যক্ষ্মার উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২১ সালে দেশে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৪২ হাজারই মারা গেছে। সে হিসাবে রোগটিতে গড়ে প্রতি মিনিটে একজন আক্রান্ত হয় এবং প্রতি ১২ মিনিটে একজনের মৃত্যু হয়। এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য দেশের মতো আজ বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘হ্যাঁ! আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি!’
জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে যক্ষ্মায় সংক্রমণ ও মৃত্যু ৯৫ শতাংশ কমাতে হবে। কিন্তু যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে, তাতে এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে দ্রুত একটি কার্যকর টিকা পাওয়া গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, কয়েক দশক ধরে যক্ষ্মা চিকিৎসায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও এর সংক্রমণ বন্ধ হয়নি। যক্ষ্মা এখনো বিশ্বের শীর্ষ সংক্রামক রোগ। এ রোগ মূলত পিছিয়ে পড়া ও ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বেশি প্রভাব বিস্তার করে। বিশেষ করে অভিবাসী, শরণার্থী, জাতিগত সংখ্যালঘু বসবাস করে এমন ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যেসব জনগোষ্ঠীর পানযোগ্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই এবং যারা অনুন্নত পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থায় অভ্যস্ত, তাদের যক্ষ্মায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সেই হিসাবে বাংলাদেশের বেশির ভাগ এলাকা যক্ষ্মার ঝুঁকিপ্রবণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (টিবি-এল ও এএসপি) ডা. মো. মাহফুজার রহমান সরকার বলেন, জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির মাধ্যমে ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৩ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। ২০১৫ সালে যেখানে প্রতি লাখে প্রায় ৪৫ জনের মৃত্যু হতো, সেখানে ২০২১ সালে যক্ষ্মায় মৃত্যু প্রতি লাখে ২৫ জনে নেমে এসেছে। দীর্ঘমেয়াদি ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রচলিত কষ্টকর চিকিৎসাপদ্ধতি থেকে সম্পূর্ণ মুখে সেবনযোগ্য স্বল্পমেয়াদি ওষুধ-প্রতিরোধী চিকিৎসাপদ্ধতি যক্ষ্মা চিকিৎসায় একটি বড় পরিবর্তন এনেছে, যা লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা যক্ষ্মাবিষয়ক জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। ফলে ২০২৩ সাল যক্ষ্মা নির্মূল কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
যক্ষ্মার উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, ২০২১ সালে দেশে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়, যার মধ্যে ৪২ হাজারই মারা গেছে। সে হিসাবে রোগটিতে গড়ে প্রতি মিনিটে একজন আক্রান্ত হয় এবং প্রতি ১২ মিনিটে একজনের মৃত্যু হয়। এমন পরিস্থিতিতে অন্যান্য দেশের মতো আজ বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘হ্যাঁ! আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি!’
জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে যক্ষ্মায় সংক্রমণ ও মৃত্যু ৯৫ শতাংশ কমাতে হবে। কিন্তু যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে বর্তমানে যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে, তাতে এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে দ্রুত একটি কার্যকর টিকা পাওয়া গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, কয়েক দশক ধরে যক্ষ্মা চিকিৎসায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হলেও এর সংক্রমণ বন্ধ হয়নি। যক্ষ্মা এখনো বিশ্বের শীর্ষ সংক্রামক রোগ। এ রোগ মূলত পিছিয়ে পড়া ও ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বেশি প্রভাব বিস্তার করে। বিশেষ করে অভিবাসী, শরণার্থী, জাতিগত সংখ্যালঘু বসবাস করে এমন ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যেসব জনগোষ্ঠীর পানযোগ্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই এবং যারা অনুন্নত পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থায় অভ্যস্ত, তাদের যক্ষ্মায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সেই হিসাবে বাংলাদেশের বেশির ভাগ এলাকা যক্ষ্মার ঝুঁকিপ্রবণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (টিবি-এল ও এএসপি) ডা. মো. মাহফুজার রহমান সরকার বলেন, জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির মাধ্যমে ২০১২ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রায় ২৩ লাখ মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। ২০১৫ সালে যেখানে প্রতি লাখে প্রায় ৪৫ জনের মৃত্যু হতো, সেখানে ২০২১ সালে যক্ষ্মায় মৃত্যু প্রতি লাখে ২৫ জনে নেমে এসেছে। দীর্ঘমেয়াদি ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রচলিত কষ্টকর চিকিৎসাপদ্ধতি থেকে সম্পূর্ণ মুখে সেবনযোগ্য স্বল্পমেয়াদি ওষুধ-প্রতিরোধী চিকিৎসাপদ্ধতি যক্ষ্মা চিকিৎসায় একটি বড় পরিবর্তন এনেছে, যা লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানেরা যক্ষ্মাবিষয়ক জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। ফলে ২০২৩ সাল যক্ষ্মা নির্মূল কার্যক্রমের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫