চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
উজান থেকে আসা ঢলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পদ্মা, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীতে পানি বাড়ছে। এর মধ্যে পদ্মা নদীর পানি বাড়ায় নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে। জেলার শিবগঞ্জের দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর থেকে নামোজগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে কৃষিজমি। ফলে পদ্মায় বসতভিটাসহ হাজার হাজার বিঘা জমি বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, দ্রুত এই ভাঙন রোধ করা না গেলে গত বছরের মতো এবারও পদ্মায় বিলীন হবে বসতভিটাসহ ফসলি জমি। তাঁরা ভাঙনরোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মায় দশমিক ৩০ মিলিমিটার, মহানন্দায় দশমিক ২৭ মিলিমিটার আর পুনর্ভবা নদীতে দশমিক ১০ মিলিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সব নদীতে পানি বেড়ে গেলেও পদ্মা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর থেকে নামোজগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে কৃষিজমি।
মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা মুরশালিন বলেন, গত বছর তাঁদের অনেক ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়েছে। ওই সব জমি থেকে সাত-আট মাসের চাল উৎপাদন হতো। তাঁর এক প্রতিবেশীর দুই-তিন বিঘা জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া আরও অনেকেই বাড়ি, ভিটামাটি হারিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, প্রতিবছর পদ্মায় ভাঙন শুরু হলে তাঁদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য জিও ব্যাগ ফেলা হয়। পরে সেটি আর কাজে আসে না। সেগুলো ১৫-২০ দিনের মাথায় ওই জিও ব্যাগগুলো পানিতে তলিয়ে যায়। তাই তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।
পদ্মার পাড়ের বাসিন্দা শিমুল বলেন, ‘মনোহরপুর থেকে জগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীভাঙন শুরু হয়েছে। পাড়গুলো বেলে মাটির হওয়ায় নিমেষেই পদ্মায় ভেঙে যাচ্ছে। অনেকের ভিটেমাটি, ধানি জমি, আমবাগান নদীতে বিলীন হয়েছে। তাই দ্রুত ভাঙন না রুখলে জনবসতিও বিলীন হয়ে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রাম পুলিশের সদস্য শাহিন ইসলাম বলেন, ‘গত বছরের মতো এবারও নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীতে পানি বাড়লে কিংবা কমলে ভাঙন ধরে।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন বলেন, ‘পদ্মায় বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ২২ দশমিক ৫০ মিলিমিটার। বর্তমানে পানি আছে ১৪ দশমিক ৬৮ মিলিমিটার। মহানন্দায় বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ২১ মিলিমিটার, সেখানে ১৫ দশমিক ০১ মিলিমিটার পানি আছে। পুনর্ভবায় ২২ মিলিমিটার বিপৎসীমা ধরা হয়েছে। তবে বর্তমানে ওই নদীতে পানি আছে ১৫ দশমিক ৯৭ মিলিমিটার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘পদ্মাপারে ১০ কিলোমিটার এলাকার কিছু কিছু জায়গায় ভাঙন শুরু হয়েছে। ওই সব এলাকায় কাজ শুরুর অনুমতি পাইনি। অনুমতি পেলে আমরা ভাঙন রোধে কাজ শুরু করব।’
উজান থেকে আসা ঢলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পদ্মা, মহানন্দা ও পুনর্ভবা নদীতে পানি বাড়ছে। এর মধ্যে পদ্মা নদীর পানি বাড়ায় নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে। জেলার শিবগঞ্জের দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর থেকে নামোজগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে কৃষিজমি। ফলে পদ্মায় বসতভিটাসহ হাজার হাজার বিঘা জমি বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, দ্রুত এই ভাঙন রোধ করা না গেলে গত বছরের মতো এবারও পদ্মায় বিলীন হবে বসতভিটাসহ ফসলি জমি। তাঁরা ভাঙনরোধে স্থায়ী সমাধানের জন্য নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার সকাল ৮টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মায় দশমিক ৩০ মিলিমিটার, মহানন্দায় দশমিক ২৭ মিলিমিটার আর পুনর্ভবা নদীতে দশমিক ১০ মিলিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সব নদীতে পানি বেড়ে গেলেও পদ্মা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর থেকে নামোজগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে কৃষিজমি।
মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা মুরশালিন বলেন, গত বছর তাঁদের অনেক ফসলি জমি পদ্মায় বিলীন হয়েছে। ওই সব জমি থেকে সাত-আট মাসের চাল উৎপাদন হতো। তাঁর এক প্রতিবেশীর দুই-তিন বিঘা জমি পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া আরও অনেকেই বাড়ি, ভিটামাটি হারিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, প্রতিবছর পদ্মায় ভাঙন শুরু হলে তাঁদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য জিও ব্যাগ ফেলা হয়। পরে সেটি আর কাজে আসে না। সেগুলো ১৫-২০ দিনের মাথায় ওই জিও ব্যাগগুলো পানিতে তলিয়ে যায়। তাই তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানান।
পদ্মার পাড়ের বাসিন্দা শিমুল বলেন, ‘মনোহরপুর থেকে জগন্নাথপুর পর্যন্ত নদীভাঙন শুরু হয়েছে। পাড়গুলো বেলে মাটির হওয়ায় নিমেষেই পদ্মায় ভেঙে যাচ্ছে। অনেকের ভিটেমাটি, ধানি জমি, আমবাগান নদীতে বিলীন হয়েছে। তাই দ্রুত ভাঙন না রুখলে জনবসতিও বিলীন হয়ে যাবে।’
দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রাম পুলিশের সদস্য শাহিন ইসলাম বলেন, ‘গত বছরের মতো এবারও নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীতে পানি বাড়লে কিংবা কমলে ভাঙন ধরে।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাখা কর্মকর্তা আব্দুল মমিন বলেন, ‘পদ্মায় বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ২২ দশমিক ৫০ মিলিমিটার। বর্তমানে পানি আছে ১৪ দশমিক ৬৮ মিলিমিটার। মহানন্দায় বিপৎসীমা ধরা হয়েছে ২১ মিলিমিটার, সেখানে ১৫ দশমিক ০১ মিলিমিটার পানি আছে। পুনর্ভবায় ২২ মিলিমিটার বিপৎসীমা ধরা হয়েছে। তবে বর্তমানে ওই নদীতে পানি আছে ১৫ দশমিক ৯৭ মিলিমিটার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘পদ্মাপারে ১০ কিলোমিটার এলাকার কিছু কিছু জায়গায় ভাঙন শুরু হয়েছে। ওই সব এলাকায় কাজ শুরুর অনুমতি পাইনি। অনুমতি পেলে আমরা ভাঙন রোধে কাজ শুরু করব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪