বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু ঠেকাতে রয়েছে সচেতনতার অভাব এবং পাশাপাশি নেই সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। সব মিলিয়ে ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গায় থামানো যাচ্ছে না অনাকাঙ্ক্ষিত এ দুর্ঘটনা। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু রোধে পরিবারের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে এলাকায় এলাকায় মাইকিং করে অভিভাবকদের সচেতনতা বাড়ানো যেতে পারে।
জানা গেছে, এ দুই উপজেলায় গত সাত মাসে পানিতে ডুবে ১৪ শিশু-কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বোয়ালমারী উপজেলায় নয়টি এবং আলফাডাঙ্গায় পাঁচটি। গত ৬ মে বোয়ালমারী উপজেলায় সদর ইউনিয়নের চালিনগর গ্রামের কৃষক মো. ইউসুফ শেখের দেড় বছরের মেয়ে মার্জিয়া বাড়ির পাশের ডোবায় পড়ে মারা যায়। সর্বশেষ ১৩ অক্টোবর সাতৈর ইউনিয়নের রূপদিয়া গ্রামের নছিমনচালক আমিন শেখের দুই বছরের মেয়ে মমতা হেনা বাড়ির পাশের ডোবায় পড়ে মারা যায়।
এদিকে আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিপাড়া গ্রামে মো. সবুজ ইসলামের ছেলে অন্তর (৫) মারা যায় গত ১৫ এপ্রিল। গত ৯ জুলাই পুকুরে ডুবে বানা ইউনিয়নের উথলী গ্রামের হাসান মোল্লার দুই মেয়ে লামিয়া (৮) ও লিজা (৩) মারা যায়।
পানিতে ডুবে মৃত্যুর উপরিউক্ত ঘটনাগুলোর পাওয়া তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, পানিতে ডোবার প্রায় প্রতিটি ঘটনাই সকাল ১০ থেকে বেলা ৩টার মধ্যে। আবার দুর্ঘটনার শিকার পরিবারগুলোর অধিকাংশই নিম্ন আয়ের।
বোয়ালমারী পৌরসভার ছোলনা মহল্লার চাতাল ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আশপাশ থেকে প্রতিনিয়ত পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর খবর আসায় আতঙ্কিত হয়ে সাত ও নয় বছরের দুই ছেলেকে সাঁতার শেখাতে শুরু করেছি।’
বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. খালেদুর রহমান মিয়া বলেন, এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত শিশু মৃত্যু রোধে পরিবারের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে এলাকায় এলাকায় মাইকিং করে অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা যেতে পারে।
বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, পানিতে ডুবে মৃত্যুরোধ করতে অভিভাবকদের সচেতনা বৃদ্ধিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি, ইমাম ও মহিলাবিষয়ক দপ্তরের বিভিন্ন সভা সেমিনারের মাধ্যমে আমরা কাজ করবো। এ ছাড়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার মাধ্যমে শিশুদের সাঁতার শেখানোর কার্যক্রম শুরু করা যায় কি না এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙগএ কথা বলব।
পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু ঠেকাতে রয়েছে সচেতনতার অভাব এবং পাশাপাশি নেই সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। সব মিলিয়ে ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গায় থামানো যাচ্ছে না অনাকাঙ্ক্ষিত এ দুর্ঘটনা। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু রোধে পরিবারের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে এলাকায় এলাকায় মাইকিং করে অভিভাবকদের সচেতনতা বাড়ানো যেতে পারে।
জানা গেছে, এ দুই উপজেলায় গত সাত মাসে পানিতে ডুবে ১৪ শিশু-কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বোয়ালমারী উপজেলায় নয়টি এবং আলফাডাঙ্গায় পাঁচটি। গত ৬ মে বোয়ালমারী উপজেলায় সদর ইউনিয়নের চালিনগর গ্রামের কৃষক মো. ইউসুফ শেখের দেড় বছরের মেয়ে মার্জিয়া বাড়ির পাশের ডোবায় পড়ে মারা যায়। সর্বশেষ ১৩ অক্টোবর সাতৈর ইউনিয়নের রূপদিয়া গ্রামের নছিমনচালক আমিন শেখের দুই বছরের মেয়ে মমতা হেনা বাড়ির পাশের ডোবায় পড়ে মারা যায়।
এদিকে আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের পানিপাড়া গ্রামে মো. সবুজ ইসলামের ছেলে অন্তর (৫) মারা যায় গত ১৫ এপ্রিল। গত ৯ জুলাই পুকুরে ডুবে বানা ইউনিয়নের উথলী গ্রামের হাসান মোল্লার দুই মেয়ে লামিয়া (৮) ও লিজা (৩) মারা যায়।
পানিতে ডুবে মৃত্যুর উপরিউক্ত ঘটনাগুলোর পাওয়া তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, পানিতে ডোবার প্রায় প্রতিটি ঘটনাই সকাল ১০ থেকে বেলা ৩টার মধ্যে। আবার দুর্ঘটনার শিকার পরিবারগুলোর অধিকাংশই নিম্ন আয়ের।
বোয়ালমারী পৌরসভার ছোলনা মহল্লার চাতাল ব্যবসায়ী মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আশপাশ থেকে প্রতিনিয়ত পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর খবর আসায় আতঙ্কিত হয়ে সাত ও নয় বছরের দুই ছেলেকে সাঁতার শেখাতে শুরু করেছি।’
বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. খালেদুর রহমান মিয়া বলেন, এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত শিশু মৃত্যু রোধে পরিবারের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। এ ক্ষেত্রে এলাকায় এলাকায় মাইকিং করে অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা যেতে পারে।
বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, পানিতে ডুবে মৃত্যুরোধ করতে অভিভাবকদের সচেতনা বৃদ্ধিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি, ইমাম ও মহিলাবিষয়ক দপ্তরের বিভিন্ন সভা সেমিনারের মাধ্যমে আমরা কাজ করবো। এ ছাড়া উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার মাধ্যমে শিশুদের সাঁতার শেখানোর কার্যক্রম শুরু করা যায় কি না এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙগএ কথা বলব।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪