রানা আব্বাস, ঢাকা
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজটি ক্রিকেটীয় জায়গা থেকে আর দশটা সাধারণ সিরিজ হিসেবেই বিবেচিত হওয়ার কথা। ওয়ানডে সুপার লিগের বিষয় নেই, দুই দলের সামনে কোনো কঠিন সমীকরণ নেই। বড় দুটি টুর্নামেন্ট সামনে রেখে নেহাতই ‘ঝালিয়ে’ নেওয়ার এক সিরিজ দুই দলের জন্য। কিন্তু গতকাল যে ঘটনাটা ঘটেছে, তাতে এই সিরিজ বিশেষ স্মরণীয় হয়ে থাকছে।
আকস্মিকভাবে তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। নিজের শহর চট্টগ্রামের একটি হোটেলে বেলা দেড়টায় অশ্রুভেজা কণ্ঠে তিনি বললেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালকের (পরশু) ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি।’
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই এমন ঘটনা বিরল। যদিও মাঠ থেকে সসম্মানে ক্রিকেটারদের বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি বাংলাদেশ ক্রিকেটে খুব একটা নেই। তবু এভাবে একজন তারকা ক্রিকেটার, তিনি আবার দলের অধিনায়ক, হুট করে সিরিজ চলার সময় ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিচ্ছেন—এমন দৃশ্য শুধু বাংলাদেশ কেন, বিশ্ব ক্রিকেটেও বিরল।
১৬ মিনিটের সংবাদ সম্মেলনে ১৬ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন তামিম। কোনো প্রশ্নোত্তর পর্ব রাখেননি। কেন তাঁর এই সিদ্ধান্ত? তামিমের অবসরে তাঁর সতীর্থদের কেউ বিসিবি আর সংবাদমাধ্যমের দায় দেখেন। তাঁর এক সতীর্থ যেমন বলছিলেন, ‘আপনাদের (সংবাদমাধ্যম) সবার অবদান আছে এই ঘটনায়।’ সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তবে কিছু কথা জানতে মন চায়, মাত্র ৩৪ বছর ১০৮ দিনেই বিদায় কেন! আসলেই কি চালিয়ে যেতে পারছিস না? নাকি কোনো চাপ তোকে বাধ্য করেছে!’
কেন এত চাপে ছিলেন তামিম? বা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তিনি? তাঁর সাবধানি অ্যাপ্রোচের কারণে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের সঙ্গেও কি দূরত্ব তৈরি হয়েছিল? অনেক দিন হলো ফর্ম আর ফিটনেস সমস্যায় আলোচনায় ছিলেন তামিম। বারবার নেতিবাচক খবর হচ্ছিল তাঁকে নিয়ে। সর্বশেষ যেটা হয়েছে, আনফিট থাকলেও আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে খেলবেন—ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন তিনি। গত পরশু চট্টগ্রামে খেলেছেনও বাঁহাতি ওপেনার, রান করেছেন ১৩। তবে তাঁর ওই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি জটিল হয়ে গিয়েছিল তামিমের জন্য। তাই বলে এত বড় সিদ্ধান্ত নেবেন, এটা ভাবতে পারেনি বিসিবি।
তামিমের ফিটনেস আর ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও আগামী অক্টোবরে শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপ সামনে রেখে তাঁর অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়ার কোনো ভাবনাই ছিল না বিসিবির। এমনকি তাঁর জায়গা হারানোর শঙ্কাও ছিল না। ফর্ম-ফিটনেস নিয়ে কথা উঠলেও বিসিবি বিশ্বকাপের আগে তামিমের বিকল্প ভাবতে চায়নি। কিন্তু চারপাশ থেকে ঘিরে ধরা চাপে চ্যাপ্টা হয়ে পড়া তামিম সব প্রশ্নের কড়া উত্তর দিতে ‘অবসরের’ মতো কঠিন সিদ্ধান্ত বেছে নিলেন। তামিমের এই সিদ্ধান্তে বিসিবি শুধু অবাক নয়, বেশ বিরক্তও।
২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে হুট করে সরে যাওয়া থেকে শুরু করে গত বছর জুলাইয়ে তামিমের এই ফরম্যাট একেবারে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইতিবাচকভাবে নিতে পারেনি বিসিবি। এবারও নিতে পারছে না। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক পরিচালক কিংবা নির্বাচক প্যানেলের একাধিক সদস্য মনে করেন, তামিমের এভাবে সরে যাওয়া ঠিক হয়নি। তাঁর যদি ক্ষোভ, রাগ, অভিমান থাকে; সেটি নিয়ে সিদ্ধান্ত বিশ্বকাপের পরে হতে পারত।
তামিমের আকস্মিক অবসরে বেশ বিপাকে পড়া বিসিবি অবশ্য তাঁর বিকল্প খুঁজতে কাল রাতেই জরুরি বোর্ড সভা ডেকেছিল। সে সভায় সিদ্ধান্ত রাতেই সবার জেনে যাওয়ার কথা। অধিনায়ক হিসেবে সাকিব আল হাসান কিংবা লিটন দাসের নাম বেশ উচ্চারিত হচ্ছিল। এ সিরিজে যেহেতু অলিখিতভাবে লিটন দাস সহ-অধিনায়ক, বাকি দুই ম্যাচে তাঁরই নেতৃত্ব দেওয়ার কথা। তবে বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা নেই। সে ক্ষেত্রে সাকিব এগিয়ে। আর ওপেনিংয়ে তাঁর বিকল্প হিসেবে মোহাম্মদ নাঈম তো ছিলই। নতুন করে রনি তালুকদারকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে এক নির্বাচক হাবিবুল বাশার বলছিলেন, ‘আরেকটা তামিম ইকবালকে পেতে বাংলাদেশকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে। তামিম ইকবাল তৈরি হয় না, জন্মায়। তবে পৃথিবী কোনো কিছুর জন্যই থেমে থাকে না। সাকিব-তামিমকে ছাড়াও তো আমরা অনেক ম্যাচ জিতেছি। তামিম নেই, আমাদের তো এগিয়ে যেতে হবে।’
গতকাল রাতে জোর গুঞ্জন, তামিমের সঙ্গে কথা বলতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যদিও এ গুঞ্জনের সত্যতা মেলেনি রাত ৯টায়ও। যদি তামিম আরেকবার চমকে দিয়ে অবসর ভেঙে না ফেরেন, তবে বলতে হবে ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে পোর্ট অব স্পেনে সদ্য কৈশোর পেরোনো এক ওপেনারের অদম্য সাহসের অপূর্ব নিদর্শন, লর্ডসে উড়ন্ত উদ্যাপন, দুবাইয়ে ২০১৮ এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাঙা আঙুল নিয়ে এক হাতে ব্যাট করতে নেমে যাওয়া—বাংলাদেশ ক্রিকেটে স্মরণীয় সব মুহূর্ত উপহার দেওয়া তামিম-অধ্যায়ের শেষটা হলো চরম নাটকীয়তা, বিস্ময় আর অনেক প্রশ্ন তুলে দিয়ে।
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজটি ক্রিকেটীয় জায়গা থেকে আর দশটা সাধারণ সিরিজ হিসেবেই বিবেচিত হওয়ার কথা। ওয়ানডে সুপার লিগের বিষয় নেই, দুই দলের সামনে কোনো কঠিন সমীকরণ নেই। বড় দুটি টুর্নামেন্ট সামনে রেখে নেহাতই ‘ঝালিয়ে’ নেওয়ার এক সিরিজ দুই দলের জন্য। কিন্তু গতকাল যে ঘটনাটা ঘটেছে, তাতে এই সিরিজ বিশেষ স্মরণীয় হয়ে থাকছে।
আকস্মিকভাবে তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। নিজের শহর চট্টগ্রামের একটি হোটেলে বেলা দেড়টায় অশ্রুভেজা কণ্ঠে তিনি বললেন, ‘আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালকের (পরশু) ম্যাচটাই আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছি।’
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসেই এমন ঘটনা বিরল। যদিও মাঠ থেকে সসম্মানে ক্রিকেটারদের বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি বাংলাদেশ ক্রিকেটে খুব একটা নেই। তবু এভাবে একজন তারকা ক্রিকেটার, তিনি আবার দলের অধিনায়ক, হুট করে সিরিজ চলার সময় ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিচ্ছেন—এমন দৃশ্য শুধু বাংলাদেশ কেন, বিশ্ব ক্রিকেটেও বিরল।
১৬ মিনিটের সংবাদ সম্মেলনে ১৬ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন তামিম। কোনো প্রশ্নোত্তর পর্ব রাখেননি। কেন তাঁর এই সিদ্ধান্ত? তামিমের অবসরে তাঁর সতীর্থদের কেউ বিসিবি আর সংবাদমাধ্যমের দায় দেখেন। তাঁর এক সতীর্থ যেমন বলছিলেন, ‘আপনাদের (সংবাদমাধ্যম) সবার অবদান আছে এই ঘটনায়।’ সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘তবে কিছু কথা জানতে মন চায়, মাত্র ৩৪ বছর ১০৮ দিনেই বিদায় কেন! আসলেই কি চালিয়ে যেতে পারছিস না? নাকি কোনো চাপ তোকে বাধ্য করেছে!’
কেন এত চাপে ছিলেন তামিম? বা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তিনি? তাঁর সাবধানি অ্যাপ্রোচের কারণে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের সঙ্গেও কি দূরত্ব তৈরি হয়েছিল? অনেক দিন হলো ফর্ম আর ফিটনেস সমস্যায় আলোচনায় ছিলেন তামিম। বারবার নেতিবাচক খবর হচ্ছিল তাঁকে নিয়ে। সর্বশেষ যেটা হয়েছে, আনফিট থাকলেও আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে খেলবেন—ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন তিনি। গত পরশু চট্টগ্রামে খেলেছেনও বাঁহাতি ওপেনার, রান করেছেন ১৩। তবে তাঁর ওই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি জটিল হয়ে গিয়েছিল তামিমের জন্য। তাই বলে এত বড় সিদ্ধান্ত নেবেন, এটা ভাবতে পারেনি বিসিবি।
তামিমের ফিটনেস আর ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও আগামী অক্টোবরে শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপ সামনে রেখে তাঁর অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়ার কোনো ভাবনাই ছিল না বিসিবির। এমনকি তাঁর জায়গা হারানোর শঙ্কাও ছিল না। ফর্ম-ফিটনেস নিয়ে কথা উঠলেও বিসিবি বিশ্বকাপের আগে তামিমের বিকল্প ভাবতে চায়নি। কিন্তু চারপাশ থেকে ঘিরে ধরা চাপে চ্যাপ্টা হয়ে পড়া তামিম সব প্রশ্নের কড়া উত্তর দিতে ‘অবসরের’ মতো কঠিন সিদ্ধান্ত বেছে নিলেন। তামিমের এই সিদ্ধান্তে বিসিবি শুধু অবাক নয়, বেশ বিরক্তও।
২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে হুট করে সরে যাওয়া থেকে শুরু করে গত বছর জুলাইয়ে তামিমের এই ফরম্যাট একেবারে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইতিবাচকভাবে নিতে পারেনি বিসিবি। এবারও নিতে পারছে না। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক পরিচালক কিংবা নির্বাচক প্যানেলের একাধিক সদস্য মনে করেন, তামিমের এভাবে সরে যাওয়া ঠিক হয়নি। তাঁর যদি ক্ষোভ, রাগ, অভিমান থাকে; সেটি নিয়ে সিদ্ধান্ত বিশ্বকাপের পরে হতে পারত।
তামিমের আকস্মিক অবসরে বেশ বিপাকে পড়া বিসিবি অবশ্য তাঁর বিকল্প খুঁজতে কাল রাতেই জরুরি বোর্ড সভা ডেকেছিল। সে সভায় সিদ্ধান্ত রাতেই সবার জেনে যাওয়ার কথা। অধিনায়ক হিসেবে সাকিব আল হাসান কিংবা লিটন দাসের নাম বেশ উচ্চারিত হচ্ছিল। এ সিরিজে যেহেতু অলিখিতভাবে লিটন দাস সহ-অধিনায়ক, বাকি দুই ম্যাচে তাঁরই নেতৃত্ব দেওয়ার কথা। তবে বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা নেই। সে ক্ষেত্রে সাকিব এগিয়ে। আর ওপেনিংয়ে তাঁর বিকল্প হিসেবে মোহাম্মদ নাঈম তো ছিলই। নতুন করে রনি তালুকদারকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকাকে এক নির্বাচক হাবিবুল বাশার বলছিলেন, ‘আরেকটা তামিম ইকবালকে পেতে বাংলাদেশকে ভাগ্যের ছোঁয়া পেতে হবে। তামিম ইকবাল তৈরি হয় না, জন্মায়। তবে পৃথিবী কোনো কিছুর জন্যই থেমে থাকে না। সাকিব-তামিমকে ছাড়াও তো আমরা অনেক ম্যাচ জিতেছি। তামিম নেই, আমাদের তো এগিয়ে যেতে হবে।’
গতকাল রাতে জোর গুঞ্জন, তামিমের সঙ্গে কথা বলতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যদিও এ গুঞ্জনের সত্যতা মেলেনি রাত ৯টায়ও। যদি তামিম আরেকবার চমকে দিয়ে অবসর ভেঙে না ফেরেন, তবে বলতে হবে ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে পোর্ট অব স্পেনে সদ্য কৈশোর পেরোনো এক ওপেনারের অদম্য সাহসের অপূর্ব নিদর্শন, লর্ডসে উড়ন্ত উদ্যাপন, দুবাইয়ে ২০১৮ এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাঙা আঙুল নিয়ে এক হাতে ব্যাট করতে নেমে যাওয়া—বাংলাদেশ ক্রিকেটে স্মরণীয় সব মুহূর্ত উপহার দেওয়া তামিম-অধ্যায়ের শেষটা হলো চরম নাটকীয়তা, বিস্ময় আর অনেক প্রশ্ন তুলে দিয়ে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪