এনামুল হক, ফুলপুর
ফুলপুরে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন নিয়ে বেশ কয়েকটি স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন উপজেলার বালিয়া, বওলা, রহিমগঞ্জসহ কয়েকটি ইউপির আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। তাঁদের হুমকি-ধমকি ও কর্মী-সমর্থকদের মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁদের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে।
তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। গত দুই দিন ওই সব ইউনিয়ন ঘুরে প্রার্থী ও ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ৩১ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কিত অনেকে।
বওলা ইউপির বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী দাবি করেছেন, গত রোববার সন্ধ্যায় তাঁদের প্রত্যেকের কয়েকটি কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি ফুলপুর থানার ওসি ও ইউএনওকে অবহিত করেছেন।
এদিকে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার নিয়ে ১৮ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে বালিয়া ইউপির আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে কয়েকটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
আহতদের মধ্যে ১০ জনকে ফুলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় এক বিদ্রোহী প্রার্থীর বাড়িতে হামলার অভিযোগ পাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়।
বিদ্রোহী ওই প্রার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা আমার কয়েকটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করেছে। তারা আমার বাড়িতেও হামলা করে ভাঙচুর করে। এখন বিভিন্নভাবে আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী বলেন, তাঁর নির্বাচন কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না, সে বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অপরদিকে গত সপ্তাহে উপজেলার রহিমগঞ্জ ইউপির এক প্রার্থীর দুটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তবে এসব হামলা ও ভাঙচুরের কথা অস্বীকার করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বলেছেন, কে বা কারা কার্যালয় ভাঙচুর করেছে, বলতে পারেন না।
ফুলপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা যাতে নিরাপদে নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারেন, সে জন্য প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ইউপিতে পুলিশ টহল দিচ্ছে। ওই সব ইউপির প্রার্থী ও ভোটারদের সঙ্গে ইউএনও ও আমি কথা বলে নিরাপত্তার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছি। নির্বাচনের দিন ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে এবং ভোট দিতে পারে সেই নিরাপত্তাব্যবস্থার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, ৩১ জানুয়ারি ফুলপুরের ১০টি ইউপির সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, এ ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশকে আইনি ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ফুলপুরে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন নিয়ে বেশ কয়েকটি স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ অবস্থায় সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন উপজেলার বালিয়া, বওলা, রহিমগঞ্জসহ কয়েকটি ইউপির আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। তাঁদের হুমকি-ধমকি ও কর্মী-সমর্থকদের মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাঁদের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের বিরুদ্ধে।
তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। গত দুই দিন ওই সব ইউনিয়ন ঘুরে প্রার্থী ও ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় ৩১ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না, তা নিয়ে শঙ্কিত অনেকে।
বওলা ইউপির বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী দাবি করেছেন, গত রোববার সন্ধ্যায় তাঁদের প্রত্যেকের কয়েকটি কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি ফুলপুর থানার ওসি ও ইউএনওকে অবহিত করেছেন।
এদিকে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার নিয়ে ১৮ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে বালিয়া ইউপির আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে কয়েকটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
আহতদের মধ্যে ১০ জনকে ফুলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ সময় এক বিদ্রোহী প্রার্থীর বাড়িতে হামলার অভিযোগ পাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়।
বিদ্রোহী ওই প্রার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা আমার কয়েকটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করেছে। তারা আমার বাড়িতেও হামলা করে ভাঙচুর করে। এখন বিভিন্নভাবে আমাকে হুমকি দিচ্ছে।’
আরেক বিদ্রোহী প্রার্থী বলেন, তাঁর নির্বাচন কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে। এ সময় তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কি না, সে বিষয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অপরদিকে গত সপ্তাহে উপজেলার রহিমগঞ্জ ইউপির এক প্রার্থীর দুটি নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকেরা ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তবে এসব হামলা ও ভাঙচুরের কথা অস্বীকার করে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা বলেছেন, কে বা কারা কার্যালয় ভাঙচুর করেছে, বলতে পারেন না।
ফুলপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রার্থীরা যাতে নিরাপদে নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারেন, সে জন্য প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন ইউপিতে পুলিশ টহল দিচ্ছে। ওই সব ইউপির প্রার্থী ও ভোটারদের সঙ্গে ইউএনও ও আমি কথা বলে নিরাপত্তার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছি। নির্বাচনের দিন ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারে এবং ভোট দিতে পারে সেই নিরাপত্তাব্যবস্থার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, ৩১ জানুয়ারি ফুলপুরের ১০টি ইউপির সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শীতেষ চন্দ্র সরকার বলেন, এ ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশকে আইনি ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪