাহ আব্দুল মাওলা বলেন, ‘২০২০ সালের ১৫ মে থেকে পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে। আর ওই বছরের ডিসেম্বরে দুটি ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা লাভ করে। তবে সঞ্চালন লাইন নির্মাণ না হওয়ায় এখন একটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। তবে এ বছরের ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় গ্রিডে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পুরোটাই সরবরাহ করা যাবে।’
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘আগামী সোমবার প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীতে আসবেন। তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করবেন। এ সময় সুধীজনদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ও করবেন।’ জেলা প্রশাসক আরও জানান, ২১ তারিখের অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিদেশি মেহমানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমনের সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী সোমবার কলাপাড়া আসছেন। এদিন তিনি উদ্বোধন করবেন দেশের বৃহৎ পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র। এ উপলক্ষে ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে দুটি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদনের নির্মাণকাজ। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি সাজানো হচ্ছে নতুন সাজে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে প্যান্ডেল সাজানোর কাজ।
এ কেন্দ্র থেকে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলে দেশের বিদ্যুতের ঘাটতি কিছুটা কমলে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু হলে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চলের জনগোষ্ঠী পাবে আধুনিক সুযোগ-সুবিধি। এ খবরে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের মধ্যে বইছে খুশির জোয়ার।
জানা গেছে, ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি চিন পিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় নির্মাণাধীন পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রকল্পের প্রথম অংশে ৬৬০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট (মোট ১৩২০) মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে; যা সর্বাধুনিক আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মাণ হয়েছে কেন্দ্রটি। এ ছাড়া এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় দেশ হিসেবে অত্যাধুনিক ঢাকনাযুক্ত কোলডোম ব্যবহার করেছে, যার কারণে পরিবেশের ওপর কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে না। পাশাপাশি প্রকল্পের দ্বিতীয় অংশে আরও ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলমান; যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বর নাগাদ শেষ হবে বলে জানান প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা। এতে করে জাতীয় গ্রিডে পায়রা থেকে মোট ২ হাজার ৬৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে।
পটুয়াখালী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘আমরা খুবই আনন্দিত ও গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই প্রধানমন্ত্রীকে। ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন হলে পটুয়াখালীর মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।’
পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দুই বছর প্রধানমন্ত্রীকে কোথাও তেমন যেতে দেখিনি। এর মধ্যে ২১ তারিখ প্রধানমন্ত্রী তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে আসতে যাচ্ছেন। আসলে পটুয়াখালীতে নির্মিত তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র ও মেগা প্রকল্পগুলো প্রধানমন্ত্রীর একক চেষ্টাই হয়েছে। তাই তাঁর এ আগমনকে স্বাগত জানাই।’
পটুয়াখালীর পায়রার বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক শাহ আব্দুল মাওলা বলেন, ‘২০২০ সালের ১৫ মে থেকে পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে। আর ওই বছরের ডিসেম্বরে দুটি ইউনিটে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা লাভ করে। তবে সঞ্চালন লাইন নির্মাণ না হওয়ায় এখন একটি ইউনিট চালু রাখা হয়েছে। তবে এ বছরের ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় গ্রিডে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের পুরোটাই সরবরাহ করা যাবে।’
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, ‘আগামী সোমবার প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীতে আসবেন। তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করবেন। এ সময় সুধীজনদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ও করবেন।’ জেলা প্রশাসক আরও জানান, ২১ তারিখের অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিদেশি মেহমানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমনের সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫