নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে জটিল রোগের চিকিৎসার অনুদানের চেক পাওয়ার আগেই আটজন আবেদনকারীর মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার ক্যানসার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, জন্মগত হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে। উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরমে এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। পরবর্তী সময়ে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে আবেদন যাচাই-বাছাই করে জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলায় চলতি ২০২১-২০২২ইং অর্থ বছরে সরকারি অনুদান পেতে ২৯ জন আবেদন করেন। উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয় থেকে আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এতে তাঁরা সরকারি অনুদান পাওয়ার উপযোগী হিসেবে সুপারিশ করা হয়।
গত ৮ মে নীলফামারী সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালকের কার্যালয় থেকে সুপারিশপ্রাপ্তদের নামে ৫০ হাজার টাকা করে ২৯টি চেক ইস্যু করা হয়। কিন্তু ওই চেক পাওয়ার আগেই মারা যান আটজন। এঁদের একজন হচ্ছেন মোছা. আবেজা (৪৯)। তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার পশ্চিম বেলপুকুর মোল্লাপাড়ার প্রয়াত ছকি মামুদের স্ত্রী। তিনি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন।
মারা যাওয়া অন্যরা হলেন আব্দুল রহিম, মরিয়ম খাতুন, শ্রী জানকি রায়, মোছা. আলেফা বেগম, হালিমা খাতুন, মিরিজন বেওয়া ও রশিদুল ইসলাম।
আবেজার জামাতা সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম ব্রহ্মত্তর গ্রামের টগর আলী বলেন, তাঁর শাশুড়ির চিকিৎসায় অনেক টাকাপয়সা ব্যয় হয়েছে। তারপরও তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এমনকি তিনি মারার যাওয়ার পর অর্থের অভাবে দাফন কাজের জন্য মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়াতে হয়। আবেদন করার পর যথাসময়ে সরকারি অনুদানের চেক পাওয়া গেলে হয়তো তাঁর শাশুড়িকে বাঁচানো যেত। তিনি জানান, তাঁর শাশুড়ির চিকিৎসায় অনেক ঋণ হয়েছে। এখন নমিনির নামে নতুন করে চেক ইস্যু করা না গেলে ওই ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে না।
আটজন আবেদনকারী সরকারি অনুদান না পেয়েই মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার নুর মোহাম্মদ। তিনি বলেন, যে সব আবেদনকারী চেক হস্তান্তরের আগেই মারা গেছেন, নতুন করে তাঁদের নমিনির নামে ইস্যুর জন্য এসব চেক জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে জটিল রোগের চিকিৎসার অনুদানের চেক পাওয়ার আগেই আটজন আবেদনকারীর মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকার ক্যানসার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, জন্মগত হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে। উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরমে এই অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। পরবর্তী সময়ে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে আবেদন যাচাই-বাছাই করে জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলায় চলতি ২০২১-২০২২ইং অর্থ বছরে সরকারি অনুদান পেতে ২৯ জন আবেদন করেন। উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয় থেকে আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এতে তাঁরা সরকারি অনুদান পাওয়ার উপযোগী হিসেবে সুপারিশ করা হয়।
গত ৮ মে নীলফামারী সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালকের কার্যালয় থেকে সুপারিশপ্রাপ্তদের নামে ৫০ হাজার টাকা করে ২৯টি চেক ইস্যু করা হয়। কিন্তু ওই চেক পাওয়ার আগেই মারা যান আটজন। এঁদের একজন হচ্ছেন মোছা. আবেজা (৪৯)। তিনি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার পশ্চিম বেলপুকুর মোল্লাপাড়ার প্রয়াত ছকি মামুদের স্ত্রী। তিনি স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন।
মারা যাওয়া অন্যরা হলেন আব্দুল রহিম, মরিয়ম খাতুন, শ্রী জানকি রায়, মোছা. আলেফা বেগম, হালিমা খাতুন, মিরিজন বেওয়া ও রশিদুল ইসলাম।
আবেজার জামাতা সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম ব্রহ্মত্তর গ্রামের টগর আলী বলেন, তাঁর শাশুড়ির চিকিৎসায় অনেক টাকাপয়সা ব্যয় হয়েছে। তারপরও তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। এমনকি তিনি মারার যাওয়ার পর অর্থের অভাবে দাফন কাজের জন্য মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়াতে হয়। আবেদন করার পর যথাসময়ে সরকারি অনুদানের চেক পাওয়া গেলে হয়তো তাঁর শাশুড়িকে বাঁচানো যেত। তিনি জানান, তাঁর শাশুড়ির চিকিৎসায় অনেক ঋণ হয়েছে। এখন নমিনির নামে নতুন করে চেক ইস্যু করা না গেলে ওই ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে না।
আটজন আবেদনকারী সরকারি অনুদান না পেয়েই মারা গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার নুর মোহাম্মদ। তিনি বলেন, যে সব আবেদনকারী চেক হস্তান্তরের আগেই মারা গেছেন, নতুন করে তাঁদের নমিনির নামে ইস্যুর জন্য এসব চেক জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হবে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪