খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
অগ্রহায়ণের শুরুতেই কুষ্টিয়ার খোকসায় কৃষকেরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সোনালি আমন ধান ঘরে তুলতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর নির্বিঘ্নে ধান কাটা মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন তাঁরা। বাজারে ধানের ভালো দামও পাচ্ছেন বলে খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ৬,৭২৫ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আবাদ হয়েছে ৬,৭৯০ হেক্টর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মালিগ্রাম, এক্তারপুর, মানিকাট, বিলজানি, বশোয়া, শ্যামপুর, গোপগ্রাম, কোমরভোগ, নারায়ণপুর, ইচলাট, দশকাহনীয়া এলাকায় মাঠে মাঠে আগাম জাতের রোপা আমন ধান পাকতে শুরু করেছে। পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, এ বছর প্রতি বিঘায় আগাম জাতের রোপা আমন ধানের উৎপাদন হয়েছে ১৭-১৮ মণ। বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ৪-৬ হাজার টাকা। প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ৮৩০-৯৫০ টাকায়। সে হিসেবে উৎপাদিত ধান বিক্রি করা হচ্ছে ১৩ হাজার টাকার মতো। ফলে সব খরচ বাদ দিয়েও লাভ থাকছে।
উপজেলার মালিগ্রাম এলাকার কৃষক দিয়ানত আলী বলেন, ‘জমিতে রোপণকৃত আগাম জাতের ধানি গোল্ড ধান অনেকটাই কাটা শেষ। এই ধান বিঘাপ্রতি ১৭-১৮ মণ পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমান বাজারে এই ধান বিক্রি হচ্ছে ৮২০-৮৩০ টাকা মণ দরে।’ এ বছর সাড়ে চার বিঘার মধ্যে সাড়ে ৩ বিঘা জমিতে আগাম জাতের বিনা ধান-১৭ চাষ করেছেন তিনি।
গোপগ্রাম এলাকার কৃষক টুটুল হোসেন বলেন, ‘এবার ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। বৃষ্টি ঠিকমতো হওয়ায় কয়েকটি সেচ কম লেগেছে। তার সঙ্গে পোকার উপদ্রবও তেমন নেই। চার বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করেছি। প্রতি বিঘায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এক থেকে দেড় মণ ধান বেশি হবে বলে তিনি আশাবাদী।’
খোকসা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সবুজ কুমার সাহা বলেন, ‘এবার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৬,৭৯০ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো দুর্যোগের সম্মুখীনও চাষিদের হতে হয়নি। সব মিলিয়ে প্রত্যাশার চেয়ে আমনের আবাদ ভালো।’
অগ্রহায়ণের শুরুতেই কুষ্টিয়ার খোকসায় কৃষকেরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সোনালি আমন ধান ঘরে তুলতে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর নির্বিঘ্নে ধান কাটা মাড়াই ও শুকানোর কাজ করতে পারছেন তাঁরা। বাজারে ধানের ভালো দামও পাচ্ছেন বলে খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় রোপা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ৬,৭২৫ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আবাদ হয়েছে ৬,৭৯০ হেক্টর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার মালিগ্রাম, এক্তারপুর, মানিকাট, বিলজানি, বশোয়া, শ্যামপুর, গোপগ্রাম, কোমরভোগ, নারায়ণপুর, ইচলাট, দশকাহনীয়া এলাকায় মাঠে মাঠে আগাম জাতের রোপা আমন ধান পাকতে শুরু করেছে। পাকা ধান কাটতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা জানান, এ বছর প্রতি বিঘায় আগাম জাতের রোপা আমন ধানের উৎপাদন হয়েছে ১৭-১৮ মণ। বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ৪-৬ হাজার টাকা। প্রতি মণ ধান বিক্রি হচ্ছে ৮৩০-৯৫০ টাকায়। সে হিসেবে উৎপাদিত ধান বিক্রি করা হচ্ছে ১৩ হাজার টাকার মতো। ফলে সব খরচ বাদ দিয়েও লাভ থাকছে।
উপজেলার মালিগ্রাম এলাকার কৃষক দিয়ানত আলী বলেন, ‘জমিতে রোপণকৃত আগাম জাতের ধানি গোল্ড ধান অনেকটাই কাটা শেষ। এই ধান বিঘাপ্রতি ১৭-১৮ মণ পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমান বাজারে এই ধান বিক্রি হচ্ছে ৮২০-৮৩০ টাকা মণ দরে।’ এ বছর সাড়ে চার বিঘার মধ্যে সাড়ে ৩ বিঘা জমিতে আগাম জাতের বিনা ধান-১৭ চাষ করেছেন তিনি।
গোপগ্রাম এলাকার কৃষক টুটুল হোসেন বলেন, ‘এবার ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। বৃষ্টি ঠিকমতো হওয়ায় কয়েকটি সেচ কম লেগেছে। তার সঙ্গে পোকার উপদ্রবও তেমন নেই। চার বিঘা জমিতে আমনের আবাদ করেছি। প্রতি বিঘায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এক থেকে দেড় মণ ধান বেশি হবে বলে তিনি আশাবাদী।’
খোকসা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সবুজ কুমার সাহা বলেন, ‘এবার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৬,৭৯০ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো দুর্যোগের সম্মুখীনও চাষিদের হতে হয়নি। সব মিলিয়ে প্রত্যাশার চেয়ে আমনের আবাদ ভালো।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪