নেত্রকোনা প্রতিনিধি
পৌরবাসীকে পরিচ্ছন্ন নগরী উপহার দিতে গত ১০ অক্টোবর ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন স্থাপনের উদ্যোগ নেয় নেত্রকোনা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। এরপর যথাক্রমে শহরের নাগড়া, তৈরি বাজার, বড়বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রাথমিকভাবে ৫০টি ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়। তবে ডাস্টবিন স্থাপন করলেও পৌরবাসী ময়লা-আবর্জনা ডাস্টবিনে না ফেলে পাশেই স্তূপ করে রাখে। তাদের ডাস্টবিন ব্যবহারে যেন অনীহা।
অনেকে ডাস্টবিন ব্যবহার না করে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখে। এ ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে প্রচারণা চালালেও কোনো কাজ হয়নি। তবে পৌরবাসী বলছে, যদি ডাস্টবিনগুলোতে পায়ে চিপ করে ময়লা ফেলা যেত তাহলে সুবিধা হত। অনেকেই ঘেন্না করে ডাস্টবিনের ঢাকনা খোলেন না। তাই ডাস্টবিনের পাশে ময়লা ফেলে চলে যান।
শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শহরের তৈরি বাজার, বড় বাজার, নাগড়া এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ৫০টি ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানো হলেও অনেকেই ডাস্টবিন ব্যবহার করছেন না। মগড়া নদীবেষ্টিত শহরের লোকজন নদীতেই ময়লা ফেলে দিচ্ছেন। অনেকে ডাস্টবিনের পাশে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখছেন। এতে করে পৌরসভার এই সৎ উদ্দেশ্যটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
শহরের নাগড়া এলাকার জেলা জজ ও সিভিল সার্জনের বাসভবনের সামনে দুটি ডাস্টবিন বসানো হয়েছে। সেখানে গিয়ে দেখা গেছে একজন ডাস্টবিনের পাশে ময়লা স্তূপ করে রাখছেন। তবু ডাস্টবিনটি ব্যবহার করছেন না। জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম নামে এই ব্যক্তি বলেন, ঘেন্নায় ডাস্টবিনটি ধরি না। পাশেই রেখে দিচ্ছি। পৌরসভার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ময়লাগুলো নিয়ে যাবে।
ডাস্টবিন বসানোর পরও মগড়া নদীতে হোটেল রেস্টুরেন্টের ময়লা আবর্জনা ফেলতে দেখা গেছে।
ডাস্টবিন রেখে কেন নদীতে ময়লা-আবর্জনা ফেলছেন জানতে চাইলে দ্রুত সটকে পড়েন হোটেলের ওই কর্মচারী। এ ব্যাপারে খোকন মিয়া নামের এক পথচারী বলেন, পৌরসভা কর্তৃপক্ষ শহরে ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসিয়ে ভালো উদ্যোগ নিয়েছে। তবে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। প্রয়োজনে লিফলেট করতে পারে। আর জনগণকেও অলস না হয়ে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা না ফেলে সঠিক ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিনগুলো ব্যবহার করতে হবে। তবে ডাস্টবিনের ঢাকনাগুলো পা দিয়ে খোলার ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো।
আখড়ার মোড় এলাকার মনোহারী ব্যবসায়ী রণি সাহা বলেন, ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানোতে খুবই ভালো হয়েছে। তবে ডাস্টবিনটি দোকানগুলোর সামান্য পেছনে বসানো হয়েছে। এটি আরও সামনে বসালে ভালো হতো। লোকজনের চোখে পড়ত। ডাস্টবিনটি অনেকের চোখে না পড়ার কারণে অনেকেই এখনো ময়লা আবর্জনা বাইরে ফেলে দেয়।
শহরের বড় বাজার এলাকার পান বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানোর কারণে খুবই ভালো হয়েছে। আমাদের আর যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলতে হচ্ছে না। অন্যদেরও আমি ডাস্টবিনে ময়লা ফেলার জন্য উজ্জীবিত করছি।
পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি অসুস্থ। ঢাকায় হাসপাতালে আছি।
পৌরবাসীকে পরিচ্ছন্ন নগরী উপহার দিতে গত ১০ অক্টোবর ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন স্থাপনের উদ্যোগ নেয় নেত্রকোনা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। এরপর যথাক্রমে শহরের নাগড়া, তৈরি বাজার, বড়বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রাথমিকভাবে ৫০টি ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়। তবে ডাস্টবিন স্থাপন করলেও পৌরবাসী ময়লা-আবর্জনা ডাস্টবিনে না ফেলে পাশেই স্তূপ করে রাখে। তাদের ডাস্টবিন ব্যবহারে যেন অনীহা।
অনেকে ডাস্টবিন ব্যবহার না করে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখে। এ ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে প্রচারণা চালালেও কোনো কাজ হয়নি। তবে পৌরবাসী বলছে, যদি ডাস্টবিনগুলোতে পায়ে চিপ করে ময়লা ফেলা যেত তাহলে সুবিধা হত। অনেকেই ঘেন্না করে ডাস্টবিনের ঢাকনা খোলেন না। তাই ডাস্টবিনের পাশে ময়লা ফেলে চলে যান।
শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, শহরের তৈরি বাজার, বড় বাজার, নাগড়া এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ৫০টি ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানো হলেও অনেকেই ডাস্টবিন ব্যবহার করছেন না। মগড়া নদীবেষ্টিত শহরের লোকজন নদীতেই ময়লা ফেলে দিচ্ছেন। অনেকে ডাস্টবিনের পাশে ময়লা-আবর্জনা স্তূপ করে রাখছেন। এতে করে পৌরসভার এই সৎ উদ্দেশ্যটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
শহরের নাগড়া এলাকার জেলা জজ ও সিভিল সার্জনের বাসভবনের সামনে দুটি ডাস্টবিন বসানো হয়েছে। সেখানে গিয়ে দেখা গেছে একজন ডাস্টবিনের পাশে ময়লা স্তূপ করে রাখছেন। তবু ডাস্টবিনটি ব্যবহার করছেন না। জানতে চাইলে রফিকুল ইসলাম নামে এই ব্যক্তি বলেন, ঘেন্নায় ডাস্টবিনটি ধরি না। পাশেই রেখে দিচ্ছি। পৌরসভার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ময়লাগুলো নিয়ে যাবে।
ডাস্টবিন বসানোর পরও মগড়া নদীতে হোটেল রেস্টুরেন্টের ময়লা আবর্জনা ফেলতে দেখা গেছে।
ডাস্টবিন রেখে কেন নদীতে ময়লা-আবর্জনা ফেলছেন জানতে চাইলে দ্রুত সটকে পড়েন হোটেলের ওই কর্মচারী। এ ব্যাপারে খোকন মিয়া নামের এক পথচারী বলেন, পৌরসভা কর্তৃপক্ষ শহরে ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসিয়ে ভালো উদ্যোগ নিয়েছে। তবে জনগণকে সচেতন করে তুলতে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালাতে হবে। প্রয়োজনে লিফলেট করতে পারে। আর জনগণকেও অলস না হয়ে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা না ফেলে সঠিক ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিনগুলো ব্যবহার করতে হবে। তবে ডাস্টবিনের ঢাকনাগুলো পা দিয়ে খোলার ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো।
আখড়ার মোড় এলাকার মনোহারী ব্যবসায়ী রণি সাহা বলেন, ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানোতে খুবই ভালো হয়েছে। তবে ডাস্টবিনটি দোকানগুলোর সামান্য পেছনে বসানো হয়েছে। এটি আরও সামনে বসালে ভালো হতো। লোকজনের চোখে পড়ত। ডাস্টবিনটি অনেকের চোখে না পড়ার কারণে অনেকেই এখনো ময়লা আবর্জনা বাইরে ফেলে দেয়।
শহরের বড় বাজার এলাকার পান বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, ভ্রাম্যমাণ ডাস্টবিন বসানোর কারণে খুবই ভালো হয়েছে। আমাদের আর যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলতে হচ্ছে না। অন্যদেরও আমি ডাস্টবিনে ময়লা ফেলার জন্য উজ্জীবিত করছি।
পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি অসুস্থ। ঢাকায় হাসপাতালে আছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪