নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। তবে দিবসটির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে আজ দিবাগত রাত ১২টার পরপরই। রাত ১২টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সর্বস্তরের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হবে শহীদ মিনার।
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে ঘিরে প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান। শ্রদ্ধা নিবেদনের এ আয়োজন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
নিরাপত্তা জোরদার
২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। গতকাল বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।
ডিএমপি কমিশনার জানান, আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শহীদ মিনারের নিরাপত্তাব্যবস্থাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রবেশ ও বের হওয়ার রাস্তা ছাড়া সব রাস্তা বন্ধ থাকবে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে দুই ভাগে। প্রথম পর্বে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য ও বিদেশি কূটনীতিকেরা রাত ১২টায় পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। তাঁরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করার পর শহীদ মিনার সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
সাধারণ জনগণ পলাশী মোড় ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে এসে পুলিশের তৈরি আর্চওয়ে দিয়ে শহীদ মিনারে প্রবেশ করে শ্রদ্ধা জানাবেন। অন্য কোনো পথে শহীদ মিনারে প্রবেশ করলে বাধার সম্মুখীন হবেন। শ্রদ্ধা জানানোর পর দোয়েল চত্বর ও চানখাঁরপুল দিয়ে বের হয়ে চলে যাবেন। কোনো ব্যাগ বা অন্য কোনো জিনিস নিয়ে শহীদ মিনারে প্রবেশ করা যাবে না বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই
২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আদালত থেকে দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় আমরা ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তবে দুই জঙ্গি এখনো পলাতক। তবে ২১ ফেব্রুয়ারি জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই।’ তিনি জানান, পুরো শহীদ মিনার এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি নিশ্চিত করা হবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে পুরো এলাকা মনিটরিং করা হবে।
শহীদ মিনারে যাওয়ার রুট ম্যাপ
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ভাষাশহীদদের কবর জিয়ারতে যাওয়ার জন্য বরাবরের মতো এবারও থাকছে রুট ম্যাপ। আজ সন্ধ্যা সাতটা থেকে এই ম্যাপ কার্যকর হবে। ম্যাপ অনুযায়ী, পুরোনো হাইকোর্টের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর, বাংলা একাডেমি, টিএসসি মোড়, উপাচার্য ভবনের পাশ দিয়ে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি মোড়, নিউমার্কেট ক্রসিং পার হয়ে আজিমপুর কবরস্থানের উত্তর দিকের গেট দিয়ে কবরস্থানে প্রবেশ করা যাবে। কবর জিয়ারতের পর আজিমপুর কবরস্থানের মূল গেট (দক্ষিণ দিকের) দিয়ে বের হয়ে আজিমপুর সড়ক হয়ে পলাশী মোড় থেকে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে।
কবরস্থানে না গিয়ে বিকল্প পথে যাঁরা শহীদ মিনারে যাবেন, তাঁরা উপাচার্য ভবন পার হয়ে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি মোড় থেকে বাঁ দিকের রাস্তা দিয়ে (জহুরুল হক হলের পশ্চিমের রাস্তা) সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা হয়ে শহীদ মিনারে যেতে পারবেন। নিউমার্কেট ক্রসিং থেকে ইডেন কলেজের সামনের রাস্তা দিয়েও আজিমপুর মোড়, পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা হয়ে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে। চানখাঁরপুল এলাকা থেকে বকশীবাজার মোড় হয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশের রাস্তা দিয়েও পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা দিতে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে।
টিএসসি মোড় থেকে জগন্নাথ হলের পূর্ব পাশের রাস্তা অর্থাৎ শিববাড়ির পশ্চিম পাশ দিয়ে শহীদ মিনারে ও মেডিকেল কলেজে যাওয়ার রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। উপাচার্য ভবন গেট থেকে ফুলার রোড হয়ে ফুলার রোড মোড় পর্যন্ত রাস্তা এবং চানখাঁরপুল থেকে কার্জন হল পর্যন্ত রাস্তা জনসাধারণের যাতায়াতের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর এবং পেছনের রাস্তা দিয়ে চানখাঁরপুল হয়ে শুধু প্রস্থান করা যাবে, শহীদ মিনারের দিকে আসা যাবে না।
আগামীকাল ২১ ফেব্রুয়ারি, মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। তবে দিবসটির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে আজ দিবাগত রাত ১২টার পরপরই। রাত ১২টা ১ মিনিটে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সর্বস্তরের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হবে শহীদ মিনার।
শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে ঘিরে প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান। শ্রদ্ধা নিবেদনের এ আয়োজন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
নিরাপত্তা জোরদার
২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। গতকাল বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।
ডিএমপি কমিশনার জানান, আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শহীদ মিনারের নিরাপত্তাব্যবস্থাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রবেশ ও বের হওয়ার রাস্তা ছাড়া সব রাস্তা বন্ধ থাকবে। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে দুই ভাগে। প্রথম পর্বে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য ও বিদেশি কূটনীতিকেরা রাত ১২টায় পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। তাঁরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করার পর শহীদ মিনার সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
সাধারণ জনগণ পলাশী মোড় ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে এসে পুলিশের তৈরি আর্চওয়ে দিয়ে শহীদ মিনারে প্রবেশ করে শ্রদ্ধা জানাবেন। অন্য কোনো পথে শহীদ মিনারে প্রবেশ করলে বাধার সম্মুখীন হবেন। শ্রদ্ধা জানানোর পর দোয়েল চত্বর ও চানখাঁরপুল দিয়ে বের হয়ে চলে যাবেন। কোনো ব্যাগ বা অন্য কোনো জিনিস নিয়ে শহীদ মিনারে প্রবেশ করা যাবে না বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই
২১ ফেব্রুয়ারিকে কেন্দ্র করে জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, ‘আদালত থেকে দুই জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় আমরা ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তবে দুই জঙ্গি এখনো পলাতক। তবে ২১ ফেব্রুয়ারি জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই।’ তিনি জানান, পুরো শহীদ মিনার এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি নিশ্চিত করা হবে। পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে পুরো এলাকা মনিটরিং করা হবে।
শহীদ মিনারে যাওয়ার রুট ম্যাপ
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ভাষাশহীদদের কবর জিয়ারতে যাওয়ার জন্য বরাবরের মতো এবারও থাকছে রুট ম্যাপ। আজ সন্ধ্যা সাতটা থেকে এই ম্যাপ কার্যকর হবে। ম্যাপ অনুযায়ী, পুরোনো হাইকোর্টের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর, বাংলা একাডেমি, টিএসসি মোড়, উপাচার্য ভবনের পাশ দিয়ে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি মোড়, নিউমার্কেট ক্রসিং পার হয়ে আজিমপুর কবরস্থানের উত্তর দিকের গেট দিয়ে কবরস্থানে প্রবেশ করা যাবে। কবর জিয়ারতের পর আজিমপুর কবরস্থানের মূল গেট (দক্ষিণ দিকের) দিয়ে বের হয়ে আজিমপুর সড়ক হয়ে পলাশী মোড় থেকে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে।
কবরস্থানে না গিয়ে বিকল্প পথে যাঁরা শহীদ মিনারে যাবেন, তাঁরা উপাচার্য ভবন পার হয়ে নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ি মোড় থেকে বাঁ দিকের রাস্তা দিয়ে (জহুরুল হক হলের পশ্চিমের রাস্তা) সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা হয়ে শহীদ মিনারে যেতে পারবেন। নিউমার্কেট ক্রসিং থেকে ইডেন কলেজের সামনের রাস্তা দিয়েও আজিমপুর মোড়, পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা হয়ে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে। চানখাঁরপুল এলাকা থেকে বকশীবাজার মোড় হয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশের রাস্তা দিয়েও পলাশী মোড় হয়ে সলিমুল্লাহ হল ও জগন্নাথ হলের সামনের রাস্তা দিতে শহীদ মিনারে যাওয়া যাবে।
টিএসসি মোড় থেকে জগন্নাথ হলের পূর্ব পাশের রাস্তা অর্থাৎ শিববাড়ির পশ্চিম পাশ দিয়ে শহীদ মিনারে ও মেডিকেল কলেজে যাওয়ার রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। উপাচার্য ভবন গেট থেকে ফুলার রোড হয়ে ফুলার রোড মোড় পর্যন্ত রাস্তা এবং চানখাঁরপুল থেকে কার্জন হল পর্যন্ত রাস্তা জনসাধারণের যাতায়াতের জন্য সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের পর সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠের সামনের রাস্তা দিয়ে দোয়েল চত্বর এবং পেছনের রাস্তা দিয়ে চানখাঁরপুল হয়ে শুধু প্রস্থান করা যাবে, শহীদ মিনারের দিকে আসা যাবে না।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪