কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
দুদিনের বর্ষণে কুষ্টিয়া শহরের বেশির ভাগ সড়কে হাঁটুপানি জমেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে রাস্তায় চলাচলকারী সাধারণ মানুষ; বিশেষ করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া স্বল্প আয়ের মানুষ ও বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীদের বেশি দুর্ভোগে পড়তে হয়। স্থানীয়দের দাবি, সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। অপরিকল্পিত নালা নির্মাণই জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ বলে তাঁরা মনে করেন।
তবে পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, নালার মুখে অবৈধভাবে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের কারণে স্বল্প বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা না হলে জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হবে না।
এদিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী আবহাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্যমতে, গত সোমবার রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার রাত ১০টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া জেলায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৯২ দশমিক ৭ মিলিমিটার। তাতে কুষ্টিয়া পৌর এলাকার ২১টি ওয়ার্ডের অন্তত ১৫টির বেশ কিছু স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে যুগিয়া বারখাদা, এনএস রোড, আর সিআরসি রোড, হাসপাতাল রোড, আমলাপাড়া, আড়ুয়াপাড়া, টালিপাড়া, কাটাইখানা মোড়, পশ্চিম মজমপুর, পূর্ব মজমপুরসহ শহরের নানা স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
গতকাল বুধবার দুপুরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের সামনে গিয়ে দেওয়া যায়, সেখানে হাঁটুপানি জমে আছে। নালা ও বৃষ্টির পানি মিশে আশপাশে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়েছে। ওষুধের দোকানগুলোর সামনে জমে আছে পানি। পানি মাড়িয়ে রোগী নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন স্বজনেরা।
হাসপাতাল গেটের সামনে ওষুধের ব্যবসা করেন আবদুল্লাহ আল মামুন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁদের এই দুর্ভোগ অনেক পুরোনো। সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয় না থাকায় এ সড়কের বেহাল অবস্থা। সামান্য বৃষ্টি হলেই এখানকার রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে রোগী ও স্বজনদের ভোগান্তির শেষ থাকে না।
একই দৃশ্য কুষ্টিয়া ইসলামিয়া গলি, পৌর বাজার গলিসহ বড়বাজারের কয়েকটি সড়কের। কুষ্টিয়া পাঁচরাস্তার মোড় এলাকার বাসিন্দা সাব্বির মোহাম্মদ কাদেরী বলেন, ‘কুষ্টিয়া পৌরসভার উদ্যোগে কয়েক বছর ধরে শহরে নালা নির্মাণের কাজ চলছে; কিন্তু এর থেকে শহরবাসী কোনো সুবিধা পাচ্ছে বলে মনে হয় না। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে যায়; কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।’ অপরিকল্পিতভাবে নালা নির্মাণের কারণেই এ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় বলে তিনি মনে করেন।
জানতে চাইলে কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম শহরের জলাবদ্ধতা স্থায়ী নয় দাবি করে বলেন, শহরের নালাগুলো গিয়ে মিলেছে জিকে খালে; কিন্তু জিকে খালের ওই সব জায়গা দখলে নিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। তাতে নালার প্রবেশমুখ ছোট হয়ে পানিপ্রবাহ ব্যাহত হয়। এসব স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য ইতিমধ্যে তাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে।
দুদিনের বর্ষণে কুষ্টিয়া শহরের বেশির ভাগ সড়কে হাঁটুপানি জমেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে রাস্তায় চলাচলকারী সাধারণ মানুষ; বিশেষ করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া স্বল্প আয়ের মানুষ ও বিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীদের বেশি দুর্ভোগে পড়তে হয়। স্থানীয়দের দাবি, সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। অপরিকল্পিত নালা নির্মাণই জলাবদ্ধতার অন্যতম কারণ বলে তাঁরা মনে করেন।
তবে পৌর কর্তৃপক্ষ বলছে, নালার মুখে অবৈধভাবে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণের কারণে স্বল্প বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা না হলে জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হবে না।
এদিকে কুষ্টিয়ার কুমারখালী আবহাওয়া অফিসের দেওয়া তথ্যমতে, গত সোমবার রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার রাত ১০টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়া জেলায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৯২ দশমিক ৭ মিলিমিটার। তাতে কুষ্টিয়া পৌর এলাকার ২১টি ওয়ার্ডের অন্তত ১৫টির বেশ কিছু স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে যুগিয়া বারখাদা, এনএস রোড, আর সিআরসি রোড, হাসপাতাল রোড, আমলাপাড়া, আড়ুয়াপাড়া, টালিপাড়া, কাটাইখানা মোড়, পশ্চিম মজমপুর, পূর্ব মজমপুরসহ শহরের নানা স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
গতকাল বুধবার দুপুরে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের সামনে গিয়ে দেওয়া যায়, সেখানে হাঁটুপানি জমে আছে। নালা ও বৃষ্টির পানি মিশে আশপাশে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়েছে। ওষুধের দোকানগুলোর সামনে জমে আছে পানি। পানি মাড়িয়ে রোগী নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন স্বজনেরা।
হাসপাতাল গেটের সামনে ওষুধের ব্যবসা করেন আবদুল্লাহ আল মামুন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁদের এই দুর্ভোগ অনেক পুরোনো। সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয় না থাকায় এ সড়কের বেহাল অবস্থা। সামান্য বৃষ্টি হলেই এখানকার রাস্তা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এতে রোগী ও স্বজনদের ভোগান্তির শেষ থাকে না।
একই দৃশ্য কুষ্টিয়া ইসলামিয়া গলি, পৌর বাজার গলিসহ বড়বাজারের কয়েকটি সড়কের। কুষ্টিয়া পাঁচরাস্তার মোড় এলাকার বাসিন্দা সাব্বির মোহাম্মদ কাদেরী বলেন, ‘কুষ্টিয়া পৌরসভার উদ্যোগে কয়েক বছর ধরে শহরে নালা নির্মাণের কাজ চলছে; কিন্তু এর থেকে শহরবাসী কোনো সুবিধা পাচ্ছে বলে মনে হয় না। সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় পানি জমে, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে যায়; কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।’ অপরিকল্পিতভাবে নালা নির্মাণের কারণেই এ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় বলে তিনি মনে করেন।
জানতে চাইলে কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম শহরের জলাবদ্ধতা স্থায়ী নয় দাবি করে বলেন, শহরের নালাগুলো গিয়ে মিলেছে জিকে খালে; কিন্তু জিকে খালের ওই সব জায়গা দখলে নিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে। তাতে নালার প্রবেশমুখ ছোট হয়ে পানিপ্রবাহ ব্যাহত হয়। এসব স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য ইতিমধ্যে তাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪