মামুনুর রহমান, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইল পৌর শহরের প্রধান সড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সৃষ্টি হয়েছে গর্তের। ফলে একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পৌরবাসীকে। এসব সড়কে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ ও যানবাহন। প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
অন্যদিকে সম্প্রতি জেলা সদর সড়কের একাংশে সংস্কার কাজ শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এ জন্য সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে সড়কটিতে।
এমনকি সড়কের দুপাশের ড্রেন ভাঙার কারণে হেঁটে চলাচল করাও দুরূহ হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া সড়কের পাশের দখল হওয়া জায়গা উদ্ধার করতে ভাঙা হয়েছে নানা স্থাপনাও। এতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে সড়কটি।
এদিকে অপরিকল্পিত এ সংস্কার কাজের কারণে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম ক্ষোভ। তাঁরা বলছেন, ভবিষ্যতে সড়ক যে প্রশস্ত করতে হবে সে চিন্তা পৌর কর্তৃপক্ষ আগে কোনো ভাবেনি? তাহলে অর্থের অপচয় হতো না। পৌরবাসীকে বারবার ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হতো না। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, টাঙ্গাইল শহরের জেলা সদর সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সড়ক দিয়েই জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, আদালত চত্বরসহ জেলার গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরগুলোর যোগাযোগ। অপরদিকে এ সড়ক দিয়েই নিরালা মোড়সহ শহরের দক্ষিণ অঞ্চলে যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কের খানাখন্দে পানি জমে কর্দমাক্ত হয়ে পড়ে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে তাঁদের।
তাঁরা আরও জানান, জেলার প্রথম শ্রেণির পৌরসভার যদি এই অবস্থা হয় তাহলে অন্য পৌরসভাগুলোর কী হবে। তাঁরা প্রথম শ্রেণির পৌরসভার কাঠামো অনুযায়ী ভ্যাট, ট্যাক্স দিলেও ঠিকমতো পৌর সুবিধা পাচ্ছেন না।
রিকশাচালক তোতা মিয়া বলেন, আগের চেয়ে বর্তমানে শহরের রাস্তাঘাটের অবস্থা খুবই বাজে। বৃষ্টি নামলে সেই দুর্ভোগ আরও তীব্র হয়ে ওঠে। বিশেষ করে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে হাঁটুপানি জমে। তখন দুর্ভোগের সীমা থাকে না।
ব্যাটারিচালিত অটোচালক জাফর বলেন, রাস্তা ভাঙাচোরার কারণে তাঁদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। অনেক সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে। অপরদিকে অটো ও রিকশার বেয়ারিং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙাচোরার কারণে অনেক যাত্রীই এসব সড়ক দিয়ে আসা-যাওয়া করতে চায় না।
পথচারী আশা আক্তার বলেন, বর্তমানে শহরের রাস্তা দিয়ে হাঁটাও দুষ্কর হয়ে পড়েছে। রাস্তা ভাঙচুরের কারণে অনেক রিকশা ও অটোরিকশাচালকেরা যেতে চায় না। দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে এ পথে যাতায়াত করতে হয়। এক প্রকার বাধ্য হয়েই আমাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজুল হক আলমগীর বলেন, নিরালা মোড় থেকে ডিস্ট্রিক্ট পর্যন্ত নতুন ড্রেনের সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০০ মিটার ঢালাই হয়েছে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের কারণে সড়ক সংস্কার ও ড্রেনের কাজে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের জলাবদ্ধতা দূর করা হবে। মেয়র আরও বলেন, সড়কের দুই পাশে উন্নীতকরণ, ড্রেন সংস্কার এবং লাইটিংসহ এই তিন প্রজেক্ট নিয়ে মোট ১৪ কোটি টাকার টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এসব কিছুই আধুনিক মডেলে করা হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রানুয়ারা খাতুন বলেন, জেলা সদর সড়কটি শহরবাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সড়কটি সংস্কার করে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব করবে কর্তৃপক্ষ।
টাঙ্গাইল পৌর শহরের প্রধান সড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সৃষ্টি হয়েছে গর্তের। ফলে একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে পৌরবাসীকে। এসব সড়কে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ ও যানবাহন। প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
অন্যদিকে সম্প্রতি জেলা সদর সড়কের একাংশে সংস্কার কাজ শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এ জন্য সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে সড়কটিতে।
এমনকি সড়কের দুপাশের ড্রেন ভাঙার কারণে হেঁটে চলাচল করাও দুরূহ হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া সড়কের পাশের দখল হওয়া জায়গা উদ্ধার করতে ভাঙা হয়েছে নানা স্থাপনাও। এতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে সড়কটি।
এদিকে অপরিকল্পিত এ সংস্কার কাজের কারণে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পথচারীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম ক্ষোভ। তাঁরা বলছেন, ভবিষ্যতে সড়ক যে প্রশস্ত করতে হবে সে চিন্তা পৌর কর্তৃপক্ষ আগে কোনো ভাবেনি? তাহলে অর্থের অপচয় হতো না। পৌরবাসীকে বারবার ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হতো না। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, টাঙ্গাইল শহরের জেলা সদর সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সড়ক দিয়েই জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, আদালত চত্বরসহ জেলার গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরগুলোর যোগাযোগ। অপরদিকে এ সড়ক দিয়েই নিরালা মোড়সহ শহরের দক্ষিণ অঞ্চলে যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কের খানাখন্দে পানি জমে কর্দমাক্ত হয়ে পড়ে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে তাঁদের।
তাঁরা আরও জানান, জেলার প্রথম শ্রেণির পৌরসভার যদি এই অবস্থা হয় তাহলে অন্য পৌরসভাগুলোর কী হবে। তাঁরা প্রথম শ্রেণির পৌরসভার কাঠামো অনুযায়ী ভ্যাট, ট্যাক্স দিলেও ঠিকমতো পৌর সুবিধা পাচ্ছেন না।
রিকশাচালক তোতা মিয়া বলেন, আগের চেয়ে বর্তমানে শহরের রাস্তাঘাটের অবস্থা খুবই বাজে। বৃষ্টি নামলে সেই দুর্ভোগ আরও তীব্র হয়ে ওঠে। বিশেষ করে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে হাঁটুপানি জমে। তখন দুর্ভোগের সীমা থাকে না।
ব্যাটারিচালিত অটোচালক জাফর বলেন, রাস্তা ভাঙাচোরার কারণে তাঁদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। অনেক সময় দুর্ঘটনাও ঘটছে। অপরদিকে অটো ও রিকশার বেয়ারিং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। রাস্তা ভাঙাচোরার কারণে অনেক যাত্রীই এসব সড়ক দিয়ে আসা-যাওয়া করতে চায় না।
পথচারী আশা আক্তার বলেন, বর্তমানে শহরের রাস্তা দিয়ে হাঁটাও দুষ্কর হয়ে পড়েছে। রাস্তা ভাঙচুরের কারণে অনেক রিকশা ও অটোরিকশাচালকেরা যেতে চায় না। দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে এ পথে যাতায়াত করতে হয়। এক প্রকার বাধ্য হয়েই আমাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজুল হক আলমগীর বলেন, নিরালা মোড় থেকে ডিস্ট্রিক্ট পর্যন্ত নতুন ড্রেনের সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০০ মিটার ঢালাই হয়েছে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের কারণে সড়ক সংস্কার ও ড্রেনের কাজে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের জলাবদ্ধতা দূর করা হবে। মেয়র আরও বলেন, সড়কের দুই পাশে উন্নীতকরণ, ড্রেন সংস্কার এবং লাইটিংসহ এই তিন প্রজেক্ট নিয়ে মোট ১৪ কোটি টাকার টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এসব কিছুই আধুনিক মডেলে করা হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রানুয়ারা খাতুন বলেন, জেলা সদর সড়কটি শহরবাসীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সড়কটি সংস্কার করে পৌরবাসীর দুর্ভোগ লাঘব করবে কর্তৃপক্ষ।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫