নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্ডার করা পণ্যের টাকা ফেরত নিতে গত বুধবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ইভ্যালি কার্যালয়ে আসেন জহিরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে গ্রেপ্তারের খবর শুনে হাজির হন তাঁর বাসার সামনে। এই ই-কমার্স সাইটে বিনিয়োগ করা জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন আমার ৫ লাখ টাকা পাওনা আছে। সিইও গ্রেপ্তার হলে আমার টাকার কী হবে?’ তাঁর মতো একই কথা আরও অনেকের, যাঁরা লাভের আশায় ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করেছিলেন।
ই-কমার্স সাইট ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে গতকাল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নিলয় কমপ্রিহেনসিভ হোল্ডিংয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তাঁদের গ্রেপ্তারের খবরে বিপাকে পড়েছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও কর্মীরা। সবার চিন্তা, তাঁরা আর টাকা ফেরত পাবেন না, পণ্যও পাবেন না।
প্রতিষ্ঠানটির পাঁচ শতাধিক কর্মী তিন মাস ধরে নিয়মমাফিক বেতন পাচ্ছেন না। ৯ সেপ্টেম্বর কিছুসংখ্যক কর্মীকে এক মাসের অর্ধেক বেতন দেওয়া হয়েছে। আবার ইভ্যালির বেশির ভাগ কর্মীই প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগ করেছেন। প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হলে তাঁরা চাকরি ও বিনিয়োগ দুটিই হারাবেন।
ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও সিইও গ্রেপ্তারের ব্যাপারে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ এ ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের কাছে বিস্তারিত জানানো হবে।
এই দম্পতি গ্রেপ্তারের আগে বৃহস্পতিবার সকালে রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগে গুলশান থানায় মামলা করেন কয়েকজন ভুক্তভোগী। সেই মামলাতেই রাসেল দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, ইভ্যালি পণ্য বিক্রির নামে নানা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তাঁর মতো অসংখ্য গ্রাহকের ৭০০-৮০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। টাকা আদায়ের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির ধানমন্ডির কার্যালয়ে যান বাদী। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মোহাম্মদ রাসেল তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেন। কিন্তু গ্রেপ্তারের আগে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে মোহাম্মদ রাসেল দাবি করেন, ১০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ছিল। সেদিন তিনিসহ ইভ্যালির কোনো কর্মীই অফিসে ছিলেন না৷
মোহাম্মদ রাসেলের গ্রেপ্তারের খবর শুনে তাঁর বাসা ও অফিসের সামনে বিচ্ছিন্নভাবে বিক্ষোভ করেন ইভ্যালির কিছু গ্রাহক। মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে র্যাব সদস্যরা বাসা থেকে বের হওয়ার সময় বাধা দেন উপস্থিত গ্রাহকেরা। ‘রাসেল ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে।’, ‘রাসেল ভাইয়ের মুক্তি চাই’ বলে গ্রাহকেরা স্লোগান দেন। ইভ্যালির কিছু কর্মীকেও গ্রাহক হিসেবে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
অর্ডার করা পণ্যের টাকা ফেরত নিতে গত বুধবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় ইভ্যালি কার্যালয়ে আসেন জহিরুল ইসলাম। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেলকে গ্রেপ্তারের খবর শুনে হাজির হন তাঁর বাসার সামনে। এই ই-কমার্স সাইটে বিনিয়োগ করা জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন আমার ৫ লাখ টাকা পাওনা আছে। সিইও গ্রেপ্তার হলে আমার টাকার কী হবে?’ তাঁর মতো একই কথা আরও অনেকের, যাঁরা লাভের আশায় ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করেছিলেন।
ই-কমার্স সাইট ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে গতকাল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নিলয় কমপ্রিহেনসিভ হোল্ডিংয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। তাঁদের গ্রেপ্তারের খবরে বিপাকে পড়েছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও কর্মীরা। সবার চিন্তা, তাঁরা আর টাকা ফেরত পাবেন না, পণ্যও পাবেন না।
প্রতিষ্ঠানটির পাঁচ শতাধিক কর্মী তিন মাস ধরে নিয়মমাফিক বেতন পাচ্ছেন না। ৯ সেপ্টেম্বর কিছুসংখ্যক কর্মীকে এক মাসের অর্ধেক বেতন দেওয়া হয়েছে। আবার ইভ্যালির বেশির ভাগ কর্মীই প্রতিষ্ঠানটিতে বিনিয়োগ করেছেন। প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হলে তাঁরা চাকরি ও বিনিয়োগ দুটিই হারাবেন।
ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও সিইও গ্রেপ্তারের ব্যাপারে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ এ ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের কাছে বিস্তারিত জানানো হবে।
এই দম্পতি গ্রেপ্তারের আগে বৃহস্পতিবার সকালে রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার অভিযোগে গুলশান থানায় মামলা করেন কয়েকজন ভুক্তভোগী। সেই মামলাতেই রাসেল দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, ইভ্যালি পণ্য বিক্রির নামে নানা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তাঁর মতো অসংখ্য গ্রাহকের ৭০০-৮০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। টাকা আদায়ের জন্য ১০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির ধানমন্ডির কার্যালয়ে যান বাদী। সেখানে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মোহাম্মদ রাসেল তাঁকে প্রাণনাশের হুমকি দেন। কিন্তু গ্রেপ্তারের আগে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে মোহাম্মদ রাসেল দাবি করেন, ১০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ছিল। সেদিন তিনিসহ ইভ্যালির কোনো কর্মীই অফিসে ছিলেন না৷
মোহাম্মদ রাসেলের গ্রেপ্তারের খবর শুনে তাঁর বাসা ও অফিসের সামনে বিচ্ছিন্নভাবে বিক্ষোভ করেন ইভ্যালির কিছু গ্রাহক। মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে র্যাব সদস্যরা বাসা থেকে বের হওয়ার সময় বাধা দেন উপস্থিত গ্রাহকেরা। ‘রাসেল ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে।’, ‘রাসেল ভাইয়ের মুক্তি চাই’ বলে গ্রাহকেরা স্লোগান দেন। ইভ্যালির কিছু কর্মীকেও গ্রাহক হিসেবে বিক্ষোভ করতে দেখা যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪