চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অপরিকল্পিত বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট নির্মাণে আবাদি ফসলের জমি ক্রমান্বয়ে কমছে। বাড়ছে জলাবদ্ধতা। এতে উপজেলায় বাসিন্দাদের ভোগান্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি ফসল উৎপাদন কমছে।
সরেজমিন জানা গেছে, প্রতিবছর উপজেলায় ১ থেকে ২ হেক্টর আবাদি জমি কমছে। বাড়ি ঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোনো আইন মানা হচ্ছে না। আর অপরিকল্পিত বাড়ি-ঘর নির্মাণে আশপাশের জমিতে জলাবদ্ধতার কারণে ফসল নষ্ট হচ্ছে।
এদিকে প্রতি বছর পরিবারে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় যৌথ পরিবার ভেঙে আলাদা হয়ে যায়। প্রয়োজনের তাগিদে বাধ্য হয়েই বিকল্প জমি না থাকায় ফসলের জমিতে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়। আবার ফসলের জমি, মাঠঘাট, ছোট খাল, ডোবা, পুকুর ভরাট করে মার্কেট ও ইটভাটা, পেট্রলপাম্প, ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়েছে। বছর ঘুরে এলেই ফসলের জমিতে একেকটি নতুন গ্রাম, পাড়া বা মহল্লা গড়ে উঠছে। গত ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে উপজেলা সদরের গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার একরের ফসলের মাঠ প্রায় পুরোটাই এখন নতুন একটি গ্রামে পরিণত হয়েছে। সেখানে বড় বড় দালান ও বাড়িঘর নির্মাণ হয়েছে।
উপজেলার আরকরার বাক গ্রামের সেলিম মিয়া বলেন, ‘সংসার বড় হয়েছে। ছেলেদের ঘরের নাতি-পুতিরাও বড় হয়ে গেছে। সে জন্য ফসলি জমিতে নতুন ঘর তৈরি করতে হচ্ছে।’
কাশিনগর ইউনিয়নের হিলাল নগর গ্রামের আবু তাহের বলেন, ‘পৈতৃকসূত্রে পাওয়া জমিতে ঘর তৈরি করছি। কারণ আমার ও সংসার বড় হয়ে গেছে।’
চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজের প্রধান শিক্ষক শিব প্রসাধ বলেন, ফসলের জমিতে বাড়িঘর নির্মাণের প্রবণতা এখনই ঠেকাতে হবে। পাশাপাশি বিদ্যমান বাড়িঘর নির্মাণের সরকারি নীতিমালা বাস্তবায়নে প্রশাসনের কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো নাছির উদ্দিন বলেন, বাড়িঘর নির্মাণের ফলে প্রতি বছর ১ থেকে ২ হেক্টর করে ফসলের জমি কমছে। এর প্রভাব বার্ষিক ফসল উৎপাদনের ওপর পড়ছে। বাড়িঘর নির্মাণের নীতিমালা বাস্তবায়ন করা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় অপরিকল্পিত বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট নির্মাণে আবাদি ফসলের জমি ক্রমান্বয়ে কমছে। বাড়ছে জলাবদ্ধতা। এতে উপজেলায় বাসিন্দাদের ভোগান্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি ফসল উৎপাদন কমছে।
সরেজমিন জানা গেছে, প্রতিবছর উপজেলায় ১ থেকে ২ হেক্টর আবাদি জমি কমছে। বাড়ি ঘর নির্মাণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোনো আইন মানা হচ্ছে না। আর অপরিকল্পিত বাড়ি-ঘর নির্মাণে আশপাশের জমিতে জলাবদ্ধতার কারণে ফসল নষ্ট হচ্ছে।
এদিকে প্রতি বছর পরিবারে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় যৌথ পরিবার ভেঙে আলাদা হয়ে যায়। প্রয়োজনের তাগিদে বাধ্য হয়েই বিকল্প জমি না থাকায় ফসলের জমিতে বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়। আবার ফসলের জমি, মাঠঘাট, ছোট খাল, ডোবা, পুকুর ভরাট করে মার্কেট ও ইটভাটা, পেট্রলপাম্প, ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়েছে। বছর ঘুরে এলেই ফসলের জমিতে একেকটি নতুন গ্রাম, পাড়া বা মহল্লা গড়ে উঠছে। গত ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে উপজেলা সদরের গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার একরের ফসলের মাঠ প্রায় পুরোটাই এখন নতুন একটি গ্রামে পরিণত হয়েছে। সেখানে বড় বড় দালান ও বাড়িঘর নির্মাণ হয়েছে।
উপজেলার আরকরার বাক গ্রামের সেলিম মিয়া বলেন, ‘সংসার বড় হয়েছে। ছেলেদের ঘরের নাতি-পুতিরাও বড় হয়ে গেছে। সে জন্য ফসলি জমিতে নতুন ঘর তৈরি করতে হচ্ছে।’
কাশিনগর ইউনিয়নের হিলাল নগর গ্রামের আবু তাহের বলেন, ‘পৈতৃকসূত্রে পাওয়া জমিতে ঘর তৈরি করছি। কারণ আমার ও সংসার বড় হয়ে গেছে।’
চৌদ্দগ্রাম সরকারি কলেজের প্রধান শিক্ষক শিব প্রসাধ বলেন, ফসলের জমিতে বাড়িঘর নির্মাণের প্রবণতা এখনই ঠেকাতে হবে। পাশাপাশি বিদ্যমান বাড়িঘর নির্মাণের সরকারি নীতিমালা বাস্তবায়নে প্রশাসনের কার্যকর ভূমিকা নিতে হবে।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো নাছির উদ্দিন বলেন, বাড়িঘর নির্মাণের ফলে প্রতি বছর ১ থেকে ২ হেক্টর করে ফসলের জমি কমছে। এর প্রভাব বার্ষিক ফসল উৎপাদনের ওপর পড়ছে। বাড়িঘর নির্মাণের নীতিমালা বাস্তবায়ন করা এখন জরুরি হয়ে পড়েছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
৩ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫