কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় টিকার স্বল্পতার কারণে তিন দিন বন্ধ ছিল ১২ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনা প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম। উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে এমনটা জানা গেছে।
স্থানীয় ও স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৯ জানুয়ারি থেকে জেলার সকল উপজেলার ন্যায় কলারোয়াতে ১২-১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের মাঝে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। সাতক্ষীরা জেলাতে ১ লাখ ৮৭ হাজার টিকার চাহিদা দেওয়া হয়েছিল। বিদেশ থেকে টিকার ফ্লাইট ও টিকা পরিবহনে এয়ার কন্ডিশনে সংরক্ষণ ব্যবস্থা জটিলতার কারণে টিকার ঘাটতি দেখা দেয়। এর অংশ হিসেবে কলারোয়াতেও টিকাদান কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন হুসাইন সাফায়েত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল (রোববার) পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী জেলায় ৪০ হাজার টিকার ঘাটতি ছিল। শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন চাহিদা অনুযায়ী ৭০ হাজার টিকা এসেছে, যা সকল উপজেলার টিকার ঘাটতি মিটবে। কিন্তু ৭০ হাজার ফাইজার টিকা আসলেও টিকার সঙ্গে মিশ্রণ জাতীয় ডায়াসল্ট আসেনি। জেলায় ৫০ হাজার ডায়াসল্টের ঘাটতি রয়েছে। পানি জাতীয় ডায়াসল্ট দিয়ে মূলত করোনার ইনজেকশন মেশানো হয়। সেটি ঘাটতির জন্য পুনরায় চাহিদা দেওয়া হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী ডায়াসল্ট পেলে জেলার সকল উপজেলার শিক্ষার্থীদের টিকার সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ৮ দিনের মধ্যে সর্বশেষে ৫ দিন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হয়েছে। এই কয় দিনে উপজেলার ১৫ হাজার ৪২০ জন শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকা না থাকার কারণে ৩ দিন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া সম্ভব হয়নি। পুনরায় ৫ হাজার ফাইজার টিকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে টিকা পেলে কাল (সোমবার) থেকে আবারও শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) প্রধান কাজী নাজমুল হাসান বলেন, উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। টিকা না থাকার কারণে গত ৩ দিন তাঁদের টিকা দেওয়া হয়নি। তবে বাকি শিক্ষার্থীদের ১৮ তারিখের মধ্যে টিকাদান শেষ করা হবে।
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় টিকার স্বল্পতার কারণে তিন দিন বন্ধ ছিল ১২ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনা প্রতিরোধী টিকাদান কার্যক্রম। উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে এমনটা জানা গেছে।
স্থানীয় ও স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৯ জানুয়ারি থেকে জেলার সকল উপজেলার ন্যায় কলারোয়াতে ১২-১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের মাঝে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। সাতক্ষীরা জেলাতে ১ লাখ ৮৭ হাজার টিকার চাহিদা দেওয়া হয়েছিল। বিদেশ থেকে টিকার ফ্লাইট ও টিকা পরিবহনে এয়ার কন্ডিশনে সংরক্ষণ ব্যবস্থা জটিলতার কারণে টিকার ঘাটতি দেখা দেয়। এর অংশ হিসেবে কলারোয়াতেও টিকাদান কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন হুসাইন সাফায়েত আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল (রোববার) পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী জেলায় ৪০ হাজার টিকার ঘাটতি ছিল। শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন চাহিদা অনুযায়ী ৭০ হাজার টিকা এসেছে, যা সকল উপজেলার টিকার ঘাটতি মিটবে। কিন্তু ৭০ হাজার ফাইজার টিকা আসলেও টিকার সঙ্গে মিশ্রণ জাতীয় ডায়াসল্ট আসেনি। জেলায় ৫০ হাজার ডায়াসল্টের ঘাটতি রয়েছে। পানি জাতীয় ডায়াসল্ট দিয়ে মূলত করোনার ইনজেকশন মেশানো হয়। সেটি ঘাটতির জন্য পুনরায় চাহিদা দেওয়া হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী ডায়াসল্ট পেলে জেলার সকল উপজেলার শিক্ষার্থীদের টিকার সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ৮ দিনের মধ্যে সর্বশেষে ৫ দিন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হয়েছে। এই কয় দিনে উপজেলার ১৫ হাজার ৪২০ জন শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকা না থাকার কারণে ৩ দিন শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া সম্ভব হয়নি। পুনরায় ৫ হাজার ফাইজার টিকার চাহিদা দেওয়া হয়েছে টিকা পেলে কাল (সোমবার) থেকে আবারও শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) প্রধান কাজী নাজমুল হাসান বলেন, উপজেলার ১২ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। টিকা না থাকার কারণে গত ৩ দিন তাঁদের টিকা দেওয়া হয়নি। তবে বাকি শিক্ষার্থীদের ১৮ তারিখের মধ্যে টিকাদান শেষ করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪