ফুলগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করার জন্য নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ হয়নি পাঁচ বছরেও। ফুলগাজী উপজেলার ১ লাখ ২০ হাজার মানুষের জন্য রয়েছে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এখানে নিয়মিত চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না উপজেলাবাসী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে রূপান্তর করে। এর উদ্বোধনের প্রায় আজ পাঁচ বছর হলেও ভবনের নির্মাণকাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।
অসংখ্য রোগীকে বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে ফেনী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিট না পেয়ে অনেকে মাটিতে শয্যা বিছিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। ২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিম ও ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট নির্মাণাধীন ভবনের উদ্বোধন করেন। এরপর দেড় বছরে কাজটি সম্পন্ন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও ২০২২ সালের প্রায় শেষে এসেও তা সমাপ্ত হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মহাজন রুবাইয়াত বিন করিম বলেন, ‘বর্তমানে হাসপাতালটি ৩১ শয্যাবিশিষ্ট, কিন্তু রোগীর যে চাপ, সে ক্ষেত্রে অনেক রোগী সিট না পেয়ে ফ্লোরে শয্যা বিছিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। আমরা সিটের সংকটে রোগীকে সিট দিয়ে চিকিৎসা দিতে পারছি না। এ ছাড়া আউটডোরে প্রতিদিন অনেক রোগী আসে। কক্ষের অভাবে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারছি না। এই হাসপাতালের নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দিলে উপজেলার মানুষ চিকিৎসাসেবা পাবে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে নির্মাণকাজ ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ না থাকায় অনেক সময় বিদ্যুৎ-সংশ্লিষ্ট কাজ করা যায় না। বর্তমান সময়ে ব্যাপক শ্রমিক-সংকট দেখা দিয়েছে। চড়া দামেও শ্রমিক পাওয়া যায় না। তবে দ্রুতগতিতে কাজ শেষ করার প্রক্রিয়া চলছে। অল্প সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ফেনী জেলার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন এস এস আর মাসুদ রানা বলেন, বর্তমানে ভবন সংকটের কারণে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। তবে ভবন নির্মাণকাজ শেষ হলে দুর্ভোগ আর থাকবে না। কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য কর্তৃপক্ষকে বারবার বলা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুত সময়ে কাজ শেষ হবে এবং সমস্যার সমাধান হবে।
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ থেকে ৫০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করার জন্য নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ হয়নি পাঁচ বছরেও। ফুলগাজী উপজেলার ১ লাখ ২০ হাজার মানুষের জন্য রয়েছে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। এখানে নিয়মিত চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে না উপজেলাবাসী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে রূপান্তর করে। এর উদ্বোধনের প্রায় আজ পাঁচ বছর হলেও ভবনের নির্মাণকাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি।
অসংখ্য রোগীকে বাধ্য হয়ে যেতে হচ্ছে ফেনী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিট না পেয়ে অনেকে মাটিতে শয্যা বিছিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। ২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মো. নাসিম ও ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট নির্মাণাধীন ভবনের উদ্বোধন করেন। এরপর দেড় বছরে কাজটি সম্পন্ন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও ২০২২ সালের প্রায় শেষে এসেও তা সমাপ্ত হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মহাজন রুবাইয়াত বিন করিম বলেন, ‘বর্তমানে হাসপাতালটি ৩১ শয্যাবিশিষ্ট, কিন্তু রোগীর যে চাপ, সে ক্ষেত্রে অনেক রোগী সিট না পেয়ে ফ্লোরে শয্যা বিছিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। আমরা সিটের সংকটে রোগীকে সিট দিয়ে চিকিৎসা দিতে পারছি না। এ ছাড়া আউটডোরে প্রতিদিন অনেক রোগী আসে। কক্ষের অভাবে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারছি না। এই হাসপাতালের নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দিলে উপজেলার মানুষ চিকিৎসাসেবা পাবে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে নির্মাণকাজ ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ না থাকায় অনেক সময় বিদ্যুৎ-সংশ্লিষ্ট কাজ করা যায় না। বর্তমান সময়ে ব্যাপক শ্রমিক-সংকট দেখা দিয়েছে। চড়া দামেও শ্রমিক পাওয়া যায় না। তবে দ্রুতগতিতে কাজ শেষ করার প্রক্রিয়া চলছে। অল্প সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ফেনী জেলার ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন এস এস আর মাসুদ রানা বলেন, বর্তমানে ভবন সংকটের কারণে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে। তবে ভবন নির্মাণকাজ শেষ হলে দুর্ভোগ আর থাকবে না। কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য কর্তৃপক্ষকে বারবার বলা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুত সময়ে কাজ শেষ হবে এবং সমস্যার সমাধান হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪