তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের নওগাঁ গ্রামে ভাংশিং পাড়া। এ পাড়ার ৮-১০টি পরিবার কুমড়ো বড়ি তৈরির পেশায় যুক্ত। তাঁদের জীবন-জীবিকা চলে ওই কুমড়ো বড়ির আয় থেকে। পরিবারের সব সদস্যই কুমড়ো বড়ি তৈরি এবং তা হাটবাজারে বিক্রির কাজে ব্যস্ত থাকেন বছরজুড়েই।
পরিবারের লোকজনের পাশাপাশি দিনমজুরি ভিত্তিতেও কাজ করেন অনেক কারিগর। এ অঞ্চলের সুস্বাদু কুমড়ো বড়ি এলাকার চাহিদা মিটিয়েও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি হয়ে থাকে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকারেরা এখান থেকে কুমড়ো বড়ি কিনে বিক্রি করেন তাঁদের এলাকায়। এমনটা জানালেন ভাংশিং পাড়ার বাসিন্দা ও কুমড়ো বড়ি তৈরির কারিগর মো. শফিকুল ইসলাম।
উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি বাড়িতে আগের দিন সন্ধ্যায় ডাল ভিজিয়ে রাখা হয়েছে। পরের দিন সকালে ভিজিয়ে রাখা অ্যাংকার জাতের ডাল মেশিনে পিষে খামির তৈরি করা হয়। এরপর সেই খামিরের সঙ্গে রং, তেল, মেশানো হয়। এরপর সেই খামির উন্মুক্ত জায়গায় বাঁশের চাটাই, টিন ও পাটি বিছিয়ে সারি সারি বড়ি তৈরি করে রোদে শুকানোর জন্য রাখা হয়। পরে শুকনো বড়িগুলো বিক্রির জন্য মেপে বস্তায় প্যাকেট করা হয়।
উপজেলার নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ার আব্দুল জলিল জানান, আগে কুমড়ো বড়ি তৈরিতে অনেক লাভ হতো। বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি বড়ি ৬৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়।
আরেক কুমড়ো বড়ি কারিগর মো. মেহের আলী বলেন, বড়ি তৈরির উপকরণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লাভ আর আগের মতো হয় না। তারপরও বড়ির ব্যবসা করে অনেক পরিবারে সচ্ছলতা ফিরে এসেছে।
কারিগরেরা আরও বলেন, কুমড়ো বড়ি সারা বছর তৈরি করা সম্ভব। কিন্তু এটা শীত মৌসুমে বেশি তৈরি করা হয়। আর এ সময় কুমড়ো বড়ির চাহিদাও বেশি থাকে।
নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ার কুমড়ো বড়ি চাতালে কর্মরত কারিগর মাজেদা বেগম বলেন, ‘আগে ডাল পাটায় বেটে কুমড়ো বড়ি তৈরি করা হতো। এতে পরিশ্রম বেশি হতো। কিন্তু এখন অতটা পরিশ্রম করতে হয় না। এখন মেশিনের মাধ্যমে ডাল পিষা হয়। শুধু হাত দিয়ে করতে হয় বড়িগুলো।’
পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ গ্রাম থেকে আসা কুমড়ো বড়ি পাইকার (ক্রেতা) মো. হাফিজুর রহমান বলেন, এ অঞ্চলের কুমড়ো বড়ি সুস্বাদু হয়ে থাকে। তাই ওই কুমড়ো বড়িপল্লি থেকে প্রতি কেজি ৬০-৭০ টাকা দরে কিনে এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হয়।
তাড়াশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, এ অঞ্চলের কুমড়ো বড়ির বেশ কদর আছে। পুরুষের পাশাপাশি নারী শ্রমিকেরাই এ কাজ বেশি করে থাকেন।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের নওগাঁ গ্রামে ভাংশিং পাড়া। এ পাড়ার ৮-১০টি পরিবার কুমড়ো বড়ি তৈরির পেশায় যুক্ত। তাঁদের জীবন-জীবিকা চলে ওই কুমড়ো বড়ির আয় থেকে। পরিবারের সব সদস্যই কুমড়ো বড়ি তৈরি এবং তা হাটবাজারে বিক্রির কাজে ব্যস্ত থাকেন বছরজুড়েই।
পরিবারের লোকজনের পাশাপাশি দিনমজুরি ভিত্তিতেও কাজ করেন অনেক কারিগর। এ অঞ্চলের সুস্বাদু কুমড়ো বড়ি এলাকার চাহিদা মিটিয়েও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি হয়ে থাকে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা পাইকারেরা এখান থেকে কুমড়ো বড়ি কিনে বিক্রি করেন তাঁদের এলাকায়। এমনটা জানালেন ভাংশিং পাড়ার বাসিন্দা ও কুমড়ো বড়ি তৈরির কারিগর মো. শফিকুল ইসলাম।
উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি বাড়িতে আগের দিন সন্ধ্যায় ডাল ভিজিয়ে রাখা হয়েছে। পরের দিন সকালে ভিজিয়ে রাখা অ্যাংকার জাতের ডাল মেশিনে পিষে খামির তৈরি করা হয়। এরপর সেই খামিরের সঙ্গে রং, তেল, মেশানো হয়। এরপর সেই খামির উন্মুক্ত জায়গায় বাঁশের চাটাই, টিন ও পাটি বিছিয়ে সারি সারি বড়ি তৈরি করে রোদে শুকানোর জন্য রাখা হয়। পরে শুকনো বড়িগুলো বিক্রির জন্য মেপে বস্তায় প্যাকেট করা হয়।
উপজেলার নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ার আব্দুল জলিল জানান, আগে কুমড়ো বড়ি তৈরিতে অনেক লাভ হতো। বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি বড়ি ৬৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হয়।
আরেক কুমড়ো বড়ি কারিগর মো. মেহের আলী বলেন, বড়ি তৈরির উপকরণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় লাভ আর আগের মতো হয় না। তারপরও বড়ির ব্যবসা করে অনেক পরিবারে সচ্ছলতা ফিরে এসেছে।
কারিগরেরা আরও বলেন, কুমড়ো বড়ি সারা বছর তৈরি করা সম্ভব। কিন্তু এটা শীত মৌসুমে বেশি তৈরি করা হয়। আর এ সময় কুমড়ো বড়ির চাহিদাও বেশি থাকে।
নওগাঁ গ্রামের ভাংশিং পাড়ার কুমড়ো বড়ি চাতালে কর্মরত কারিগর মাজেদা বেগম বলেন, ‘আগে ডাল পাটায় বেটে কুমড়ো বড়ি তৈরি করা হতো। এতে পরিশ্রম বেশি হতো। কিন্তু এখন অতটা পরিশ্রম করতে হয় না। এখন মেশিনের মাধ্যমে ডাল পিষা হয়। শুধু হাত দিয়ে করতে হয় বড়িগুলো।’
পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলার খানমরিচ গ্রাম থেকে আসা কুমড়ো বড়ি পাইকার (ক্রেতা) মো. হাফিজুর রহমান বলেন, এ অঞ্চলের কুমড়ো বড়ি সুস্বাদু হয়ে থাকে। তাই ওই কুমড়ো বড়িপল্লি থেকে প্রতি কেজি ৬০-৭০ টাকা দরে কিনে এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হয়।
তাড়াশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা জানান, এ অঞ্চলের কুমড়ো বড়ির বেশ কদর আছে। পুরুষের পাশাপাশি নারী শ্রমিকেরাই এ কাজ বেশি করে থাকেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪