রাজশাহী প্রতিনিধি
শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি এবং পঠনপাঠনে সামঞ্জস্য আনতে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আসন কমানোর চিন্তাভাবনা করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি)। আসন কমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন নীতিনির্ধারকেরা। সেই লক্ষ্যে এ বছরও ভর্তি পরীক্ষায় কমানো হয়েছে কিছু আসন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শ্রেণিকক্ষে পঠনপাঠনের গুণগত মান বৃদ্ধির পাশাপাশি গবেষণা ক্ষেত্রে অধিক সুযোগ সৃষ্টির কথা চিন্তা করে বিভাগগুলোতে আসনসংখ্যা কমানোর চিন্তা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ মনে করছে, অধিক শিক্ষার্থীর ফলে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে যেমন সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে, তেমনি শিক্ষার্থীর তুলনায় গবেষণাগার সংকুলান না হওয়ায় দক্ষ গবেষক ও গবেষণাকার্য সম্পাদনে ব্যাঘাত ঘটছে। এমনকি চাহিদা অনুসারে বাজেট প্রণয়নও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে দিনের পর দিন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন ব্যাহত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের।
আসনসংক্রান্ত বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গবেষণার জায়গা। আমরা চাই, এখানে সর্বদা গুণগত শিক্ষা-গবেষণা চালু থাকুক। দেশ-জাতির নতুন কিছু অর্জন হোক। সেই লক্ষ্যে কাজ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে এ বছর কিছু আসন কমানো হয়েছে। পরে আরও কিছু আসন কমানোর চিন্তা করা হয়েছে, যাতে সব বিভাগের শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠুভাবে ফিল্ড ওয়ার্ক সম্পন্ন করতে পারেন এবং ল্যাব ও ক্লাসে তাঁদের যথাযথভাবে পাঠদান ও গবেষণাকার্য সম্পাদন সম্ভব হয়। অধিক শিক্ষার্থীর ফলে এসব ব্যাহত হচ্ছে।’
বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২টি অনুষদের অধীনে ৫৯টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। ২০২১-২২ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার ৩ ইউনিটে আসনসংখ্যা কমেছে ১৬৮টি। এর মধ্যে কলা অনুষদভুক্ত ইতিহাস বিভাগে কমেছে ১০টি, বাংলা বিভাগে ২০টি ও নাট্যকলা বিভাগে ৫টি আসন কমেছে। তা ছাড়া সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত অর্থনীতি বিভাগে আসন কমেছে ১০টি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের কমেছে ১০টি, সমাজকর্ম বিভাগে ২০টি, সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ২০টি, লোকপ্রশাসনে ১০টি, নৃবিজ্ঞানে ৬টি ও ফোকলোর বিভাগে কমেছে ৬টি আসন।
এ ছাড়া জীববিজ্ঞান অনুষদভুক্ত মনোবিজ্ঞান বিভাগে কমেছে ৫টি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগে কমেছে ১৫টি আসন। প্রকৌশল অনুষদভুক্ত কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ১০টি এবং ভূ-বিদ্যা অনুষদভুক্ত ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগে কমেছে ৬টি আসন। চারুকলা অনুষদের চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগে কমেছে ১৫টি আসন। ফলে বিশেষ কোটা বাদে আসনসংখ্যা হয়েছে ৪ হাজার ৫টি। তবে গত ২ বছরে ৩ ইউনিটে বিশেষ কোটা বাদে ছিল ৪ হাজার ১৭৩টি আসন।
আসন কমানোর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, রাজশাহী বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠছে। তাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও কিছু আসন কমানোর চিন্তা চলছে, যাতে সার্বিক বিষয়ে সামঞ্জস্য রেখে গুণগত মানের শিক্ষা ও উন্নত গবেষণার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন ত্বরান্বিত করা সহজ হয়।
শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি এবং পঠনপাঠনে সামঞ্জস্য আনতে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় আসন কমানোর চিন্তাভাবনা করছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি)। আসন কমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন নীতিনির্ধারকেরা। সেই লক্ষ্যে এ বছরও ভর্তি পরীক্ষায় কমানো হয়েছে কিছু আসন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শ্রেণিকক্ষে পঠনপাঠনের গুণগত মান বৃদ্ধির পাশাপাশি গবেষণা ক্ষেত্রে অধিক সুযোগ সৃষ্টির কথা চিন্তা করে বিভাগগুলোতে আসনসংখ্যা কমানোর চিন্তা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ মনে করছে, অধিক শিক্ষার্থীর ফলে শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে যেমন সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে, তেমনি শিক্ষার্থীর তুলনায় গবেষণাগার সংকুলান না হওয়ায় দক্ষ গবেষক ও গবেষণাকার্য সম্পাদনে ব্যাঘাত ঘটছে। এমনকি চাহিদা অনুসারে বাজেট প্রণয়নও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে দিনের পর দিন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন ব্যাহত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের।
আসনসংক্রান্ত বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গবেষণার জায়গা। আমরা চাই, এখানে সর্বদা গুণগত শিক্ষা-গবেষণা চালু থাকুক। দেশ-জাতির নতুন কিছু অর্জন হোক। সেই লক্ষ্যে কাজ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে এ বছর কিছু আসন কমানো হয়েছে। পরে আরও কিছু আসন কমানোর চিন্তা করা হয়েছে, যাতে সব বিভাগের শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠুভাবে ফিল্ড ওয়ার্ক সম্পন্ন করতে পারেন এবং ল্যাব ও ক্লাসে তাঁদের যথাযথভাবে পাঠদান ও গবেষণাকার্য সম্পাদন সম্ভব হয়। অধিক শিক্ষার্থীর ফলে এসব ব্যাহত হচ্ছে।’
বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২টি অনুষদের অধীনে ৫৯টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। ২০২১-২২ সেশনের ভর্তি পরীক্ষার ৩ ইউনিটে আসনসংখ্যা কমেছে ১৬৮টি। এর মধ্যে কলা অনুষদভুক্ত ইতিহাস বিভাগে কমেছে ১০টি, বাংলা বিভাগে ২০টি ও নাট্যকলা বিভাগে ৫টি আসন কমেছে। তা ছাড়া সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত অর্থনীতি বিভাগে আসন কমেছে ১০টি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের কমেছে ১০টি, সমাজকর্ম বিভাগে ২০টি, সমাজবিজ্ঞান বিভাগে ২০টি, লোকপ্রশাসনে ১০টি, নৃবিজ্ঞানে ৬টি ও ফোকলোর বিভাগে কমেছে ৬টি আসন।
এ ছাড়া জীববিজ্ঞান অনুষদভুক্ত মনোবিজ্ঞান বিভাগে কমেছে ৫টি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগে কমেছে ১৫টি আসন। প্রকৌশল অনুষদভুক্ত কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ১০টি এবং ভূ-বিদ্যা অনুষদভুক্ত ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগে কমেছে ৬টি আসন। চারুকলা অনুষদের চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগে কমেছে ১৫টি আসন। ফলে বিশেষ কোটা বাদে আসনসংখ্যা হয়েছে ৪ হাজার ৫টি। তবে গত ২ বছরে ৩ ইউনিটে বিশেষ কোটা বাদে ছিল ৪ হাজার ১৭৩টি আসন।
আসন কমানোর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, রাজশাহী বিভাগসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠছে। তাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও কিছু আসন কমানোর চিন্তা চলছে, যাতে সার্বিক বিষয়ে সামঞ্জস্য রেখে গুণগত মানের শিক্ষা ও উন্নত গবেষণার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন ত্বরান্বিত করা সহজ হয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪