সিলেট প্রতিনিধি
ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে করোনার টিকা না নিয়ে ১২ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারবে না। এমন নির্দেশনায় বিপাকে পড়েছে সিলেটের প্রায় ৩ লাখ শিক্ষার্থী।
ইতিমধ্যে ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ ৩ লাখ শিক্ষার্থী করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিলেও অপেক্ষায় রয়েছে বাকি আরও ৩ লাখ। যদিও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকার প্রথম ডোজের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, সিলেট বিভাগে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয় গত ১৩ ডিসেম্বর। এ দিন সিলেট নগরীর পাশাপাশি বিভাগের অন্যান্য জেলায়ও শুরু হয় শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম। এর আগে ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে টিকার প্রথম ডোজের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এ পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ৩ লাখেরও বেশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সিলেটের তথ্যমতে, সিলেট বিভাগের চার জেলায় ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী আছে ৬ লাখের কিছু বেশি। এর মধ্যে ৩ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে অবশিষ্ট শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় নিয়ে আসার জন্য শিক্ষা কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার ৫৮২ জন।
এ ছাড়া এই সময়ে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ১৫ হাজার ৭৪৭ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৬১ হাজার ৪৯২ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৯ হাজার ৮২২ জন, সুনামগঞ্জ জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৯৩ হাজার ৪৭৪ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৫৫৮ জন, হবিগঞ্জ জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৮৯ হাজার ৭১ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নেয় ৬৯০ জন এবং মৌলভীবাজার জেলায় প্রথম ডোজ নেয় ৮১ হাজার ৫৪৫ জন ও দ্বিতয় ডোজ নিয়েছে ৪ হাজার ৬৭৭ জন।
মাউশি সিলেটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান খান বলেন, ‘সিলেট বিভাগে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সের সম্ভাব্য টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা ৫ লাখ ৭৯ হাজার ২০২ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছে ২ লাখ ৭০ হাজার ৪৪৫ জন। আশা করছি, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ হবে।’
নগরীতে কার্যক্রমে গতি থাকলেও গ্রামাঞ্চলে এখনো গতিহীন টিকার কাজ। তবে সব স্কুলে টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ওসমানীনগরের দয়ামীর এলাকার অভিভাবক সেলিনা বেগম বলেন, যেহেতু টিকা ছাড়া শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারবে না এমন নির্দেশনা এসেছে। তাই দ্রুত টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। যাতে শিক্ষার্থীরা সুরক্ষিত থাকে।
মাউশি সিলেটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান খান জানান, গ্রামের স্কুলগুলো শিক্ষার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করছে। সব স্কুলে টিকা কার্যক্রম চালানো হবে।
এদিকে নগরীতে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, শনিবার সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৬৪৫, মদন মোহন কলেজ কেন্দ্রে ৩৮০ এবং এমসি কলেজ কেন্দ্রে ৫৩৬ জন শিক্ষার্থী টিকা নিয়েছে।
ওমিক্রনের সংক্রমণ রোধে করোনার টিকা না নিয়ে ১২ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারবে না। এমন নির্দেশনায় বিপাকে পড়েছে সিলেটের প্রায় ৩ লাখ শিক্ষার্থী।
ইতিমধ্যে ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ ৩ লাখ শিক্ষার্থী করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিলেও অপেক্ষায় রয়েছে বাকি আরও ৩ লাখ। যদিও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে টিকার প্রথম ডোজের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, সিলেট বিভাগে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয় গত ১৩ ডিসেম্বর। এ দিন সিলেট নগরীর পাশাপাশি বিভাগের অন্যান্য জেলায়ও শুরু হয় শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম। এর আগে ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে টিকার প্রথম ডোজের আওতায় নিয়ে আসা হয়। এ পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ৩ লাখেরও বেশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সিলেটের তথ্যমতে, সিলেট বিভাগের চার জেলায় ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থী আছে ৬ লাখের কিছু বেশি। এর মধ্যে ৩ লাখের কিছু বেশি শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারির মধ্যে অবশিষ্ট শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় নিয়ে আসার জন্য শিক্ষা কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ৫৭ হাজার এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ বিভাগে প্রথম ডোজ নিয়েছে ৩ লাখ ২৫ হাজার ৫৮২ জন।
এ ছাড়া এই সময়ে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ১৫ হাজার ৭৪৭ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৬১ হাজার ৪৯২ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৯ হাজার ৮২২ জন, সুনামগঞ্জ জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৯৩ হাজার ৪৭৪ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ৫৫৮ জন, হবিগঞ্জ জেলায় প্রথম ডোজ নিয়েছে ৮৯ হাজার ৭১ জন ও দ্বিতীয় ডোজ নেয় ৬৯০ জন এবং মৌলভীবাজার জেলায় প্রথম ডোজ নেয় ৮১ হাজার ৫৪৫ জন ও দ্বিতয় ডোজ নিয়েছে ৪ হাজার ৬৭৭ জন।
মাউশি সিলেটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান খান বলেন, ‘সিলেট বিভাগে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সের সম্ভাব্য টিকা গ্রহণকারীর সংখ্যা ৫ লাখ ৭৯ হাজার ২০২ জন। এর মধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছে ২ লাখ ৭০ হাজার ৪৪৫ জন। আশা করছি, আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ হবে।’
নগরীতে কার্যক্রমে গতি থাকলেও গ্রামাঞ্চলে এখনো গতিহীন টিকার কাজ। তবে সব স্কুলে টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ওসমানীনগরের দয়ামীর এলাকার অভিভাবক সেলিনা বেগম বলেন, যেহেতু টিকা ছাড়া শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারবে না এমন নির্দেশনা এসেছে। তাই দ্রুত টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। যাতে শিক্ষার্থীরা সুরক্ষিত থাকে।
মাউশি সিলেটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান খান জানান, গ্রামের স্কুলগুলো শিক্ষার্থীদের তথ্য সংগ্রহ করছে। সব স্কুলে টিকা কার্যক্রম চালানো হবে।
এদিকে নগরীতে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, শনিবার সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ কেন্দ্রে ৬৪৫, মদন মোহন কলেজ কেন্দ্রে ৩৮০ এবং এমসি কলেজ কেন্দ্রে ৫৩৬ জন শিক্ষার্থী টিকা নিয়েছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫