মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
অনুকূল আবহাওয়া, সময়মতো কৃষি প্রণোদনা প্রাপ্তি ও ভালো দাম পাওয়ায় পাট চাষে ঝুঁকছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকেরা। এ বছর ৫ হাজার ৯৬ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। বর্তমানে পাটখেতে নিড়ানি ও অন্যান্য পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পৌর এলাকাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে পাট আবাদ হয়েছে ৫ হাজার ৯৬ হেক্টর জমিতে। যা গত বছরের চেয়ে ৩৩১ হেক্টর ও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ হেক্টর বেশি। আর এ বছর পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৮৫ হেক্টর। গত বছরে পাট চাষাবাদ হয়েছিল ৪ হাজার ৭৬৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর পাটের উৎপাদন সম্ভাবনা রয়েছে ৩০৫ দশমিক ৭৬ মেট্রিক টন।
গত মঙ্গলবার উপজেলার যদুবয়রা, পান্টি, বাগুলাট, চাদপুর ও চাপড়া ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, সবুজ পাটখেত বাতাসে দোল খাচ্ছে। প্রতিটি গাছ প্রায় তিন থেকে চার ফুট লম্বা। দলবদ্ধভাবে কৃষক ও শ্রমিকেরা নিড়ানির কাজ করছেন। জমিতে থাকা ঘন ও ছোট পাটগাছ উপড়ে ফেলছেন তাঁরা।
পান্টি ইউনিয়নের বড় ভালুকা গ্রামের আবু দাউদ বলেন, ‘গত বছর পাটের চাষ ছিল না। কিন্তু বাজারে পাটের ভালো দাম ছিল। তাই ধানের চাষ বাদ দিয়ে এবার আড়াই বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছি। এখন নিড়ানির কাজ করছি।’ একই ইউনিয়নের পশ্চিম কৃষ্ণপুর গ্রামের পাটচাষি আব্দুল হামিদ এবং তাঁর ভাই নজরুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরের মতো এবারও ৩ বিঘা জমিতে পাটের আবাদ করেছি। এ চাষে কম খরচে অধিক লাভ।
বাগুলাট ইউনিয়নের চাষি বজলুর রহমান বলেন, ‘ধান কেটে বিনা চাষে ২ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছি। পাটের বয়স দেড় মাস পূর্ণ হয়েছে। পাটের গাছ ও পাতা অনেক ভালো আছে। এবারও ভালো ফলন পাব।’
যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের কৃষক ফজুল শেখ বলেন, ‘গত বছর কৃষকেরা মণপ্রতি ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা দাম পেয়েছেন। প্রতি বিঘা পাটের বীজ বপন থেকে ঘরে তোলা পর্যন্ত প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘায় প্রায় ১০ মণ পাটের ফলন পাওয়া যায়।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, ‘ভালো দাম, অনুকূল আবহাওয়া ও সময়মতো কৃষি প্রণোদনা প্রাপ্তির কারণে কৃষকেরা পাট চাষে আগ্রহ বাড়িয়েন। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে পাট চাষ হয়েছে। কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, বীজ বিতরণ ও সার বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে।’
অনুকূল আবহাওয়া, সময়মতো কৃষি প্রণোদনা প্রাপ্তি ও ভালো দাম পাওয়ায় পাট চাষে ঝুঁকছেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কৃষকেরা। এ বছর ৫ হাজার ৯৬ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি। বর্তমানে পাটখেতে নিড়ানি ও অন্যান্য পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পৌর এলাকাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে পাট আবাদ হয়েছে ৫ হাজার ৯৬ হেক্টর জমিতে। যা গত বছরের চেয়ে ৩৩১ হেক্টর ও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ হেক্টর বেশি। আর এ বছর পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৮৫ হেক্টর। গত বছরে পাট চাষাবাদ হয়েছিল ৪ হাজার ৭৬৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর পাটের উৎপাদন সম্ভাবনা রয়েছে ৩০৫ দশমিক ৭৬ মেট্রিক টন।
গত মঙ্গলবার উপজেলার যদুবয়রা, পান্টি, বাগুলাট, চাদপুর ও চাপড়া ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, সবুজ পাটখেত বাতাসে দোল খাচ্ছে। প্রতিটি গাছ প্রায় তিন থেকে চার ফুট লম্বা। দলবদ্ধভাবে কৃষক ও শ্রমিকেরা নিড়ানির কাজ করছেন। জমিতে থাকা ঘন ও ছোট পাটগাছ উপড়ে ফেলছেন তাঁরা।
পান্টি ইউনিয়নের বড় ভালুকা গ্রামের আবু দাউদ বলেন, ‘গত বছর পাটের চাষ ছিল না। কিন্তু বাজারে পাটের ভালো দাম ছিল। তাই ধানের চাষ বাদ দিয়ে এবার আড়াই বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছি। এখন নিড়ানির কাজ করছি।’ একই ইউনিয়নের পশ্চিম কৃষ্ণপুর গ্রামের পাটচাষি আব্দুল হামিদ এবং তাঁর ভাই নজরুল ইসলাম বলেন, বিগত বছরের মতো এবারও ৩ বিঘা জমিতে পাটের আবাদ করেছি। এ চাষে কম খরচে অধিক লাভ।
বাগুলাট ইউনিয়নের চাষি বজলুর রহমান বলেন, ‘ধান কেটে বিনা চাষে ২ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছি। পাটের বয়স দেড় মাস পূর্ণ হয়েছে। পাটের গাছ ও পাতা অনেক ভালো আছে। এবারও ভালো ফলন পাব।’
যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের কৃষক ফজুল শেখ বলেন, ‘গত বছর কৃষকেরা মণপ্রতি ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা দাম পেয়েছেন। প্রতি বিঘা পাটের বীজ বপন থেকে ঘরে তোলা পর্যন্ত প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘায় প্রায় ১০ মণ পাটের ফলন পাওয়া যায়।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার দাস বলেন, ‘ভালো দাম, অনুকূল আবহাওয়া ও সময়মতো কৃষি প্রণোদনা প্রাপ্তির কারণে কৃষকেরা পাট চাষে আগ্রহ বাড়িয়েন। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক জমিতে পাট চাষ হয়েছে। কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, বীজ বিতরণ ও সার বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪