চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দেওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অনেক প্রার্থী ও ভোটারেরা। ভোট সঠিকভাবে গ্রহণ করা হবে কি না, এ নিয়েও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন কেউ কেউ। এদিকে ইভিএমে ভোট দেওয়ার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করছে নির্বাচন কমিশন।
ষষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৩১ জানুয়ারি চিলমারী উপজেলার থানাহাট, রাণীগঞ্জ, রমনা, অষ্টমিরচর ও চিলমারী সদরে ইভিএমে ভোট হবে। ইভিএমে কীভাবে ভোট দিতে হয়, তা জানেন না এই পাঁচ ইউপির ভোটারেরা। ইভিএমে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি না জানায় ভোটার ও প্রার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সঠিকভাবে ভোট দিতে পারবেন কি না, এ নিয়েও সংশয় রয়েছে তাঁদের মাঝে।
চিলমারী উপজেলার পাঁচ ইউপিতে ৯০ হাজার ২২৩ ভোটার ৫১টি কেন্দ্রে ৩২৫টি বুথে প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেবেন। উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ৩২ জন, সাধারণ সদস্য ১৮২ জন, সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭০ জন।
রমনা মডেল ইউনিয়নের ভোটার রবিউল ইসলাম বলেন, ‘হামাগো চর এলাকা বাড়ি। নেহাপড়া শিখি নাইক্যা। শুনি এইবারকা ভোট মেশিনত দেহা নাগবো। ক্যামডে ভোটটা দেই হেডা বুঝিবার পাই না।’
চিলমারী ইউনিয়নের করাইবরিশাল এলাকার ভোটার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিসের জানি ইভিএম বারাইছে ওডার ভাষায় জানি না। এহন শুনি ভোট দেই একখানে যায় বলে আরেকখানে। মাইনষের মুখত শুনি।’
রমনা মডেল ইউপির স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জোবায়দুল ইসলাম সুইট বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে ভোটারদের মাঝে দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। বিভিন্ন প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা গুঞ্জন সৃষ্টি করছে যে, ভোট দেবে একখানে যাবে অন্যখানে। ভোটারদের এমন অনেক প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। তাই প্রশাসনকে এই বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।’
থানাহাট ইউপির স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হালিমুজ্জামান বাবলু বলেন, ‘ভোট দিবার না পেয়ে জনগণের মাথা খারাপ। এবার ইভিএমে ভোট দিতে যাবে মানুষ। যদি ইভিএম সমস্যা করে তাহলে ওটাইয়ে পাবলিক মেশিন-টেশিন ভাঙ্গি ফেলাইবে।’
থানাহাট ইউপির আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুর রাজ্জাক মিলন বলেন, ইভিএম নিয়ে সংশয় দূর করতে প্রস্তুতিমূলক ভোট এবং বিভিন্ন স্থানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রচার চালাতে হবে।
এ বিষয়ে উলিপুর নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব বলেন, ‘এভিএমে কোনো কারচুপি নেই, প্রথমে আইডি কার্ড দিয়ে ভোটারদের যাচাই করা হবে এবং তাঁদের হাতের ছাপ নেওয়া হবে। এ জন্য এতে জাল ভোটের সুযোগ নেই।’
কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দেওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অনেক প্রার্থী ও ভোটারেরা। ভোট সঠিকভাবে গ্রহণ করা হবে কি না, এ নিয়েও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন কেউ কেউ। এদিকে ইভিএমে ভোট দেওয়ার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করছে নির্বাচন কমিশন।
ষষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৩১ জানুয়ারি চিলমারী উপজেলার থানাহাট, রাণীগঞ্জ, রমনা, অষ্টমিরচর ও চিলমারী সদরে ইভিএমে ভোট হবে। ইভিএমে কীভাবে ভোট দিতে হয়, তা জানেন না এই পাঁচ ইউপির ভোটারেরা। ইভিএমে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি না জানায় ভোটার ও প্রার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সঠিকভাবে ভোট দিতে পারবেন কি না, এ নিয়েও সংশয় রয়েছে তাঁদের মাঝে।
চিলমারী উপজেলার পাঁচ ইউপিতে ৯০ হাজার ২২৩ ভোটার ৫১টি কেন্দ্রে ৩২৫টি বুথে প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট দেবেন। উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ৩২ জন, সাধারণ সদস্য ১৮২ জন, সংরক্ষিত সদস্য পদে ৭০ জন।
রমনা মডেল ইউনিয়নের ভোটার রবিউল ইসলাম বলেন, ‘হামাগো চর এলাকা বাড়ি। নেহাপড়া শিখি নাইক্যা। শুনি এইবারকা ভোট মেশিনত দেহা নাগবো। ক্যামডে ভোটটা দেই হেডা বুঝিবার পাই না।’
চিলমারী ইউনিয়নের করাইবরিশাল এলাকার ভোটার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কিসের জানি ইভিএম বারাইছে ওডার ভাষায় জানি না। এহন শুনি ভোট দেই একখানে যায় বলে আরেকখানে। মাইনষের মুখত শুনি।’
রমনা মডেল ইউপির স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জোবায়দুল ইসলাম সুইট বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে ভোটারদের মাঝে দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। বিভিন্ন প্রার্থী ও তাঁর কর্মী-সমর্থকেরা গুঞ্জন সৃষ্টি করছে যে, ভোট দেবে একখানে যাবে অন্যখানে। ভোটারদের এমন অনেক প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। তাই প্রশাসনকে এই বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।’
থানাহাট ইউপির স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হালিমুজ্জামান বাবলু বলেন, ‘ভোট দিবার না পেয়ে জনগণের মাথা খারাপ। এবার ইভিএমে ভোট দিতে যাবে মানুষ। যদি ইভিএম সমস্যা করে তাহলে ওটাইয়ে পাবলিক মেশিন-টেশিন ভাঙ্গি ফেলাইবে।’
থানাহাট ইউপির আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুর রাজ্জাক মিলন বলেন, ইভিএম নিয়ে সংশয় দূর করতে প্রস্তুতিমূলক ভোট এবং বিভিন্ন স্থানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রচার চালাতে হবে।
এ বিষয়ে উলিপুর নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান হাবিব বলেন, ‘এভিএমে কোনো কারচুপি নেই, প্রথমে আইডি কার্ড দিয়ে ভোটারদের যাচাই করা হবে এবং তাঁদের হাতের ছাপ নেওয়া হবে। এ জন্য এতে জাল ভোটের সুযোগ নেই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪