আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আগামী ২৫ জুন সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু। জনমানসে এ নিয়ে রয়েছে বিপুল আগ্রহ। রয়েছে হাজারটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবার হাজার রকম উত্তরের খোঁজ পাওয়া যায় নানা মাধ্যমে। এমনই একটি প্রশ্ন হলো সড়ক ও রেলসেতু কেন একই উচ্চতায় হলো না? কেন সেতুটি দোতলা করতে হলো?
এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে ভরের বিষয়টি।
যেকোনো সেতু তৈরির ক্ষেত্রে এর ওপর চলাচলকারী সম্ভাব্য যানবাহনের ভর ও গতিকে বিবেচনায় নিতে হয়। কারণ, এর ওপরই নির্ভর করে যানবাহনের চলাচলের কারণে সেতুতে কতটা কম্পনের সৃষ্টি হবে। এই কম্পনের ফলে সৃষ্ট চাপ আবার সামাল দেয় সেতুর কলাম বা পিলার।
পদ্মার বুকে সেতু তৈরি এমনিতেই অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। অনেক দীর্ঘ পিলারের ওপর দাঁড় করানো হয়েছে সেতুটিকে। উচ্চ ভরবেগের কোনো যানবাহন যদি সেতুর মূল ভিত থেকে বেশি উচ্চতায় থাকে, তবে তার কারণে সৃষ্ট কম্পন ও চাপও বেশি হবে। বিষয়টি মাথায় রেখে এই সেতুতে দুটি আলাদা ডেক রাখা হয়েছে। ওপরের ডেকটি বাস-গাড়িসহ বিভিন্ন যানবাহনের জন্য। আর নিচের ডেকটি রাখা হয়েছে ট্রেনের জন্য।
এমন করার পেছনে দুটি কারণ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে মার্কিন ম্যাগাজিন স্ট্রাকচারম্যাগ। সেখানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, পদ্মা সেতুর সার্বিক নিরাপত্তার কথা ভেবেই রেলসেতুটি নিচের ডেকে রাখা হয়েছে। এতে ভিত থেকে রেলসেতুটির উচ্চতা কমানো যাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, সেতুর নকশার কারণেই রেলসেতুটির দৈর্ঘ্যও কমে যাচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
কথা হলো নিচের ডেকে তো সড়ক অংশটিকেও রাখা যেত। না, যেত না। স্ট্রাকচারম্যাগ এর ব্যাখ্যা দিচ্ছে এভাবে—যেহেতু সেতুর সড়ক অংশে চলাচলকারী সবচেয়ে ভারী যানবাহনের তুলনায় একটি রেলগাড়ির ভর বেশি। তাই রেল অংশটিই লোয়ার ডেক বা নিচের স্তরে থাকার দাবি রাখে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আগামী ২৫ জুন সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু। জনমানসে এ নিয়ে রয়েছে বিপুল আগ্রহ। রয়েছে হাজারটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবার হাজার রকম উত্তরের খোঁজ পাওয়া যায় নানা মাধ্যমে। এমনই একটি প্রশ্ন হলো সড়ক ও রেলসেতু কেন একই উচ্চতায় হলো না? কেন সেতুটি দোতলা করতে হলো?
এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে ভরের বিষয়টি।
যেকোনো সেতু তৈরির ক্ষেত্রে এর ওপর চলাচলকারী সম্ভাব্য যানবাহনের ভর ও গতিকে বিবেচনায় নিতে হয়। কারণ, এর ওপরই নির্ভর করে যানবাহনের চলাচলের কারণে সেতুতে কতটা কম্পনের সৃষ্টি হবে। এই কম্পনের ফলে সৃষ্ট চাপ আবার সামাল দেয় সেতুর কলাম বা পিলার।
পদ্মার বুকে সেতু তৈরি এমনিতেই অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। অনেক দীর্ঘ পিলারের ওপর দাঁড় করানো হয়েছে সেতুটিকে। উচ্চ ভরবেগের কোনো যানবাহন যদি সেতুর মূল ভিত থেকে বেশি উচ্চতায় থাকে, তবে তার কারণে সৃষ্ট কম্পন ও চাপও বেশি হবে। বিষয়টি মাথায় রেখে এই সেতুতে দুটি আলাদা ডেক রাখা হয়েছে। ওপরের ডেকটি বাস-গাড়িসহ বিভিন্ন যানবাহনের জন্য। আর নিচের ডেকটি রাখা হয়েছে ট্রেনের জন্য।
এমন করার পেছনে দুটি কারণ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে মার্কিন ম্যাগাজিন স্ট্রাকচারম্যাগ। সেখানে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, পদ্মা সেতুর সার্বিক নিরাপত্তার কথা ভেবেই রেলসেতুটি নিচের ডেকে রাখা হয়েছে। এতে ভিত থেকে রেলসেতুটির উচ্চতা কমানো যাচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, সেতুর নকশার কারণেই রেলসেতুটির দৈর্ঘ্যও কমে যাচ্ছে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
কথা হলো নিচের ডেকে তো সড়ক অংশটিকেও রাখা যেত। না, যেত না। স্ট্রাকচারম্যাগ এর ব্যাখ্যা দিচ্ছে এভাবে—যেহেতু সেতুর সড়ক অংশে চলাচলকারী সবচেয়ে ভারী যানবাহনের তুলনায় একটি রেলগাড়ির ভর বেশি। তাই রেল অংশটিই লোয়ার ডেক বা নিচের স্তরে থাকার দাবি রাখে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫