সাকিবুজ্জামান সবুর, কাঠালিয়া
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদী তীরে প্রাকৃতিকভাবে জেগে উঠেছে দৃষ্টিনন্দন স্থান ‘ছৈলার চর’। সেখানে যারাই ভ্রমণে যাচ্ছেন তারাই মুগ্ধ হচ্ছেন প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা চরের মনোরম পরিবেশ দেখে। পর্যটকদের আগ্রহ দেখে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও বেড়েছে তৎপরতা।
সরকারি উদ্যোগে ইতিমধ্যে সেখানে তৈরি হয়েছে দুইটি রেস্ট হাউস, একাধিক গোল ঘর, ডিসি লেক ও ইকো পার্ক। বিষখালী নদীর পাশ দিয়ে পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য থাকছে লাল রঙের একাধিক নৌকা।
পর্যটকদের জন্য রয়েছে টিউবওয়েল ও মানসম্মত শৌচাগারের ব্যবস্থা। নির্মাণ করা হয়েছে একটি কাঠের সেতু। যেটি ব্যবহার করে খুব সহজেই পায়ে হেঁটে যাওয়া যাবে ছৈলার চরে। শিশুদের নিয়ে সপরিবারে আনন্দে সময় কাটানোর জন্য রয়েছে একাধিক দোলনা। গাছ তলায় বেঞ্চ ও শিশু কর্নার। লকডাউন শিথিলের পর থেকে প্রতিদিনই দেশের দূর-দুরান্ত থেকেও পর্যটকদের ছৈলারচরে আসতে দেখা যাচ্ছে।
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সেখানে মিনি চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, টাওয়ার নির্মাণসহ পর্যটক আকর্ষণীয় করা অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে। মানুষ খুঁজে পাবে ভ্রমণে নতুন একটি মনোরম পর্যটন স্পট।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, নতুন নতুন স্থাপনা তৈরি করা হলে এটি দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।
কাঠালিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিষখালী নদীতে এক যুগেরও আগে ৪১ একর জমি নিয়ে জেগে উঠেছে এক বিশাল চর। যেখানে রয়েছে লক্ষাধিক ছৈলা গাছ। আর ছৈলা গাছের নাম থেকেই নামকরণ হয় ‘ছৈলার চর’।
সেখানে ছৈলা গাছ ছাড়াও রয়েছে কেয়া, হোগল, রানা, এলি, মাদার, আরগুজিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। আর সেখানে গাছে সব সময় থাকে বিভিন্ন প্রজা তীর পাখি। পাখির কিচিরমিচির ডাক ও কলকাকলিতে মুখরিত থাকে স্থানটি।
২০১৫ সালে ছৈলারচর স্থানটি পর্যটন স্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রত্যেক শীত মৌসুমে কাঠালিয়া উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী বামনা, বেতাগী, ভান্ডারিয়া ও রাজাপুরসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী পিকনিক করতে আসেন এই ছৈলার চরে। এছাড়া কয়েক বছর ধরে পিকনিক করতে আসছে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি ও তাদের পরিবার-পরিজন।
বেতাগী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. মহসীন খান জানান, ২০১৫ সাল থেকে আমরা প্রায়ই ছৈলার চরে ঘুড়তে আসি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমাদুল হক মনির বলেন, ছৈলার চর পর্যটনের জন্য একটি সম্ভাবনাময় স্থান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, ছৈলার চরকে আরও উন্নয়ন করার চিন্তা-ভাবনা করা হয়েছে।
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার বিষখালী নদী তীরে প্রাকৃতিকভাবে জেগে উঠেছে দৃষ্টিনন্দন স্থান ‘ছৈলার চর’। সেখানে যারাই ভ্রমণে যাচ্ছেন তারাই মুগ্ধ হচ্ছেন প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা চরের মনোরম পরিবেশ দেখে। পর্যটকদের আগ্রহ দেখে প্রশাসনের পক্ষ থেকেও বেড়েছে তৎপরতা।
সরকারি উদ্যোগে ইতিমধ্যে সেখানে তৈরি হয়েছে দুইটি রেস্ট হাউস, একাধিক গোল ঘর, ডিসি লেক ও ইকো পার্ক। বিষখালী নদীর পাশ দিয়ে পর্যটকদের ঘুরে বেড়ানোর জন্য থাকছে লাল রঙের একাধিক নৌকা।
পর্যটকদের জন্য রয়েছে টিউবওয়েল ও মানসম্মত শৌচাগারের ব্যবস্থা। নির্মাণ করা হয়েছে একটি কাঠের সেতু। যেটি ব্যবহার করে খুব সহজেই পায়ে হেঁটে যাওয়া যাবে ছৈলার চরে। শিশুদের নিয়ে সপরিবারে আনন্দে সময় কাটানোর জন্য রয়েছে একাধিক দোলনা। গাছ তলায় বেঞ্চ ও শিশু কর্নার। লকডাউন শিথিলের পর থেকে প্রতিদিনই দেশের দূর-দুরান্ত থেকেও পর্যটকদের ছৈলারচরে আসতে দেখা যাচ্ছে।
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সেখানে মিনি চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, টাওয়ার নির্মাণসহ পর্যটক আকর্ষণীয় করা অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে। মানুষ খুঁজে পাবে ভ্রমণে নতুন একটি মনোরম পর্যটন স্পট।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, নতুন নতুন স্থাপনা তৈরি করা হলে এটি দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম পর্যটন স্পষ্ট হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।
কাঠালিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিষখালী নদীতে এক যুগেরও আগে ৪১ একর জমি নিয়ে জেগে উঠেছে এক বিশাল চর। যেখানে রয়েছে লক্ষাধিক ছৈলা গাছ। আর ছৈলা গাছের নাম থেকেই নামকরণ হয় ‘ছৈলার চর’।
সেখানে ছৈলা গাছ ছাড়াও রয়েছে কেয়া, হোগল, রানা, এলি, মাদার, আরগুজিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। আর সেখানে গাছে সব সময় থাকে বিভিন্ন প্রজা তীর পাখি। পাখির কিচিরমিচির ডাক ও কলকাকলিতে মুখরিত থাকে স্থানটি।
২০১৫ সালে ছৈলারচর স্থানটি পর্যটন স্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রত্যেক শীত মৌসুমে কাঠালিয়া উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী বামনা, বেতাগী, ভান্ডারিয়া ও রাজাপুরসহ বিভিন্ন উপজেলা থেকে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী পিকনিক করতে আসেন এই ছৈলার চরে। এছাড়া কয়েক বছর ধরে পিকনিক করতে আসছে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি ও তাদের পরিবার-পরিজন।
বেতাগী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মো. মহসীন খান জানান, ২০১৫ সাল থেকে আমরা প্রায়ই ছৈলার চরে ঘুড়তে আসি।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমাদুল হক মনির বলেন, ছৈলার চর পর্যটনের জন্য একটি সম্ভাবনাময় স্থান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, ছৈলার চরকে আরও উন্নয়ন করার চিন্তা-ভাবনা করা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪