আব্বাছ হোসেন, লক্ষ্মীপুর ও ফারুক হোসেন, রামগঞ্জ
সফলতার গল্পের শুরুটা ১৯৯১ সালে। পরপর চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির জয়জয়কার; কিন্তু ২০১৪ সালে এসেই মুখ থুবড়ে পড়ে ‘রামগঞ্জের দুর্গ’। পরপর দুবার লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন হারায় দলটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কি বিএনপি সেই দুর্গ ফিরে পাবে? ভোটের মাঠে এখনো সরব উপস্থিতি না থাকলেও নেতা-কর্মীদের মুখে এই সংগ্রামী সংলাপ। আসন পুনরুদ্ধারে লড়তে মরিয়া একাধিক নেতা। আওয়ামী লীগ কি আর বসে থাকে! এক বছর বাকি থাকতেই মাঠে সরব দলটির ডজনখানেক নেতা।
১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত লক্ষ্মীপুর-১। বিএনপি নেতা জিয়াউল হক জিয়া তিনবার ও মো. নাজিম উদ্দিন একবার এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হন। জিয়াউল হক জিয়া এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বেও ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বেশি দিন বাকি নেই। নির্বাচন উপলক্ষে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো এরই মধ্যে এ আসনের নির্বাচনী রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের দাবি, বিজয়ের ধারাবাহিকতা রক্ষা, ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ হওয়ায় আসনটি ধরে রাখতে পারবে আওয়ামী লীগ। সাংগঠনিকভাবে দল শক্ত অবস্থানে রয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার সব ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। স্থানীয় পর্যায়ের সব জনপ্রতিনিধিই ক্ষমতাসীন দলের। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে যাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তিনিই বিজয়ী হবেন।
হারানো আসনটি পুনরুদ্ধারে মরিয়া বিএনপি। দলটির নেতা-কর্মীদের দাবি, এখন নির্বাচন নিয়ে তাঁদের তেমন মাথাব্যথা নেই। আন্দোলন নিয়ে মাঠে রয়েছেন। এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। অতীতের ইতিহাস টেনে তাঁরা আরও দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে এ আসনে বিএনপির বিজয় ঠেকানো কঠিন হবে। ২০১৪ সালে ভোট বর্জন করায় এবং ২০১৮ সালে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন না হওয়ায়’ আসনটি হারাতে হয়েছে। তবে আগামী নির্বাচনে দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। সে জন্য আন্দোলনের মাঠে রয়েছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য তৎপর বর্তমান সংসদ সদস্য ও ঢাকার আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন খান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি শিল্পপতি সফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিক মাহমুদ পিন্টু, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মমিন উল্যাহ পাটওয়ারীসহ অনেকেই। এ ছাড়া ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল তরীকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়ালও রয়েছেন।
বিএনপি থেকে মনোনয়নের প্রত্যাশায় আছেন সাবেক এমপি নাজিম উদ্দিন আহমেদ। এ ছাড়া আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক
সভাপতি ড. মামুন আহমেদ, কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা ও সিটি করপোরেশনের সাবেক কমিশনার হারুনুর রশিদ, বিএনপি নেতা ইমাম হোসেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ইয়াছিন আলীসহ ডজনখানেক নেতা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে মাঠে ছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির শাহাদাত হোসেন সেলিম। তিনিও আছেন আলোচনায়।
রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে ড. আনোয়ার হোসেন খান ছাড়া বিকল্প কাউকে দেখছি না।’ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সফিক মাহমুদ পিন্টু বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একজন মাঠকর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। নেত্রী যদি মনে করেন আমাকে মনোনয়ন দেবেন, তাহলে ইনশা আল্লাহ আসনটি আমি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারব।’
মোহাম্মাদ শাহজাহান বলেন, ‘রামগঞ্জ আওয়ামী লীগকে আমি সুসংগঠিত করেছি। দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। এর আগেও আমি আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। পরে দলের সভানেত্রীর অনুরোধে প্রত্যাহার করেছি। আশা করি নেত্রী এবার আমাকে মূল্যায়ন করে দলের মনোনয়ন দেবেন।’
সাবেক এমপি ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দলের দুর্দিনে কাজ করে দলের এমপি হয়েছি। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মামলা ও হামলা মোকাবিলা করেছি। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে বিএনপি চিন্তা করছে না।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলেন, লক্ষ্মীপুরের ৪টি পৌরসভা, ৫৮টি ইউনিয়ন, ৩টি সংসদীয় আসন এখন আওয়ামী লীগের দখলে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর-৪ আসন ছেড়ে দেওয়ায় আসনটি বিকল্পধারার দখলে রয়েছে। তবে বর্তমানে চারটি আসনে আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে বহু গুণ। তাই আগামী নির্বাচনেও চারটি আসন আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে বলে শতভাগ বিশ্বাস করেন তিনি। জেলা, উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলো অনেক শক্তিশালী।
সফলতার গল্পের শুরুটা ১৯৯১ সালে। পরপর চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির জয়জয়কার; কিন্তু ২০১৪ সালে এসেই মুখ থুবড়ে পড়ে ‘রামগঞ্জের দুর্গ’। পরপর দুবার লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসন হারায় দলটি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কি বিএনপি সেই দুর্গ ফিরে পাবে? ভোটের মাঠে এখনো সরব উপস্থিতি না থাকলেও নেতা-কর্মীদের মুখে এই সংগ্রামী সংলাপ। আসন পুনরুদ্ধারে লড়তে মরিয়া একাধিক নেতা। আওয়ামী লীগ কি আর বসে থাকে! এক বছর বাকি থাকতেই মাঠে সরব দলটির ডজনখানেক নেতা।
১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত লক্ষ্মীপুর-১। বিএনপি নেতা জিয়াউল হক জিয়া তিনবার ও মো. নাজিম উদ্দিন একবার এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হন। জিয়াউল হক জিয়া এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বেও ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বেশি দিন বাকি নেই। নির্বাচন উপলক্ষে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো এরই মধ্যে এ আসনের নির্বাচনী রাজনীতি সরগরম হয়ে উঠেছে। স্থানীয় নেতা-কর্মীদের দাবি, বিজয়ের ধারাবাহিকতা রক্ষা, ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ হওয়ায় আসনটি ধরে রাখতে পারবে আওয়ামী লীগ। সাংগঠনিকভাবে দল শক্ত অবস্থানে রয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার সব ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। স্থানীয় পর্যায়ের সব জনপ্রতিনিধিই ক্ষমতাসীন দলের। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে যাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তিনিই বিজয়ী হবেন।
হারানো আসনটি পুনরুদ্ধারে মরিয়া বিএনপি। দলটির নেতা-কর্মীদের দাবি, এখন নির্বাচন নিয়ে তাঁদের তেমন মাথাব্যথা নেই। আন্দোলন নিয়ে মাঠে রয়েছেন। এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না বিএনপি। অতীতের ইতিহাস টেনে তাঁরা আরও দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে এ আসনে বিএনপির বিজয় ঠেকানো কঠিন হবে। ২০১৪ সালে ভোট বর্জন করায় এবং ২০১৮ সালে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন না হওয়ায়’ আসনটি হারাতে হয়েছে। তবে আগামী নির্বাচনে দৃশ্যপট পাল্টে যাবে। সে জন্য আন্দোলনের মাঠে রয়েছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য তৎপর বর্তমান সংসদ সদস্য ও ঢাকার আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান এবং রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন খান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি শিল্পপতি সফিকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সফিক মাহমুদ পিন্টু, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মমিন উল্যাহ পাটওয়ারীসহ অনেকেই। এ ছাড়া ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল তরীকত ফেডারেশনের সাবেক মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়ালও রয়েছেন।
বিএনপি থেকে মনোনয়নের প্রত্যাশায় আছেন সাবেক এমপি নাজিম উদ্দিন আহমেদ। এ ছাড়া আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক
সভাপতি ড. মামুন আহমেদ, কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা ও সিটি করপোরেশনের সাবেক কমিশনার হারুনুর রশিদ, বিএনপি নেতা ইমাম হোসেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ইয়াছিন আলীসহ ডজনখানেক নেতা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে মাঠে ছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির শাহাদাত হোসেন সেলিম। তিনিও আছেন আলোচনায়।
রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে ড. আনোয়ার হোসেন খান ছাড়া বিকল্প কাউকে দেখছি না।’ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সফিক মাহমুদ পিন্টু বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একজন মাঠকর্মী হিসেবে দীর্ঘদিন দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। নেত্রী যদি মনে করেন আমাকে মনোনয়ন দেবেন, তাহলে ইনশা আল্লাহ আসনটি আমি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারব।’
মোহাম্মাদ শাহজাহান বলেন, ‘রামগঞ্জ আওয়ামী লীগকে আমি সুসংগঠিত করেছি। দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। এর আগেও আমি আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। পরে দলের সভানেত্রীর অনুরোধে প্রত্যাহার করেছি। আশা করি নেত্রী এবার আমাকে মূল্যায়ন করে দলের মনোনয়ন দেবেন।’
সাবেক এমপি ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নাজিম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘দলের দুর্দিনে কাজ করে দলের এমপি হয়েছি। নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মামলা ও হামলা মোকাবিলা করেছি। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে বিএনপি চিন্তা করছে না।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন বলেন, লক্ষ্মীপুরের ৪টি পৌরসভা, ৫৮টি ইউনিয়ন, ৩টি সংসদীয় আসন এখন আওয়ামী লীগের দখলে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর-৪ আসন ছেড়ে দেওয়ায় আসনটি বিকল্পধারার দখলে রয়েছে। তবে বর্তমানে চারটি আসনে আওয়ামী লীগের ভোট বেড়েছে বহু গুণ। তাই আগামী নির্বাচনেও চারটি আসন আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে বলে শতভাগ বিশ্বাস করেন তিনি। জেলা, উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনগুলো অনেক শক্তিশালী।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪