মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষিজমি ও পুকুরে ড্রেজার যন্ত্র বসিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর ফলে ঝুঁকির মুখে পড়েছে দুই গ্রামের কৃষিজমি ও জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের টাওয়ার।
ভুক্তভোগী গ্রামবাসীর দাবি, অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ায় এলাকাবাসী বাধা দিলেও কাজ হচ্ছে না। এর আগে প্রশাসন থেকে অভিযান চালিয়ে একাধিকবার বালু তোলা বন্ধ করা হলেও সম্প্রতি আবার ছয়টি ড্রেজার বসিয়ে বালু তোলা শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে পুনরায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভুক্তভোগী কৃষিজমির মালিকেরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন জানিয়েছেন।
অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর ও ঘাটিয়ারা এলাকার কৃষিজমি এবং পুকুর থেকে দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তুলছে প্রভাবশালী একটি চক্র। এর নেতৃত্বে রয়েছেন ঘাটিয়ারা গ্রামের নুরু মীরের তিন ছেলে মইনুল মীর ওরফে মনির মিয়া, দেলোয়ার মিয়া ও কামাল মীর। এই তিন ভাইয়ের সঙ্গে রয়েছেন চিনাইর ও চাপুইর এলাকার প্রভাবশালী কয়েকজন।
ড্রেজার দিয়ে বালু তোলার ফলে তলদেশ থেকে মাটি সরে গিয়ে আশপাশের বাড়িঘর, কৃষিজমি ও পুকুরগুলো হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি ভাঙন দেখা দিয়েছে পুকুরের পাড়ে। এ ছাড়া হুমকির মুখে পড়েছে সিলেট থেকে চট্টগ্রামের দিকে যাওয়া জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের টাওয়ার।
এ বিষয়ে এক অভিযোগকারী খলিলুর রহমান বলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে মনির মিয়ার নেতৃত্বে অবাধে কৃষিজমি ও পুকুর থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। তাঁরা ড্রেজারের মাধ্যমে আমাদের পুকুর ও জমির তলদেশ থেকে মাটি নিয়ে যাচ্ছেন। এতে ভাঙনের মুখে পড়েছে পুকুরপাড়, পুকুরের গভীরতা বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৭০-৮০ ফুটে।’
আরেক ভুক্তভোগী ছোবা মিয়া বলেন, ‘আমার কাছে পুকুর সাড়ে ১২ লাখ টাকায় ইজারা দিয়েছেন মনির। কিন্তু টাকা নেওয়ার দীর্ঘদিনেও পুকুর বুঝিয়ে দেননি। তা ছাড়া তাঁরা পুকুর থেকে বালু তুলে ৭০-৮০ ফুট গভীর করে দিয়েছেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিপন জানান, ‘দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁরা কারও বাধা মানেন না। এতে বাড়িঘর, কৃষিজমি ও জাতীয় গ্রিডের বৈদ্যুতিক টাওয়ার হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা চাই এই অবৈধ বালু তোলা সম্পূর্ণ বন্ধ হোক।’
অভিযুক্তদের মধ্যে কামাল মীর বলেন, ‘আমার ভাইয়ের পুকুর থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তুলেছি। তাতে অন্যদের কেন সমস্যা হবে?’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, ‘এর আগেও ওই এলাকায় দুবার অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা বন্ধ করে দিয়েছি। ড্রেজারগুলো পানিতে ফেলে দিয়েছি, ধ্বংস করেছি। তারা যদি পুনরায় ড্রেজার স্থাপন করে থাকে, আবারও অভিযান চালানো হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষিজমি ও পুকুরে ড্রেজার যন্ত্র বসিয়ে অবৈধভাবে বালু তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর ফলে ঝুঁকির মুখে পড়েছে দুই গ্রামের কৃষিজমি ও জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের টাওয়ার।
ভুক্তভোগী গ্রামবাসীর দাবি, অবৈধ ড্রেজার ব্যবসায়ীরা প্রভাবশালী হওয়ায় এলাকাবাসী বাধা দিলেও কাজ হচ্ছে না। এর আগে প্রশাসন থেকে অভিযান চালিয়ে একাধিকবার বালু তোলা বন্ধ করা হলেও সম্প্রতি আবার ছয়টি ড্রেজার বসিয়ে বালু তোলা শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে পুনরায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভুক্তভোগী কৃষিজমির মালিকেরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন জানিয়েছেন।
অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর ও ঘাটিয়ারা এলাকার কৃষিজমি এবং পুকুর থেকে দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তুলছে প্রভাবশালী একটি চক্র। এর নেতৃত্বে রয়েছেন ঘাটিয়ারা গ্রামের নুরু মীরের তিন ছেলে মইনুল মীর ওরফে মনির মিয়া, দেলোয়ার মিয়া ও কামাল মীর। এই তিন ভাইয়ের সঙ্গে রয়েছেন চিনাইর ও চাপুইর এলাকার প্রভাবশালী কয়েকজন।
ড্রেজার দিয়ে বালু তোলার ফলে তলদেশ থেকে মাটি সরে গিয়ে আশপাশের বাড়িঘর, কৃষিজমি ও পুকুরগুলো হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি ভাঙন দেখা দিয়েছে পুকুরের পাড়ে। এ ছাড়া হুমকির মুখে পড়েছে সিলেট থেকে চট্টগ্রামের দিকে যাওয়া জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের টাওয়ার।
এ বিষয়ে এক অভিযোগকারী খলিলুর রহমান বলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে মনির মিয়ার নেতৃত্বে অবাধে কৃষিজমি ও পুকুর থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। তাঁরা ড্রেজারের মাধ্যমে আমাদের পুকুর ও জমির তলদেশ থেকে মাটি নিয়ে যাচ্ছেন। এতে ভাঙনের মুখে পড়েছে পুকুরপাড়, পুকুরের গভীরতা বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৭০-৮০ ফুটে।’
আরেক ভুক্তভোগী ছোবা মিয়া বলেন, ‘আমার কাছে পুকুর সাড়ে ১২ লাখ টাকায় ইজারা দিয়েছেন মনির। কিন্তু টাকা নেওয়ার দীর্ঘদিনেও পুকুর বুঝিয়ে দেননি। তা ছাড়া তাঁরা পুকুর থেকে বালু তুলে ৭০-৮০ ফুট গভীর করে দিয়েছেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সিপন জানান, ‘দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা হচ্ছে। প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁরা কারও বাধা মানেন না। এতে বাড়িঘর, কৃষিজমি ও জাতীয় গ্রিডের বৈদ্যুতিক টাওয়ার হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা চাই এই অবৈধ বালু তোলা সম্পূর্ণ বন্ধ হোক।’
অভিযুক্তদের মধ্যে কামাল মীর বলেন, ‘আমার ভাইয়ের পুকুর থেকে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তুলেছি। তাতে অন্যদের কেন সমস্যা হবে?’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইয়ামিন হোসেন বলেন, ‘এর আগেও ওই এলাকায় দুবার অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে ড্রেজারের মাধ্যমে বালু তোলা বন্ধ করে দিয়েছি। ড্রেজারগুলো পানিতে ফেলে দিয়েছি, ধ্বংস করেছি। তারা যদি পুনরায় ড্রেজার স্থাপন করে থাকে, আবারও অভিযান চালানো হবে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫