খান রফিক, বরিশাল
রাজধানীতে যুবলীগের মহাসমাবেশে বরিশালের নেতা-কর্মীরা যোগ দেওয়ার জন্য বরিশাল-ঢাকা নৌপথের নিয়মিত যাত্রীবাহী লঞ্চ রিজার্ভ করা হয়। এতে গত বুধবার থেকে অনেকটা স্থবির হয়ে পড়ে নৌপথে যাত্রী সেবা।
জানা যায়, বরিশালে যুবলীগ দুই ভাগে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে পৃথকভাবে মোট ৯টি লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশে যাওয়ার কথা। আজ শুক্রবার তাঁরা মহাসমাবেশে অংশ নেবেন বলে জানা গেছে।
লঞ্চ-সংশ্লিষ্ট নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় যাত্রী কমে গেছে। তার ওপর এভাবে অধিকাংশ যাত্রীবাহী লঞ্চ রিজার্ভে গেলে যাত্রীসাধারণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। গতকাল শিডিউলের চারটি লঞ্চের মধ্যে যাওয়ার কথা কেবল দুটির।
সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা আটটি লঞ্চে ২০ থেকে ২২ হাজার নেতা-কর্মী ঢাকায় যাওয়ার কথা। নিশ্চিত করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিসিসির প্যানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম খোকন।
মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক খান মামুন জানান, নগর যুবলীগের আহ্বায়ক নিজামুল হক নিজামের নেতৃত্বে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ ও ১৭টি বাসে দুই হাজার নেতা-কর্মী যুবলীগের মহাসমাবেশে অংশ নিতে ঢাকায় গেছেন। নিজামুল হক নিজামের নেতৃত্বে যুবলীগের এই অংশটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের অনুসারী।
তাঁরা কেন পৃথকভাবে ঢাকায় গেলেন জানতে চাইলে মামুন বলেন, ‘ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে মহানগর যুবলীগ বর্ধিত সভা করেছে। সেখানে তাঁরা (মেয়র অনুসারী) আসেননি। যোগাযোগও করেননি।’
মেয়র অনুসারী রফিকুল ইসলাম খোকন সাংবাদিকদের বলেন, ‘মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে মহাসমাবেশে যাচ্ছি। নেতার (মেয়র) সঙ্গে তাঁদের যোগযোগ হয়েছে কি না, জানা নেই’।
গতকাল সকালে লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, অপেক্ষায় থাকা ১০টি লঞ্চের মধ্যে ৮টিতে সাজসজ্জা করা হয়েছে। কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চে চলছে রান্নাবান্নার ব্যাপক আয়োজন। সেখানকার বাবুর্চি জানালেন, শুক্রবারের জন্য এ আয়োজন।
মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক পরিমল চন্দ্র দাস জানান, মেয়রের নেতৃত্বে আটটি লঞ্চে তাঁরা ঢাকায় মহাসমাবেশে যাবেন।
বিআইডব্লিউটিএর বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন জানান, সাধারণ যাত্রীদের নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছে দুটি লঞ্চ। নিয়মিত শিডিউলের অপর দুটি লঞ্চ রিজার্ভে যাচ্ছে।
বুধবারের শিডিউলের ঢাকাগামী তিনটি লঞ্চের একটিও যাত্রী পরিবহন করেনি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, রিজার্ভ হিসেবে ওই লঞ্চগুলো ঢাকায় যাবে। বুধবার রাতে বরিশাল থেকে গেলে বৃহস্পতিবার সকালে খালি লঞ্চ বরিশালে ফিরে আসতে হতো।
কবির হোসেন জানান, বুধবার ঝালকাঠি থেকে সুন্দরবন-১২ লঞ্চ বরিশালে যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা করেছেন ওই লঞ্চ কোম্পানির মালিক সাইদুর রহমান রিন্টু।
অভ্যন্তরীণ লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু জানান, যাত্রী তো বাসে চলে যায়। এখন আর তেমন লঞ্চে মানুষ ওঠে না। তাই বুধবার একটা লঞ্চ গেছে। গতকাল রিজার্ভের পরও যাত্রীবাহী লঞ্চ যাচ্ছে।
রাজধানীতে যুবলীগের মহাসমাবেশে বরিশালের নেতা-কর্মীরা যোগ দেওয়ার জন্য বরিশাল-ঢাকা নৌপথের নিয়মিত যাত্রীবাহী লঞ্চ রিজার্ভ করা হয়। এতে গত বুধবার থেকে অনেকটা স্থবির হয়ে পড়ে নৌপথে যাত্রী সেবা।
জানা যায়, বরিশালে যুবলীগ দুই ভাগে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে পৃথকভাবে মোট ৯টি লঞ্চে ঢাকার উদ্দেশে যাওয়ার কথা। আজ শুক্রবার তাঁরা মহাসমাবেশে অংশ নেবেন বলে জানা গেছে।
লঞ্চ-সংশ্লিষ্ট নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় যাত্রী কমে গেছে। তার ওপর এভাবে অধিকাংশ যাত্রীবাহী লঞ্চ রিজার্ভে গেলে যাত্রীসাধারণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। গতকাল শিডিউলের চারটি লঞ্চের মধ্যে যাওয়ার কথা কেবল দুটির।
সিটি মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা আটটি লঞ্চে ২০ থেকে ২২ হাজার নেতা-কর্মী ঢাকায় যাওয়ার কথা। নিশ্চিত করেছেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বিসিসির প্যানেল মেয়র রফিকুল ইসলাম খোকন।
মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক খান মামুন জানান, নগর যুবলীগের আহ্বায়ক নিজামুল হক নিজামের নেতৃত্বে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ ও ১৭টি বাসে দুই হাজার নেতা-কর্মী যুবলীগের মহাসমাবেশে অংশ নিতে ঢাকায় গেছেন। নিজামুল হক নিজামের নেতৃত্বে যুবলীগের এই অংশটি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের অনুসারী।
তাঁরা কেন পৃথকভাবে ঢাকায় গেলেন জানতে চাইলে মামুন বলেন, ‘ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে মহানগর যুবলীগ বর্ধিত সভা করেছে। সেখানে তাঁরা (মেয়র অনুসারী) আসেননি। যোগাযোগও করেননি।’
মেয়র অনুসারী রফিকুল ইসলাম খোকন সাংবাদিকদের বলেন, ‘মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে মহাসমাবেশে যাচ্ছি। নেতার (মেয়র) সঙ্গে তাঁদের যোগযোগ হয়েছে কি না, জানা নেই’।
গতকাল সকালে লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, অপেক্ষায় থাকা ১০টি লঞ্চের মধ্যে ৮টিতে সাজসজ্জা করা হয়েছে। কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চে চলছে রান্নাবান্নার ব্যাপক আয়োজন। সেখানকার বাবুর্চি জানালেন, শুক্রবারের জন্য এ আয়োজন।
মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক পরিমল চন্দ্র দাস জানান, মেয়রের নেতৃত্বে আটটি লঞ্চে তাঁরা ঢাকায় মহাসমাবেশে যাবেন।
বিআইডব্লিউটিএর বরিশাল নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক কবির হোসেন জানান, সাধারণ যাত্রীদের নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছে দুটি লঞ্চ। নিয়মিত শিডিউলের অপর দুটি লঞ্চ রিজার্ভে যাচ্ছে।
বুধবারের শিডিউলের ঢাকাগামী তিনটি লঞ্চের একটিও যাত্রী পরিবহন করেনি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, রিজার্ভ হিসেবে ওই লঞ্চগুলো ঢাকায় যাবে। বুধবার রাতে বরিশাল থেকে গেলে বৃহস্পতিবার সকালে খালি লঞ্চ বরিশালে ফিরে আসতে হতো।
কবির হোসেন জানান, বুধবার ঝালকাঠি থেকে সুন্দরবন-১২ লঞ্চ বরিশালে যাত্রী পরিবহনের ব্যবস্থা করেছেন ওই লঞ্চ কোম্পানির মালিক সাইদুর রহমান রিন্টু।
অভ্যন্তরীণ লঞ্চ মালিক সমিতির সহসভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু জানান, যাত্রী তো বাসে চলে যায়। এখন আর তেমন লঞ্চে মানুষ ওঠে না। তাই বুধবার একটা লঞ্চ গেছে। গতকাল রিজার্ভের পরও যাত্রীবাহী লঞ্চ যাচ্ছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫