ঘাটাইল প্রতিনিধি
ঘাটাইল পৌরসভার নির্বাচন আজ রোববার। এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, কাউন্সিলর পদে ২২ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেয়র পদে চারজন প্রার্থীর তিনজনই সাবেক মেয়র। নির্বাচনে সব আলাপ-আলোচনাও তাঁদের ঘিরে। পৌরবাসী তাই এবারের নির্বাচনকে সাবেক তিন মেয়রের লড়াই বলছেন।
এ বছর ৯টি ওয়ার্ডে ২২ হাজার ২৪১ জন ভোটার ভোট দেবেন। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই পৌরসভায় এবারই প্রথম ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাই গত বৃহস্পতিবার ভোটারদের ইভিএম সম্পর্কে ধারণা দিতে নমুনা ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, মেয়র পদে চারজন প্রার্থী থাকলে জাকের পার্টি মনোনীত শরিফুল ইসলাম আলোচনায় নেই। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. শহীদুজ্জামান খান (নৌকা), পৌর বিএনপির বর্তমান সভাপতি মো. মঞ্জুরুল হক (জগ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আ. রশিদ মিয়ার (নারকেলগাছ) মধ্যে।
শহীদুজ্জামান খান, মঞ্জুরুল হক ও আ. রশিদ মিয়া তিনজনই সাবেক মেয়র। মঞ্জুরুল ও রশিদ দুজনই বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই হিসেবে আজকের নির্বাচনে লড়াই হবে তিন সাবেক মেয়রের মধ্যে। নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে তিন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়েরই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
সরাসরি মুখ না খুললেও একটি সূত্র জানায়, এবারের নির্বাচনে চমক অপেক্ষা করছে। তবে তিন প্রার্থীই জয়ী হওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে কোনো প্রার্থীর অভিযোগ নেই। সবাই আশা করছেন উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। ভোটাররা ইচ্ছেমতো ভোট দিতে পারবেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শহীদুজ্জামান খান বলেন, ‘সব প্রার্থী অবাধে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারছেন। তাঁরা দিন-রাত ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। কারও কোনো সমস্যা হয়নি। আশা করি, অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘আমি নির্বাচনের মাঠে অবাধে কাজ করতে পারছি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই।’ আ. রশিদ মিয়া বলেন, ‘আমার নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে। কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে আমি সন্তুষ্ট।’
এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য প্রশাসন সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। নিয়মিত পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি নিয়োগ থাকবে। এ ছাড়া একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, র্যাবের ২টি, গোয়েন্দা পুলিশের ১টি ও পুলিশের বিশেষ টহল টিম থাকবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মহি উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি শেষ। এখন পর্যন্ত এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনী পরিবেশ ভালো আছে। প্রার্থীদেরও কোনো অভিযোগ নেই। আশা করি নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে শেষ হবে।’
ঘাটাইল পৌরসভার নির্বাচন আজ রোববার। এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, কাউন্সিলর পদে ২২ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মেয়র পদে চারজন প্রার্থীর তিনজনই সাবেক মেয়র। নির্বাচনে সব আলাপ-আলোচনাও তাঁদের ঘিরে। পৌরবাসী তাই এবারের নির্বাচনকে সাবেক তিন মেয়রের লড়াই বলছেন।
এ বছর ৯টি ওয়ার্ডে ২২ হাজার ২৪১ জন ভোটার ভোট দেবেন। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই পৌরসভায় এবারই প্রথম ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাই গত বৃহস্পতিবার ভোটারদের ইভিএম সম্পর্কে ধারণা দিতে নমুনা ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ভোটারদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, মেয়র পদে চারজন প্রার্থী থাকলে জাকের পার্টি মনোনীত শরিফুল ইসলাম আলোচনায় নেই। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. শহীদুজ্জামান খান (নৌকা), পৌর বিএনপির বর্তমান সভাপতি মো. মঞ্জুরুল হক (জগ) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আ. রশিদ মিয়ার (নারকেলগাছ) মধ্যে।
শহীদুজ্জামান খান, মঞ্জুরুল হক ও আ. রশিদ মিয়া তিনজনই সাবেক মেয়র। মঞ্জুরুল ও রশিদ দুজনই বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই হিসেবে আজকের নির্বাচনে লড়াই হবে তিন সাবেক মেয়রের মধ্যে। নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে তিন মেয়র প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়েরই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
সরাসরি মুখ না খুললেও একটি সূত্র জানায়, এবারের নির্বাচনে চমক অপেক্ষা করছে। তবে তিন প্রার্থীই জয়ী হওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে কোনো প্রার্থীর অভিযোগ নেই। সবাই আশা করছেন উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। ভোটাররা ইচ্ছেমতো ভোট দিতে পারবেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শহীদুজ্জামান খান বলেন, ‘সব প্রার্থী অবাধে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারছেন। তাঁরা দিন-রাত ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। কারও কোনো সমস্যা হয়নি। আশা করি, অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
মঞ্জুরুল হক বলেন, ‘আমি নির্বাচনের মাঠে অবাধে কাজ করতে পারছি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই।’ আ. রশিদ মিয়া বলেন, ‘আমার নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে। কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে আমি সন্তুষ্ট।’
এদিকে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য প্রশাসন সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। নিয়মিত পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি নিয়োগ থাকবে। এ ছাড়া একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, র্যাবের ২টি, গোয়েন্দা পুলিশের ১টি ও পুলিশের বিশেষ টহল টিম থাকবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মহি উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি শেষ। এখন পর্যন্ত এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি। নির্বাচনী পরিবেশ ভালো আছে। প্রার্থীদেরও কোনো অভিযোগ নেই। আশা করি নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে শেষ হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪