সাজিদ মোহন
তিন-চার বছর আগের কথা। কীভাবে শিশু-কিশোরদের বইমুখী করা যায়, এমন একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে বাসায় ফিরছি। উঠেছি টেম্পোতে।হালকা দুলুনিতে আলোচকদের কথাগুলো মাথার ভেতর ঘুরছিল। তারা বলেছিলেন, মোবাইল ফোন, বিশেষ করে গেমে আসক্ত শিশু-কিশোরদের ক্রমাগত বই থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। কেউ বলেছেন, শিশু-কিশোরদের আকর্ষণ করার মতো অর্থাৎ উপেন্দ্রকিশোর, সুকুমার রায়ের লেখার মতো উৎকর্ষধর্মী লেখা এখন লেখা হচ্ছে না। কেউ বলেছেন মানসম্পন্ন মাসিক শিশু-কিশোর পত্রিকা, দৈনিক পত্রিকার শিশু-কিশোর পাতার অভাব এবং ওসব পাতার যোগ্য সম্পাদকের ঘাটতির কথা। কেউ আবার বলেছেন, কচি-কাঁচার আসর, খেলাঘরের মতো সংগঠনগুলো এখন আর তেমন অবশিষ্ট নেই।
বক্তব্যগুলো মাথার ভেতর এমনভাবে ঘুরপাক খাচ্ছিল, খেয়ালই করিনি টেম্পোতে ঝুলে আছে ১০-১২ বছরের একটি শিশু। বেশভূষা দেখে বুঝতে বাকি রইল না ছেলেটি চালকের সহকারী, ভাড়া সংগ্রহ করে, যাত্রীদের ওঠায়-নামায়।
মনে মনে ভাবলাম, সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণির শিশু-কিশোরদের বইমুখী করার জন্য আলোচনা অনুষ্ঠান হয়, বইমেলা হয়, টিভিতে টক শো হয়, পত্রিকায় লেখালেখি হয়। টেম্পোচালকের সহকারী শিশুটিকে বইমুখী করার চিন্তা কারও মাথায় আসে না। দুবেলা দুমুঠো খাবার জোটানোর জন্য নিত্য যাদের সংগ্রাম, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার স্বপ্ন যাদের কাছে অধরা; গল্প-উপন্যাস-কবিতা পড়ার চিন্তা তাদের জন্য বিলাসিতা বৈ কিছু নয়।
বই যে শুধু তাদের কাছে বিলাসদ্রব্য—এমন নয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, কাগজের দাম বাড়ায় মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্তকে ক্রমেই বই থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। বিষয়টির সত্যতা মিলল কয়েক দিন আগে। পরিচিত একজন লেখক-প্রকাশক ফেসবুকে আক্ষেপ করে লিখেছেন, একজন শিক্ষক তাঁর সন্তানদের নিয়ে বইমেলায় এসেছেন। সন্তানেরা বই কিনতে চেয়েছে, বাবা বই কিনে দেননি।
বইমেলায় শিক্ষক পিতা হয়তো বই কিনে দিতেই এসেছিলেন। বইয়ের দাম ছিল তাঁর ক্রয়সীমার বাইরে। তিনি হয়তো ভেবেছেন এ টাকায় পরিবারেরনিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনাটাই বরং উত্তম।
পত্রিকার পাতা খুললে, আশপাশে তাকালে আমরা দেখি মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলো দুমুঠো খেয়ে-পরে বাঁচার জন্য নিজেদের জীবন থেকে এ রকম অনেক জিনিসই ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাদ দিয়ে দিচ্ছেন।
প্রতিবছরই বাড়ছে কাগজের দাম। শুধু কাগজের দামই নয়, মুদ্রণ উপকরণ, প্লেট, লেমিনেশন, বাঁধাই, কালিসহ সবকিছুর দাম বেড়েছে। টনপ্রতি বই ছাপার কাগজের দাম বেড়েছে প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা। ফলে নতুন বইয়ের দাম ২৫-২৭ শতাংশ বেশি নির্ধারণ করেছেন প্রকাশকেরা। কেউ কেউ বাড়িয়েছেন আরও বেশি। ৬০ টাকার বই এখন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। ২০০ টাকার বই বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।
বিষয়টি এ বছর আরও ভালোভাবে উপলব্ধি করছি সন্দ্বীপে মাসব্যাপী স্কুল-কলেজগুলোতে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে। রঙিন সব গল্পের বই দেখে শিশু-কিশোরেরা ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিনতে চায়। কিন্তু একেকটি বইয়ের দাম আকাশচুম্বী। ২৪ পৃষ্ঠার একটি রঙিন বইয়ের দাম ২০০ টাকা। গ্রামের একটি স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী ৪০-৫০ টাকার বেশি স্কুলে নিয়ে আসে না। তা-ও গুটিকয়েক। হাতের কাছে বই পেয়েও বই কেনার স্বপ্ন তাদের অধরায় থেকে যায়।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে বইকে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত পাঠকের হাতে পৌঁছে দিতে হলে প্রথমেই ভাবতে হবে বইয়ের দাম নিয়ে। সৃজনশীল বই প্রকাশের ক্ষেত্রে বইয়ের মূল্য নির্ধারণের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা আমাদের দেশে নেই। বইয়ের দাম কম হলে বিক্রি বেশি হয়, বিক্রি বেশি হলে ছাপাতে হয় বেশি, বেশি ছাপা হলে খরচও কমে যায়। সব বইয়ের ক্ষেত্রে সহজ এ সূত্রটি অবশ্য কাজ করে না। বইমেলায় বেশির ভাগ বই মৌসুমি লেখকদের। ২০০-৩০০ বই ৫০ শতাংশ কমিশনে লেখককেই কিনে নিতে হয়। এসব বই ৫০ কপির বেশি বিক্রি হয় না। ফলে প্রকাশক বইয়ের দাম নির্ধারণ করেন বেশি। যাতে লেখকের কাছ থেকেই মুনাফা বাগিয়ে নেওয়া যায়। এমনিতে এসব বই পাঠক পড়েন না। তার ওপর বেশি দাম তাদের আরও দূরে সরিয়ে দেয়।
একটা সময় আমাদের দেশে একই বইয়ের শোভন-সুলভ দুই রকম সংস্করণই বের হতো। সুলভ সংস্করণ কাগজে, বাঁধাইয়ে দুর্বল হলেও বইটি কম দামে কিনতে পারতেন পাঠক। এখন সে সুযোগও নেই। কম দামে পাঠকের হাতে বই পৌঁছে দেওয়ার প্রচেষ্টা চোখে পড়ে কদাচিৎ। বাংলাদেশ শিশু একাডেমির অনেকগুলো রঙিন বই পাওয়া যায় ১০০ টাকার ভেতর। চট্টগ্রামের ফুলকি ৩০-৪০ টাকায় দৃষ্টিনন্দন, সুপাঠ্য বই ছাপায় শিশু-কিশোরদের জন্য।
এমনিতেই দিন দিন বইপড়ুয়া মানুষের সংখ্যা কমছে। এমন পরিস্থিতিতে বইয়ের মূল্যবৃদ্ধি পাঠকের সংখ্যা আরও কমিয়ে দিয়েছে। বই হয়ে গেছে বিলাসদ্রব্য। বইয়ের মতো নিত্যসঙ্গী জ্ঞানের বাহনের এমন বিলাসদ্রব্য হয়ে ওঠা একটি জাতির জন্য অশনিসংকেত।
লেখক: শিশুসাহিত্যিক
তিন-চার বছর আগের কথা। কীভাবে শিশু-কিশোরদের বইমুখী করা যায়, এমন একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে বাসায় ফিরছি। উঠেছি টেম্পোতে।হালকা দুলুনিতে আলোচকদের কথাগুলো মাথার ভেতর ঘুরছিল। তারা বলেছিলেন, মোবাইল ফোন, বিশেষ করে গেমে আসক্ত শিশু-কিশোরদের ক্রমাগত বই থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। কেউ বলেছেন, শিশু-কিশোরদের আকর্ষণ করার মতো অর্থাৎ উপেন্দ্রকিশোর, সুকুমার রায়ের লেখার মতো উৎকর্ষধর্মী লেখা এখন লেখা হচ্ছে না। কেউ বলেছেন মানসম্পন্ন মাসিক শিশু-কিশোর পত্রিকা, দৈনিক পত্রিকার শিশু-কিশোর পাতার অভাব এবং ওসব পাতার যোগ্য সম্পাদকের ঘাটতির কথা। কেউ আবার বলেছেন, কচি-কাঁচার আসর, খেলাঘরের মতো সংগঠনগুলো এখন আর তেমন অবশিষ্ট নেই।
বক্তব্যগুলো মাথার ভেতর এমনভাবে ঘুরপাক খাচ্ছিল, খেয়ালই করিনি টেম্পোতে ঝুলে আছে ১০-১২ বছরের একটি শিশু। বেশভূষা দেখে বুঝতে বাকি রইল না ছেলেটি চালকের সহকারী, ভাড়া সংগ্রহ করে, যাত্রীদের ওঠায়-নামায়।
মনে মনে ভাবলাম, সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণির শিশু-কিশোরদের বইমুখী করার জন্য আলোচনা অনুষ্ঠান হয়, বইমেলা হয়, টিভিতে টক শো হয়, পত্রিকায় লেখালেখি হয়। টেম্পোচালকের সহকারী শিশুটিকে বইমুখী করার চিন্তা কারও মাথায় আসে না। দুবেলা দুমুঠো খাবার জোটানোর জন্য নিত্য যাদের সংগ্রাম, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার স্বপ্ন যাদের কাছে অধরা; গল্প-উপন্যাস-কবিতা পড়ার চিন্তা তাদের জন্য বিলাসিতা বৈ কিছু নয়।
বই যে শুধু তাদের কাছে বিলাসদ্রব্য—এমন নয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, কাগজের দাম বাড়ায় মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্তকে ক্রমেই বই থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। বিষয়টির সত্যতা মিলল কয়েক দিন আগে। পরিচিত একজন লেখক-প্রকাশক ফেসবুকে আক্ষেপ করে লিখেছেন, একজন শিক্ষক তাঁর সন্তানদের নিয়ে বইমেলায় এসেছেন। সন্তানেরা বই কিনতে চেয়েছে, বাবা বই কিনে দেননি।
বইমেলায় শিক্ষক পিতা হয়তো বই কিনে দিতেই এসেছিলেন। বইয়ের দাম ছিল তাঁর ক্রয়সীমার বাইরে। তিনি হয়তো ভেবেছেন এ টাকায় পরিবারেরনিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনাটাই বরং উত্তম।
পত্রিকার পাতা খুললে, আশপাশে তাকালে আমরা দেখি মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলো দুমুঠো খেয়ে-পরে বাঁচার জন্য নিজেদের জীবন থেকে এ রকম অনেক জিনিসই ইচ্ছের বিরুদ্ধে বাদ দিয়ে দিচ্ছেন।
প্রতিবছরই বাড়ছে কাগজের দাম। শুধু কাগজের দামই নয়, মুদ্রণ উপকরণ, প্লেট, লেমিনেশন, বাঁধাই, কালিসহ সবকিছুর দাম বেড়েছে। টনপ্রতি বই ছাপার কাগজের দাম বেড়েছে প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা। ফলে নতুন বইয়ের দাম ২৫-২৭ শতাংশ বেশি নির্ধারণ করেছেন প্রকাশকেরা। কেউ কেউ বাড়িয়েছেন আরও বেশি। ৬০ টাকার বই এখন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। ২০০ টাকার বই বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।
বিষয়টি এ বছর আরও ভালোভাবে উপলব্ধি করছি সন্দ্বীপে মাসব্যাপী স্কুল-কলেজগুলোতে ভ্রাম্যমাণ বইমেলা কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে। রঙিন সব গল্পের বই দেখে শিশু-কিশোরেরা ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিনতে চায়। কিন্তু একেকটি বইয়ের দাম আকাশচুম্বী। ২৪ পৃষ্ঠার একটি রঙিন বইয়ের দাম ২০০ টাকা। গ্রামের একটি স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী ৪০-৫০ টাকার বেশি স্কুলে নিয়ে আসে না। তা-ও গুটিকয়েক। হাতের কাছে বই পেয়েও বই কেনার স্বপ্ন তাদের অধরায় থেকে যায়।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে বইকে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত পাঠকের হাতে পৌঁছে দিতে হলে প্রথমেই ভাবতে হবে বইয়ের দাম নিয়ে। সৃজনশীল বই প্রকাশের ক্ষেত্রে বইয়ের মূল্য নির্ধারণের কোনো সুস্পষ্ট নীতিমালা আমাদের দেশে নেই। বইয়ের দাম কম হলে বিক্রি বেশি হয়, বিক্রি বেশি হলে ছাপাতে হয় বেশি, বেশি ছাপা হলে খরচও কমে যায়। সব বইয়ের ক্ষেত্রে সহজ এ সূত্রটি অবশ্য কাজ করে না। বইমেলায় বেশির ভাগ বই মৌসুমি লেখকদের। ২০০-৩০০ বই ৫০ শতাংশ কমিশনে লেখককেই কিনে নিতে হয়। এসব বই ৫০ কপির বেশি বিক্রি হয় না। ফলে প্রকাশক বইয়ের দাম নির্ধারণ করেন বেশি। যাতে লেখকের কাছ থেকেই মুনাফা বাগিয়ে নেওয়া যায়। এমনিতে এসব বই পাঠক পড়েন না। তার ওপর বেশি দাম তাদের আরও দূরে সরিয়ে দেয়।
একটা সময় আমাদের দেশে একই বইয়ের শোভন-সুলভ দুই রকম সংস্করণই বের হতো। সুলভ সংস্করণ কাগজে, বাঁধাইয়ে দুর্বল হলেও বইটি কম দামে কিনতে পারতেন পাঠক। এখন সে সুযোগও নেই। কম দামে পাঠকের হাতে বই পৌঁছে দেওয়ার প্রচেষ্টা চোখে পড়ে কদাচিৎ। বাংলাদেশ শিশু একাডেমির অনেকগুলো রঙিন বই পাওয়া যায় ১০০ টাকার ভেতর। চট্টগ্রামের ফুলকি ৩০-৪০ টাকায় দৃষ্টিনন্দন, সুপাঠ্য বই ছাপায় শিশু-কিশোরদের জন্য।
এমনিতেই দিন দিন বইপড়ুয়া মানুষের সংখ্যা কমছে। এমন পরিস্থিতিতে বইয়ের মূল্যবৃদ্ধি পাঠকের সংখ্যা আরও কমিয়ে দিয়েছে। বই হয়ে গেছে বিলাসদ্রব্য। বইয়ের মতো নিত্যসঙ্গী জ্ঞানের বাহনের এমন বিলাসদ্রব্য হয়ে ওঠা একটি জাতির জন্য অশনিসংকেত।
লেখক: শিশুসাহিত্যিক
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪