কয়রা প্রতিনিধি
খুলনার কয়রা উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থী করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছে। উপজেলার ৬৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ টিকা নেয়। তবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের এ টিকা নিতে হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে গত ১০ জানুয়ারি থেকে উপজেলাব্যাপী শিক্ষার্থীদের করোনারোধী ফাইজারের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থীদের ব্যাপক সাড়া পড়ে। গত শুক্রবার পর্যন্ত উপজেলার ৩৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২৫টি মাদ্রাসা ও ৩টি কলেজের ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীরা লম্বা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দুটি কক্ষে টিকা দেওয়া হচ্ছে। একটি কক্ষে ছেলেদের অন্যটি মেয়েদের। প্রতিবারে ১০ জন করে দুইটি কক্ষে ২০ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে দেখা যায়।
টিকা গ্রহণের পর কয়রা মদিনাবাদ মডেল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রদীপ্ত কুমার দাশ ও ছাত্রী লিমা রানি শীল জানায়, কোনো ঝামেলা ছাড়াই করোনা প্রতিরোধী ফাইজারের টিকা নিয়েছি। করোনার টিকা নিতে মনের ভেতরে যে ভয় ছিল, তা আর কাজ করছে না। তবে টিকাদান কেন্দ্র আরও বাড়ানো হলে তাদের সুবিধা হতো। দীর্ঘ সময় তাদের টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো না।
কয়রা মদিনাবাদ মডেল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, করোনা ভাইরাস থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষার জন্য সরকার যে কার্যক্রম শুরু করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। যার ফলে শিক্ষার্থীরা আরও সুরক্ষিত থাকবে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাকি বিল্লাহ বলেন, উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো শিক্ষার্থী বিশেষ কারণে বাদ পড়ে থাকে তাহলে তাদেরও দেওয়া হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুদীপ বালা বলেন, গত এক সপ্তাহে ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে তাদের দ্বিতীয় ডোজের টিকার ব্যবস্থাও করা হবে।
খুলনার কয়রা উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থী করোনা ভাইরাসের টিকা নিয়েছে। উপজেলার ৬৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ টিকা নেয়। তবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের এ টিকা নিতে হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে গত ১০ জানুয়ারি থেকে উপজেলাব্যাপী শিক্ষার্থীদের করোনারোধী ফাইজারের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এতে শিক্ষার্থীদের ব্যাপক সাড়া পড়ে। গত শুক্রবার পর্যন্ত উপজেলার ৩৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২৫টি মাদ্রাসা ও ৩টি কলেজের ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীরা লম্বা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দুটি কক্ষে টিকা দেওয়া হচ্ছে। একটি কক্ষে ছেলেদের অন্যটি মেয়েদের। প্রতিবারে ১০ জন করে দুইটি কক্ষে ২০ জন শিক্ষার্থীকে টিকা দিতে দেখা যায়।
টিকা গ্রহণের পর কয়রা মদিনাবাদ মডেল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রদীপ্ত কুমার দাশ ও ছাত্রী লিমা রানি শীল জানায়, কোনো ঝামেলা ছাড়াই করোনা প্রতিরোধী ফাইজারের টিকা নিয়েছি। করোনার টিকা নিতে মনের ভেতরে যে ভয় ছিল, তা আর কাজ করছে না। তবে টিকাদান কেন্দ্র আরও বাড়ানো হলে তাদের সুবিধা হতো। দীর্ঘ সময় তাদের টিকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো না।
কয়রা মদিনাবাদ মডেল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিকাশ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, করোনা ভাইরাস থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষার জন্য সরকার যে কার্যক্রম শুরু করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়। যার ফলে শিক্ষার্থীরা আরও সুরক্ষিত থাকবে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাকি বিল্লাহ বলেন, উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো শিক্ষার্থী বিশেষ কারণে বাদ পড়ে থাকে তাহলে তাদেরও দেওয়া হবে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুদীপ বালা বলেন, গত এক সপ্তাহে ১৮ হাজার ২৫৮ জন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে তাদের দ্বিতীয় ডোজের টিকার ব্যবস্থাও করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪