আশাশুনি (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নে হচ্ছে না সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মহোৎসব দুর্গাপূজা। সারা দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যেখানে দুর্গাপূজার আনন্দঘন মুহূর্ত পার করছেন সেখানে প্রতাপনগরে দুর্গোৎসবের আমেজ নেই বললেই চলে। বন্যা আর নদীভাঙনের দুশ্চিন্তা ও হতাশা ইউনিয়নের পূজার আনন্দকে ম্লান করে দিয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইউনিয়নের প্রধান সর্বজনীন পূজা মন্দিরে দুর্গাপূজা পালনের কোনো আয়োজন করা হয়নি। এ কারণে পুরো ইউনিয়নের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মাঝে নেই কোনো আনন্দ, নেই কোনো উৎসব।
২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তাণ্ডবে পুরো এলাকা লবণ পানিতে বন্দী ছিল। পাশাপাশি করোনার কারণে প্রতাপনগরের ওই মন্দিরে পূজার আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। এবার মোটামুটি আকারে হলেও দুর্গোৎসব পালনের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। কারিগর এনে প্রতিমা তৈরিসহ মন্দিরের শোভা বর্ধনে বিভিন্ন কাজ হাতে নিয়েছিল পূজা আয়োজক কমিটি।
কিন্তু সম্প্রতি মন্দিরের দক্ষিণে প্রতাপনগরের পশ্চিম অংশে হাওলাদার বাড়ির কাছে রিং বাঁধ ভেঙে যায়। এতে আবারও এলাকায় লবণ পানি প্রবেশ করে। মন্দিরসহ গোটা এলাকা কোমর পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে নির্মাণাধীন প্রতিমাসহ প্রায় ৫৫ হাজার টাকার কাজ ভেস্তে যায়। থেমে যায় সব আয়োজন। এমন অবস্থায় এ বছর আর পূজা আয়োজন সম্ভব নয় বলে জানান মন্দির সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয় অমিও সোম বলেন, ‘পানি আটকানোর মতো একটা বাঁধের অভাবে জীবন-জীবিকার পাশাপাশি এখন ধর্মকর্মও ছাড়তে হচ্ছে প্রতাপনগরবাসীকে। গত বছরও আমরা দুর্গাপূজা উদ্যাপন করতে পারিনি। এবারও পারলাম না।’
আরেক স্থানীয় চিত্তরঞ্জন সোম বলেন, ‘প্লাবনের কারণে শুধু যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা পূজা উদ্যাপন করতে পারছেন না তা নয়। মন্দির থেকে প্রায় ৪৫০ মিটার দক্ষিণে একটি মসজিদও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর ফলে এখানকার মুসলিমরাও সঠিকভাবে ধর্ম পালন করতে পারছেন না।
কর্মকার বাড়ি পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও পুরোহিত অমিত সোম জানান, পূজার সব ধরনের প্রস্তুতি ছিল শেষের দিকে। ইতিমধ্যে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ হাজার টাকার কাজও করানো হয়েছিল। প্রতিমা নির্মাণের কাজ ছিল শেষের দিকে। শুধু রঙের কাজ বাকি ছিল। এর মাঝে গত পূর্ণিমার জোয়ারে বাঁধ ভেঙে মন্দিরের ভেতরে পানি প্রবেশ করে। এমন পরিস্থিতিতে পূজার আয়োজন সম্ভব না বলে প্রতিমা কারিগর ও ব্রাহ্মণকে না করে দেওয়া হয়েছে।
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নে হচ্ছে না সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মহোৎসব দুর্গাপূজা। সারা দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা যেখানে দুর্গাপূজার আনন্দঘন মুহূর্ত পার করছেন সেখানে প্রতাপনগরে দুর্গোৎসবের আমেজ নেই বললেই চলে। বন্যা আর নদীভাঙনের দুশ্চিন্তা ও হতাশা ইউনিয়নের পূজার আনন্দকে ম্লান করে দিয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ইউনিয়নের প্রধান সর্বজনীন পূজা মন্দিরে দুর্গাপূজা পালনের কোনো আয়োজন করা হয়নি। এ কারণে পুরো ইউনিয়নের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মাঝে নেই কোনো আনন্দ, নেই কোনো উৎসব।
২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তাণ্ডবে পুরো এলাকা লবণ পানিতে বন্দী ছিল। পাশাপাশি করোনার কারণে প্রতাপনগরের ওই মন্দিরে পূজার আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। এবার মোটামুটি আকারে হলেও দুর্গোৎসব পালনের লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। কারিগর এনে প্রতিমা তৈরিসহ মন্দিরের শোভা বর্ধনে বিভিন্ন কাজ হাতে নিয়েছিল পূজা আয়োজক কমিটি।
কিন্তু সম্প্রতি মন্দিরের দক্ষিণে প্রতাপনগরের পশ্চিম অংশে হাওলাদার বাড়ির কাছে রিং বাঁধ ভেঙে যায়। এতে আবারও এলাকায় লবণ পানি প্রবেশ করে। মন্দিরসহ গোটা এলাকা কোমর পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে নির্মাণাধীন প্রতিমাসহ প্রায় ৫৫ হাজার টাকার কাজ ভেস্তে যায়। থেমে যায় সব আয়োজন। এমন অবস্থায় এ বছর আর পূজা আয়োজন সম্ভব নয় বলে জানান মন্দির সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয় অমিও সোম বলেন, ‘পানি আটকানোর মতো একটা বাঁধের অভাবে জীবন-জীবিকার পাশাপাশি এখন ধর্মকর্মও ছাড়তে হচ্ছে প্রতাপনগরবাসীকে। গত বছরও আমরা দুর্গাপূজা উদ্যাপন করতে পারিনি। এবারও পারলাম না।’
আরেক স্থানীয় চিত্তরঞ্জন সোম বলেন, ‘প্লাবনের কারণে শুধু যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা পূজা উদ্যাপন করতে পারছেন না তা নয়। মন্দির থেকে প্রায় ৪৫০ মিটার দক্ষিণে একটি মসজিদও নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর ফলে এখানকার মুসলিমরাও সঠিকভাবে ধর্ম পালন করতে পারছেন না।
কর্মকার বাড়ি পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও পুরোহিত অমিত সোম জানান, পূজার সব ধরনের প্রস্তুতি ছিল শেষের দিকে। ইতিমধ্যে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ হাজার টাকার কাজও করানো হয়েছিল। প্রতিমা নির্মাণের কাজ ছিল শেষের দিকে। শুধু রঙের কাজ বাকি ছিল। এর মাঝে গত পূর্ণিমার জোয়ারে বাঁধ ভেঙে মন্দিরের ভেতরে পানি প্রবেশ করে। এমন পরিস্থিতিতে পূজার আয়োজন সম্ভব না বলে প্রতিমা কারিগর ও ব্রাহ্মণকে না করে দেওয়া হয়েছে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫