নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ঋণ খেলাপের মামলায় চট্টগ্রামভিত্তিক নুরজাহান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জহির আহমেদ রতনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বাড্ডার একটি বাসা থেকে চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার জহির আহমেদ রতনকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হচ্ছে জানিয়ে কোতোয়ালি থানা-পুলিশের ওসি এসএম ওবায়েদুল হক জানান, নুরজাহান গ্রুপের এমডির বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। চট্টগ্রামে নেওয়ার পর তাঁকে সংশ্লিষ্ট আদালতে উপস্থাপন করা হবে।
অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, নুরজাহান গ্রুপের কর্ণধার জহির আহমেদের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতে খেলাপি মামলা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে এনআই অ্যাক্ট মামলাসহ কমপক্ষে ৩০টি মামলা চলমান। এর মধ্যে কমপক্ষে ২১টি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে আদালতের।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এই পর্যন্ত গ্রুপটির কাছে বিভিন্ন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। নুরজাহান গ্রুপের তিনটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কাছে অগ্রণী ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার ৯৩৬ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার ৫৪৪ কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংকের তিন শাখার ৫০০ কোটি টাকা, জনতা ব্যাংকের লালদীঘি শাখার ৩২৬ কোটি টাকা ও সোনালী ব্যাংকের ১০৬ কোটি টাকা ছাড়াও বিভিন্ন ব্যাংকের বড় অঙ্কের পাওনা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে পলাতক ছিলেন জহির আহমেদ রতন। মাররিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেড, নুরজাহান সুপার অয়েল লিমিটেড, জাসমির ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডসহ গ্রুপটির কমপক্ষে ২০টি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ছিল। কিন্তু লোকসানে পড়ে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে খেলাপি হয়ে গত পাঁচ-সাত বছরে গ্রুপটির বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ঋণ খেলাপের মামলায় চট্টগ্রামভিত্তিক নুরজাহান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জহির আহমেদ রতনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বাড্ডার একটি বাসা থেকে চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার জহির আহমেদ রতনকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হচ্ছে জানিয়ে কোতোয়ালি থানা-পুলিশের ওসি এসএম ওবায়েদুল হক জানান, নুরজাহান গ্রুপের এমডির বিরুদ্ধে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। চট্টগ্রামে নেওয়ার পর তাঁকে সংশ্লিষ্ট আদালতে উপস্থাপন করা হবে।
অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, নুরজাহান গ্রুপের কর্ণধার জহির আহমেদের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতে খেলাপি মামলা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে এনআই অ্যাক্ট মামলাসহ কমপক্ষে ৩০টি মামলা চলমান। এর মধ্যে কমপক্ষে ২১টি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে আদালতের।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, এই পর্যন্ত গ্রুপটির কাছে বিভিন্ন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। নুরজাহান গ্রুপের তিনটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কাছে অগ্রণী ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার ৯৩৬ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংক আগ্রাবাদ শাখার ৫৪৪ কোটি টাকা, ন্যাশনাল ব্যাংকের তিন শাখার ৫০০ কোটি টাকা, জনতা ব্যাংকের লালদীঘি শাখার ৩২৬ কোটি টাকা ও সোনালী ব্যাংকের ১০৬ কোটি টাকা ছাড়াও বিভিন্ন ব্যাংকের বড় অঙ্কের পাওনা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে পলাতক ছিলেন জহির আহমেদ রতন। মাররিন ভেজিটেবল অয়েলস লিমিটেড, নুরজাহান সুপার অয়েল লিমিটেড, জাসমির ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডসহ গ্রুপটির কমপক্ষে ২০টি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ছিল। কিন্তু লোকসানে পড়ে বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে খেলাপি হয়ে গত পাঁচ-সাত বছরে গ্রুপটির বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪